ব্যাংকের একটি সূত্র জানিয়েছে ব্যাংকের দৈনন্দিন লেনদেনের টাকাসহ পুরাতন ছেঁড়া-ফাটা নোট গণনা করে বান্ডিল করার জন্য বেশ কয়েকজন কর্মকর্তা ও কর্মচারি নিয়োজিত আছেন। তাদের মুদ্রা নোট পরীক্ষক বলা হয়। স¤প্রতি টাকা গণনার ওই বিভাগ থেকে বিপুল পরিমাণ অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ ওঠে। পরে বিষয়টি তদন্ত হিসাবের গরমিল পাওয়া যায়। এ ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে গত ১৩ জুন ৪ কর্মচারিকে বরখাস্ত করা হয়। অপরদিকে একই অপরাধে বৃহস্পতিবার আরো এক কর্মচারিকে বরখাস্ত করা হয়েছে। বরখাস্তকৃত হলেন নিধিরানী দাশ এর আগে যারা বরখাস্ত হয়েছে তারা হল মোহাম্মদ খালেদ, শামীম মিয়া, শেফালী বেগম ও রাবেয়া বশরী।
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র সিরাজুল ইসলাম জানান, নিয়ম বহির্ভূত কিছু কাজের এবং ভল্টে অনিয়মের জন্য বাংলাদেশ ব্যাংক রংপুরের নির্বাহী পরিচালক তার ক্ষমতা বলে তাদের বরখাস্ত করেছে। এ বিষয়ে তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। তদন্ত কমিটির রির্পোটের পর পরবতি কাজক্রম নির্ধারণ করা হবে।