আর্কাইভ  শুক্রবার ● ২৯ মার্চ ২০২৪ ● ১৫ চৈত্র ১৪৩০
আর্কাইভ   শুক্রবার ● ২৯ মার্চ ২০২৪
 width=
 

 

কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা

রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা

রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে সমৃদ্ধির হাতছানি

কুড়িগ্রামে সমৃদ্ধির হাতছানি

 width=
 
শিরোনাম: জমি রেজিস্ট্রি করে না দেয়ায় বাবাকে কবর দিতে ছেলের বাঁধা ॥ পুলিশের হস্তক্ষেপে দাফন সম্পন্ন       নীলফামারীতে স্বামীর প্রথম বিয়ের খবরে নববধূ দ্বিতীয় স্ত্রীর আত্মহত্যা ॥ স্বামী গ্রেপ্তার       রংপুরবাসীর জন্য সরকারি চাকরি, পদ ১৫৯       স্বাস্থ্যের রংপুর বিভাগীয় পরিচালক ফজলুল হক কারাগারে       কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা      

 width=
 

দিনাজপুরে রাস্তার দুই ধারে মরা গাছ, আতংকে পথচারীরা

বৃহস্পতিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০১৭, রাত ০৮:০৪

দিনাজপুরের হাকিমপুর উপজেলার সরকারি রাস্তার বিভিন্ন অংশের দুই ধারে অসংখ্য মরাগাছ ঠায় দাঁড়িয়ে রয়েছে। যে কোন মূহুর্তে গাছগুলো রাস্তার উপরে পড়ে দূর্ঘটনা ঘটতে পারে। ফলে ওই রাস্তায় চলাচলকারী পথচারীরা রয়েছে আতংকে। নষ্ট হয়ে যাচ্ছে ওই সব নামী দামি গাছ। আর লাখ লাখ টাকা রাজস্ব হারাচ্ছে সরকার।

বুধবার সরেজমিন ঘুরে দেখা যায়, ছাতনী চারমাথা থেকে খাট্রাউছনা বাজার পর্যন্ত, মোল্লাবাজার থেকে জাংগই বাজার পর্যন্ত, রাঙ্গামাটিয়া থেকে চারমাথা বাজার পর্যন্ত রাস্তার দুই পাশে এক হাজারেরও বেশী মারা গাছ ঠাঁই দাড়িয়ে আছে। বেশীর ভাগ গাছে ঘুনে ধরেছে অথবা বাসা বেধেছে কাঠ পোকা। আবার কোন কোন গাছ পাশের কৃষি জমিতে পড়ে রয়েছে। সরকারি গাছে আইনগত জটিলতা থাকায় কেউ গাছগুলো সরাতে সাহস পারছে না।

কৃষক হাসান জানান, রাঙ্গামাটিয়া সড়কের পাশে তার কৃষি জমি রয়েছে। প্রায় দু’বছর পূর্ব থেকে তার কৃষিজমিতে ১০টি মরাগাছ ঝড়ে পড়ে রয়েছে। সরকারি গাছে আইনগত জটিলতা থাকায় গাছগুলো সরাতে সাহস পাচ্ছিনা। এতে আবাদের অনেক ক্ষতি হচ্ছে। খাট্রাউছনা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. আবজাল হোসেন বলেন, পেশাগত কারণে হিলি থেকে ছাতনী চারমাথা রাস্তা দিয়ে তার বিদ্যালয়ে প্রতিদিন আসা-যাওয়া করতে হয়। এতে আতংকে থাকি। যে কোন সময় গাছগুলো ভেঙ্গে পড়তে পারে। ওই পথে মোটারসাইকেল আরোহী নাজমুল হোসেন বলেন, জীবনের ঝুঁকি নিয়ে এ পথে চলাচল করতে হয়।শিক্ষার্থী রঞ্জু জানান, রাস্তার ধারের মরা গাছগুলোর কারণে জীবনে ঝুঁকি নিয়ে স্কুলে যাতায়াত করতে হয়। এ ব্যাপারে হাকিমপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মোসা. শুকরিয়া পারভীন জানান, বিষয়টি নিয়ে একাধিকবার জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের মিটিং এ আলোচনা করা হয়েছে। কিন্তু নীতিমালায় জটিলতা থাকায় গাছগুলো কেটে ফেলা সম্ভব হচ্ছেনা।

 

মন্তব্য করুন


 

Link copied