দলটিকে ধন্যবাদ জানিয়ে তিনি বলেছেন, ‘আওয়ামী লীগের সাথে আমাদের দীর্ঘদিন থেকে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক রয়েছে। তারা আসনটি জাতীয় পার্টিকে ছেড়ে দিয়ে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্কের পরিচয় দিয়েছে। আশাকরি ভবিষ্যতেও এই সম্পর্ক অটুট থাকবে।’
মহানগর জাতীয় পার্টির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক এই নির্বাচন থেকে বিরত থাকার ঘোষণা দেওয়ায় জাতীয় পার্টির প্রার্থী ক্ষতিগ্রস্ত হবেন কী না জানতে চাইলে রাঙ্গা বলেন, ‘দল চালায় দলের চেয়ারম্যানসহ অন্যান্যরা। দলের সবাই যে সিদ্ধান্ত নিয়েছে তা সকলের মেনে নেওয়া উচিৎ। আশাকরি দলের সিদ্ধান্ত তারা মেনে নেবেন।’
জাতীয় পার্টির মহাসচিব আরও বলেন, ‘আমি খুব দ্রুত মহানগর জাতীয় পার্টির নেতাকর্মীদের সাথে বৈঠক করব। এ ছাড়া আওয়ামী লীগের নেতাদের সাথেও বসব এবং তাদের ধন্যবাদ জানিয়ে নির্বাচনে সহায়তা করার কথা বলব। আশাকরি আওয়ামী লীগ ও জাতীয় পার্টির নেতাকর্মীররা ঐক্যবদ্ধভাবে সকলে মিলেমিশে এই আসনে লাঙ্গল প্রতীক বিপুল ভোটে বিজয়ী করবে।’