বক্তারা বলেন, একের পর এক নৃশংস হত্যা-ধর্ষণের ঘটনা ঘটলেও কোন অপরাধেরই বিচার হচ্ছে না। প্রকাশ্য দিবালোকে যখন রিফাতকে নির্মমভাবে খুন করা হয় তখন স্পষ্টই বোঝা যায় এই সমাজে মানুষের জান-মালের নিরাপত্তা বলতে কিছু নেই। সরকার এই ঘটনার দায় কোনভাবেই এড়িয়ে যেতে পারে না। অব্যাহতভাবে বিচারহীনতার সংস্কৃতি নিত্যনতুন লোমহর্ষক হত্যা-ধর্ষণের ঘটনার জন্ম দিচ্ছে। অপসংস্কৃতি-অশ্লীলতা, মাদক-জুয়ায় গোটা সমাজ ছেঁয়ে গেছে। এ সবের বিরুদ্ধে সরকারের কার্যকর কোন পদক্ষেপ নেই।
বক্তারা, বরগুনায় প্রকাশ্য দিবালোকে রিফাতকে নৃশংসভাবে কুপিয়ে হত্যার সাথে জড়িতদের দৃষ্টান্তমুলক শাস্তি এবং অধ্যাপক হুমায়ুন আজাদ, রাবি শিক্ষক রেজাউল, লেখক অভিজিৎ রায়, প্রকাশক দীপন, বিশ্বজিৎ, ত্বকি, তনু ও নুসরাতসহ সংঘটিত সকল হত্যাকান্ডের বিচারের জন্য সরকারের নিকট জোর দাবি জানান।
সেই সাথে হত্যা-ধর্ষণ ও সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে সমাজের সর্বস্তরের মানুষকে ঐক্যবদ্ধভাবে প্রতিরোধ গড়ে তোলার আহবান জানান।