শনিবার, ২ নভেম্বর ২০১৩, সকাল ০৯:৪০
দেশব্যাপী হরতালের নামে নৈরাজ্য, ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ, বোমাবাজির প্রতিবাদে কেন্দ্রীয় কর্মসূচীর অংশ হিসেবে শুক্রবার বিকালে রংপুর প্রেসক্লাব চত্বরে জেলা ১৪ দলের বিক্ষোভ সমাবেশে এসব কথা বলেন জেলা ১৪ দল নেতৃবৃন্দ। মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী সকল শক্তিকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানিয়ে ১৪ দল নেতৃবৃন্দ বলেন, হরতালের নামে নৈরাজ্য, অগ্নিসংযোগ, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের বিচারপতি, প্রসিকিউটরসহ বিচারপতিদের বাসভবনে বোমা হামলার মাধ্যমে এটা প্রমাণিত হয়েছে জামায়াত শিবির চক্র আন্দোলনের আড়ালে মূলত দেশ জুড়ে নৈরাজ্যকর পরিস্থিতি সৃষ্টি করে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার প্রক্রিয়া বানচালের ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়েছে। প্রধান বিরোধী দল জামাতের পাতা ফাঁদে পা দিয়ে এবং আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রে যুক্ত হয়ে একের পর এক ধ্বংসাত্মক কর্মকাণ্ড চালিয়ে যাচ্ছে। তাই সময় এসেছে বিএনপি-জামাত-হেফাজত জোটের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ প্রতিরোধ গড়ে তোলার। এর আগে বিকাল চারটায় বেতপট্টিস্থ জেলা আওয়ামীলীগ কার্যালয় থেকে একটি বিশাল বিক্ষোভ মিছিল বের হয়ে নগরীর প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে প্রেসক্লাব কমপ্লেক্সের সামনে বিক্ষোভ সমাবেশে মিলিত হয়। জেলা আওয়ামীলীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মমতাজ উদ্দিনের সভাপতিত্বে সমাবেশে অন্যান্যের বক্তব্য রাখেন জাসদের কেন্দ্রীয় সদস্য ও জেলা সভাপতি জননেতা ডাঃ একরামুল হোসেন স্বপন, জেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক এ্যাডঃ রেজাউল করিম রাজু, মহানগর আওয়ামীলীগ সভাপতি শাফিয়ার রহমান, জেলা ওয়ার্কার্স পাটির সাবেক সাধারণ সম্পাদক কাজী মাজিরুল ইসলাম লিটন, জেলা গণতন্ত্রী পার্টির সাধারণ সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা এ্যাডঃ আবুল কালাম আজাদ প্রমুখ। সভা পরিচালনা করেন মহানগর আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক তুষার কান্তি মণ্ডল। কেন্দ্রীয় ১৪ দল ঘোষিত এই কর্মসূচীতে আওয়ামীলীগ, জাসদ, ওয়ার্কার্স পার্টি, গণতন্ত্রী পার্টিসহ ১৪ দলের শরীক সংগঠনসমূহের বিপুল সংখ্যক নেতা কর্মী অংশ নেন।
দেশব্যাপী হরতালের নামে নৈরাজ্য, ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ, বোমাবাজির প্রতিবাদে কেন্দ্রীয় কর্মসূচীর অংশ হিসেবে শুক্রবার বিকালে রংপুর প্রেসক্লাব চত্বরে জেলা ১৪ দলের বিক্ষোভ সমাবেশে এসব কথা বলেন জেলা ১৪ দল নেতৃবৃন্দ।
মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী সকল শক্তিকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানিয়ে ১৪ দল নেতৃবৃন্দ বলেন, হরতালের নামে নৈরাজ্য, অগ্নিসংযোগ, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের বিচারপতি, প্রসিকিউটরসহ বিচারপতিদের বাসভবনে বোমা হামলার মাধ্যমে এটা প্রমাণিত হয়েছে জামায়াত শিবির চক্র আন্দোলনের আড়ালে মূলত দেশ জুড়ে নৈরাজ্যকর পরিস্থিতি সৃষ্টি করে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার প্রক্রিয়া বানচালের ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়েছে। প্রধান বিরোধী দল জামাতের পাতা ফাঁদে পা দিয়ে এবং আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রে যুক্ত হয়ে একের পর এক ধ্বংসাত্মক কর্মকাণ্ড চালিয়ে যাচ্ছে। তাই সময় এসেছে বিএনপি-জামাত-হেফাজত জোটের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ প্রতিরোধ গড়ে তোলার।
এর আগে বিকাল চারটায় বেতপট্টিস্থ জেলা আওয়ামীলীগ কার্যালয় থেকে একটি বিশাল বিক্ষোভ মিছিল বের হয়ে নগরীর প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে প্রেসক্লাব কমপ্লেক্সের সামনে বিক্ষোভ সমাবেশে মিলিত হয়। জেলা আওয়ামীলীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মমতাজ উদ্দিনের সভাপতিত্বে সমাবেশে অন্যান্যের বক্তব্য রাখেন জাসদের কেন্দ্রীয় সদস্য ও জেলা সভাপতি জননেতা ডাঃ একরামুল হোসেন স্বপন, জেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক এ্যাডঃ রেজাউল করিম রাজু, মহানগর আওয়ামীলীগ সভাপতি শাফিয়ার রহমান, জেলা ওয়ার্কার্স পাটির সাবেক সাধারণ সম্পাদক কাজী মাজিরুল ইসলাম লিটন, জেলা গণতন্ত্রী পার্টির সাধারণ সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা এ্যাডঃ আবুল কালাম আজাদ প্রমুখ। সভা পরিচালনা করেন মহানগর আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক তুষার কান্তি মণ্ডল।
কেন্দ্রীয় ১৪ দল ঘোষিত এই কর্মসূচীতে আওয়ামীলীগ, জাসদ, ওয়ার্কার্স পার্টি, গণতন্ত্রী পার্টিসহ ১৪ দলের শরীক সংগঠনসমূহের বিপুল সংখ্যক নেতা কর্মী অংশ নেন।
মন্তব্য করুন
আলোচিত’র আরো খবর
সংশ্লিষ্ট
স্মৃতিসৌধের পরিদর্শন বইয়ে যা লিখলেন প্রধানমন্ত্রী
আত্মসমর্পণ ছাড়া উপায় নেই এমভি আবদুল্লাহর জলদস্যুদের
যেভাবে পাওয়া যাবে ঈদে টানা ১০ দিনের ছুটি
তৃতীয় শ্রেণি পর্যন্ত প্রথম-দ্বিতীয় সাময়িক পরীক্ষা হবে না, মূল্যায়ন নতুন পদ্ধতিতে