আর্কাইভ  বৃহস্পতিবার ● ২৮ মার্চ ২০২৪ ● ১৪ চৈত্র ১৪৩০
আর্কাইভ   বৃহস্পতিবার ● ২৮ মার্চ ২০২৪
 width=
 

 

কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা

রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা

রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে সমৃদ্ধির হাতছানি

কুড়িগ্রামে সমৃদ্ধির হাতছানি

আন্তর্জাতিক যোগাযোগের গেটওয়ে হবে কুড়িগ্রাম

আন্তর্জাতিক যোগাযোগের গেটওয়ে হবে কুড়িগ্রাম

 width=
 
শিরোনাম: কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা       রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা       ২৯ রমজান কি অফিস খোলা?       আজ ঐতিহাসিক রংপুর ক্যান্টনমেন্ট ঘেরাও দিবস       লালমনিরহাটে বিএসএফের গুলিতে নিহত বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ হস্তান্তর      

 width=
 

আট দফা দাবিতে নীলফামারীতে ফুলবাড়ি দিবস পালিত

শনিবার, ২৬ আগস্ট ২০১৭, রাত ০৯:২৮

মিথ্যা মামলা প্রত্যাহাসহ আট দফা দাবি বাস্তবায়নের দাবিতে নীলফামারীতে ফুলবাড়ি দিবস পালন করেছে তেল গ্যাস খনিজ সম্পদ ও বিদ্যুৎ বন্দর রক্ষা জাতীয় কমিটি। কর্মসুচির অংশ হিসেবে আজ শনিবার সকাল ১১টার দিকে ওই কমিটির উদ্যেগে শহরের কালীবাড়ি মোড় থেকে একটি মৌন মিছিল বের করা হয়। মৌন মিছিলটি শহরের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে স্থানীয় শহীদ মিনারে পুস্পমাল্য অর্পণ করে ফুলবাড়ি শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জ্ঞপন করা হয়। এক মিনিট নিরবতা পালন শেষে সেখানে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। তেল গ্যাস খনিজ সম্পদ ও বিদ্যুৎ বন্দর রক্ষা জাতীয় কমিটির জেলা আহবায়ক শ্রীদাম দাসের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় বক্তৃতা করেন, সিপিবি জেলা সভাপতি আতিয়ার রহমান, বাসদ নেতা ইউনুস আলী, ইউ সি এল (ইউনাইটেট কমিউনিষ্ট লীগ) নেতা স্বরণী বিশ্বাস, মুক্তিযোদ্ধা মফিজার রহমান, নুরুজ্জামান জোয়ারদার প্রমুখ। বক্তারা বলেন, দিনাজপুর জেলার ফুলবাড়ি, বিরামপুর, পার্বতীপুর, নবাবগঞ্জ, বড়পুকুরিয়াসহ উত্তরবঙ্গকে ধ্বংস করার জন্য উম্মুক্ত পদ্ধতিতে ভূগর্ভস্থ কয়লা উত্তোলনের জন্য ২০০৬ সালে এশিয়া এনার্জির সঙ্গে অসম চুক্তি করেন তৎকালীন বিএনপি সরকার। ওই চুক্তির বিরুদ্ধে সে সময় ফুসে ওঠে ফুলবাড়িসহ দেশের জনগন। ওই বছরের ২৬ আগষ্ট (এই দিনে) ঘেরাও করা হয় এশিয়া এনার্জির কার্যালয়। শান্তিপূর্ণ কর্মসুচি শেষে ফিরে যাওয়ার সময় পেছন দিক থেকে আন্দোলনরতদের ওপর নির্বিচার গুলি ছোরে তৎকালীন বিডিআর সদস্যরা। এতে শহীদ হন তরিকুল, সালেকিন ও আল আমিন। আহত হন মুক্তিযোদ্ধা বাবুল রায়, প্রদীপ, শ্রীমনসহ অনেকে। আন্দোলনকারীদের দাবির মধ্যে ছিল, ফুলবাড়ি নেতৃবৃন্দের বিরুদ্ধে দায়ের হওয়া মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার করতে হবে, দুর্নীতির দায়মুক্তি আইন বাতিল করতে হবে, খনিজসম্পদ রপ্তানী নিষিদ্ধ আইন করতে হবে, সুন্দরবন বিনাসী রামপাল প্রকল্প বাতিল করতে হবে, স্থলভাগ ও বঙ্গপসাগরের গ্যাস সম্পদ নিয়ে লুটপাটের চুক্তি চলবে না, জাতীয় সক্ষমতার বিকাশ ঘটাতে হবে, জাতীয় সংস্থার মাধ্যমে উত্তোলন করে শতভাগ গ্যাস দেশের কাজে লাগাতে হবে, উত্তরবঙ্গের সর্বত্র অগ্রাধিকার ভিত্তিতে গ্যাস সংযোগ দিতে হবে এবং উত্তরবঙ্গ সহ সারা দেশে সুলভে সার্বক্ষনিক গ্যাস ও বিদ্যুৎ নিশ্চিৎ করতে হবে।

মন্তব্য করুন


 

Link copied