আর্কাইভ  শুক্রবার ● ২৯ মার্চ ২০২৪ ● ১৫ চৈত্র ১৪৩০
আর্কাইভ   শুক্রবার ● ২৯ মার্চ ২০২৪
 width=
 

 

কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা

রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা

রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে সমৃদ্ধির হাতছানি

কুড়িগ্রামে সমৃদ্ধির হাতছানি

 width=
 
শিরোনাম: রংপুরবাসীর জন্য সরকারি চাকরি, পদ ১৫৯       স্বাস্থ্যের রংপুর বিভাগীয় পরিচালক ফজলুল হক কারাগারে       কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা       লালমনিরহাটে পুকুরে জাল ফেলতেই জালে উঠে এলো যুবকের মরদেহ       কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা      

 width=
 

গাইবান্ধার ৪টি উপজেলার ৪৪ হাজার মানুষ পানিবন্দী

রবিবার, ১৪ জুলাই ২০১৯, দুপুর ০৩:৫০

এদিকে ব্রহ্মপুত্র নদীর পানি তোড়ে সদর উপজেলার গিদারী ইউনিয়নের বাগুড়িয়া এলাকায় রোববার সকালে বাঁধের ১শ ফিট অংশ ধ্বসে গেছে। ফলে আকস্মিক বন্যায় প্রায় ৭ শতাধিক বাড়িঘর ও ওইসব এলাকার ফসল পানিতে তলিয়ে গেছে। এছাড়া সুন্দরগঞ্জ উপজেলার কাপাসিয়া ইউনিয়নের ৮নং ওয়ার্ড ও পোড়ার চর এলাকার প্রায় ৪শ’ পরিবার আকস্মিকভাবে পানিবন্দী হয়ে পড়েছে। এদের মধ্যে বোচাগাড়ি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে বন্যা কবলিত এলাকার ৩৫টি পরিবার আশ্রয় নিয়েছে।

জেলা প্রশাসন সুত্রে জানা গেছে, ৪টি উপজেলার প্রায় ৪৪ হাজার মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়েছে এবং পানিবন্দী নিরাশ্রয় মানুষের জন্য ৬৩টি আশ্রয় কেন্দ্র খোলা হয়েছে। বন্যা দুর্গত এলাকার মানুষের জন্য জরুরী পরিস্থিতি মোকাবেলায় বন্যা কবলিত ৪ উপজেলায় ২৪০ মে. টন চাল, নগদ ২ লাখ টাকা, ২ হাজার শুকনা খাবারের প্যাকেট বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। এদিকে সুন্দরগঞ্জ উপজেলায় কাপাসিয়া ইউনিয়নে বন্যা দুর্গত ১শ’ পরিবারের মধ্যে শুকনা খাবার ও বেলকা ইউনিয়নে ১শ’ পরিবারকে ২০ কেজি করে চাল বিতরণ করা হয়েছে। অপরদিকে সদর উপজেলার কামারজানি ইউনিয়নে উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে ৩শ’ ৩০টি পরিবারের মধ্যে ২০ কেজি চাল এবং ৩০ পরিবারকে শুকনো খাবার দেয়া হয়েছে। শুকনো খাবারের মধ্যে ছিল মিনিকেট চাল, সোয়াবিন তেল, মসুর ডাল, লুডুস, চিনি ও লবণ ইত্যাদি।

পানি উন্নয়ন বোর্ড সুত্রে জানা গেছে, রোববার দুপুর পর্যন্ত ব্রহ্মপুত্র নদের পানি বিপদসীমার ৭৮ সে.মি., তিস্তার ২২ সে.মি এবং ঘাঘট নদীর পানি ৫৪ সে.মি. উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছিল। তবে করতোয়া নদীর পানি এখনও বিপদসীমার সামান্য নিচে রয়েছে।

মন্তব্য করুন


 

Link copied