আর্কাইভ  শুক্রবার ● ২৯ মার্চ ২০২৪ ● ১৫ চৈত্র ১৪৩০
আর্কাইভ   শুক্রবার ● ২৯ মার্চ ২০২৪
 width=
 

 

কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা

রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা

রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে সমৃদ্ধির হাতছানি

কুড়িগ্রামে সমৃদ্ধির হাতছানি

 width=
 
শিরোনাম: রংপুরবাসীর জন্য সরকারি চাকরি, পদ ১৫৯       স্বাস্থ্যের রংপুর বিভাগীয় পরিচালক ফজলুল হক কারাগারে       কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা       লালমনিরহাটে পুকুরে জাল ফেলতেই জালে উঠে এলো যুবকের মরদেহ       কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা      

 width=
 

রংপুর সদর আসনের উপ-নির্বাচন: আ’লীগের সবাই প্রার্থী

শনিবার, ১৭ আগস্ট ২০১৯, বিকাল ০৫:৫১

দলীয় নেতাকর্মীর সঙ্গে কথা বলে জানাগেছে, এ আসনে আওয়ামী লীগের মনোনয়নপ্রত্যাশীদের মধ্যে রয়েছেন- আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য মুক্তিযোদ্ধা চৌধুরী খালেকুজ্জামান, যুবলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ফুলু সরকার, রংপুর জেলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মমতাজ উদ্দিন, সাধারণ সম্পাদক রেজাউল করীম রাজু, মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি সাফিয়ার রহমান সাফি, সাধারণ সম্পাদক তুষারকান্তি মণ্ডল, জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক অ্যাড. আনোয়ারুল ইসলাম, সাবেক সাংসদ হোসনে আরা লুৎফা ডালিয়া, রংপুর মেট্রোপলিটন চেম্বার অব কমার্সের সভাপতি রেজাউর ইসলাম মিলন, চিকিৎসক নেতা ডা. দেলোয়ার হোসেন, জেলা মহিলা লীগের সাবেক সহ-সভাপতি রোজি রহমান, বীরমুক্তিযোদ্ধা মোসাদ্দেক হোসেন বাবলু, মহানগর আ.লীগের সহ-সভাপতি অ্যাডভোকেট দিলশাদ হোসেন, জাতীয় শ্রমিক লীগ মহানগরের সাধারণ সম্পাদক এমএ মজিদ প্রমুখ।

নাম প্রকাশের অনিচ্ছুক আ.লীগের এক কর্মী ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, নির্বাচন এলেই এত বেশি প্রার্থী দেখা যায় যে আমরা কর্মীরা বিভ্রান্ত হয়ে পরি। এরকম ডজন ডজন প্রার্থী হলে হবে না। আমরা চাই দল থেকে একজন প্রার্থী ঠিক করে প্রচারণা চালানো হোক।

জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক অ্যাড. রেজাউল করীম রাজু বলেন, যার সঙ্গে তৃণমূল নেতাকর্মীসহ সাধারণ মানুষের সঙ্গে যোগাযোগ রয়েছে, দলীয় নেতাকর্মীদের ভালো-মন্দের খোঁজখবর রাখেন, সংসদে গিয়ে রংপুরের উন্নয়নের কথা বলতে পারবেন- তাকে দলীয় মনোনয়ন দেয়া উচিত।

মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি সাফিয়ার রহমান সাফি জানান, এরশাদের অবর্তমানে রংপুর-৩ আসন আর জাতীয় পার্টিকে ছেড়ে দেয়া হবে না। এবারের উপনির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী জয়ী হতে না পারলে রংপুরের উন্নয়ন বাধাগ্রস্ত হবে। তাই শূন্য আসনের নির্বাচনে এখানে আওয়ামী লীগের বিকল্প নেই।

তুষারকান্তি মণ্ডল বলেন, আমি মাটি ও মানুষের সঙ্গে মিশে দলের জন্য কাজ করি। আমি দলীয় মনোনয়ন চাইব। দল মনোনয়ন দিলে এলাকার দাবি আদায়ের জন্য সংসদে কাজ করব।

উল্লেখ্য, স্বাধীনতার পর এ আসনে প্রথম সংসদ সদস্য নির্বাচিত (১৯৭৩) হয়েছিলেন আওয়ামী লীগের সিদ্দিক হোসেন। ১৯৭৯ সালের নির্বাচনে জয় পান বিএনপির রেজাউল হক সরকার রানা। এরপর থেকেই আসনটি জাতীয় পার্টির।  ১৯৮৬ সালে শফিকুল গণি স্বপন, ১৯৮৮ সালে মোফাজ্জল হোসেন মাস্টার, ১৯৯১ ও ১৯৯৬ সালে হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ, ২০০১ সালে গোলাম মোহাম্মদ কাদের, ২০০৮ সালে হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ, ২০০৯-এ (উপনির্বাচন) রওশন এরশাদ, ২০১৪ ও ২০১৮ সালে হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ এ আসনে নির্বাচিত হন।

৪৬ বছরে এ আসনে জয়ের মুখ দেখেনি আওয়ামী লীগ।  তবে এরশাদের মৃত্যুর পর আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা আসনটি নিজেদের করে নিতে চাইছেন। এজন্য এরই মধ্যে ডজনেরও বেশি নেতা মনোনয়নের আশায় তাদের সমর্থকদের নিয়ে নেমে পড়েছেন মাঠে। পোস্টার-ব্যানার, বৈঠক-আলোচনাসহ নানা অনুষ্ঠানে জানান দিচ্ছেন নিজের উপযুক্ততার কথা।

মন্তব্য করুন


 

Link copied