আফতাবগঞ্জ তদন্ত কেন্দ্রে সংবাদ পাঠালে তদন্তকারী কর্মকর্তা এস.আই আজগার আলী ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে লাশের সুরতহাল রিপোর্ট তৈরী করে ময়না তদন্তের জন্য লাশ দিনাজপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়।
রহস্যজনক মৃত্যুর জন্য পুলিশ মৃত শামীমের স্ত্রীর পরিচয় দানকারী বেবী নাজনীনকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করেছেন। তবে পুলিশের কাছে বেবী জানায় সে শামীমের স্ত্রী নয়। তাকে ফূর্তির জন্য ভাড়া করে আনা হয়। এ ব্যাপারে নবাবগঞ্জ থানায় একটি ইউডি মামলা দায়ের করা হয়েছে।