কি খেলে স্ত্রীরা সহবাসে দ্রুত উত্তেজিত হবে?? দেখুন সামান্য একটা খাবার দিয়েই সম্ভব।…ভিডিও…কি খেলে স্ত্রীরা সহবাসে দ্রুত উত্তেজিত হবে?? দেখুন সামান্য একটা খাবার দিয়েই সম্ভব।…ভিডিও…কি খেলে স্ত্রীরা সহবাসে দ্রুত উত্তেজিত হবে?? দেখুন সামান্য একটা খাবার দিয়েই সম্ভব।…ভিডিও…
জানুন আপনার সঙ্গিনী যে ৪টি জায়গায় আপনার ছোঁয়া চায়, যা আপনাকে বলতে লজ্জা পায় !!
আপনার সঙ্গীকে চরম সুখ দিতে পারে আপনার আলতো হাতের ছোঁয়া৷ অজান্তেই হয়তো অনেকবার দৈহিক মিলনের সময় গার্লফ্রেন্ড বা স্ত্রীর সেই জায়গাগুলোতে স্পর্শ করেছেন৷ মধুর থেকে মধুরতর হয়েছে আপনার রাত৷ আপনার হাতের জাদুতেই এমন আরো অনেক রাত মায়াবী হতে পারে৷ জেনে নিন মিলনের সময় নারী ঠিক কোন কোন অংশে ছোঁয়া চায়৷
ঠোঁট
ঠোঁট একটি অত্যন্ত স্পর্শকাতর স্থান৷ সঙ্গমের সময় আপনার ভালবাসার মানুষটির ঠোঁট ছুঁলে তিনি আরও উত্তেজিত হয়ে ওঠেন৷ আরও দীর্ঘ করে তোলে মিলন৷ অর্গ্যাজম অনুভব করেন নারীরা৷
ঘাড়
মিলনের সময় স্ত্রী বা গার্লফ্রেন্ডের ঘাড়ে চুমু খান৷ তিনি সেক্সের খিদেয় উন্মাদ হয়ে উঠবেন৷ আপনাকে কামড়ে ধরবেন. বাড়বে মিলনের আনন্দ৷
স্তন
মিলনে একটা বড় ভূমিকা রয়েছে স্তনের৷ নারীরা মুখে না বলতে পারলেও স্তনে স্বামী বা বয়ফ্রেন্ডের হাতের ছোঁয়া পেতে উৎসুক হয়ে থাকেন৷ আর সঠিক মুহূর্তে সেই চাহিদা পূরণ হলেই কেল্লাফতে৷ আপনার প্রত্যাশাকে ছাপিয়ে যাবে রতিসুখ৷
উরু
উরুতে স্পর্শ করুন৷ তারপর একবার সঙ্গীর মুখের দিকে তাকান৷ তফাৎটা চোখে পড়তে বাধ্য৷ একবার স্পর্শ করলে সঙ্গী আরও দু-তিনবার আপনার ছোঁয়া চাইবেন৷ হাঁটুর ওপর থেকে ধীরে ধীরে আলতো হাতে ওপরের দিকে স্পর্শ করুন৷ যৌনমিলনের ইচ্ছা জাগিয়ে তোলার এর চেয়ে সহজ উপায় আর কীই বা হতে পারে৷
মিলনের আগে মহিলারা কী করেন, যা স্বীকার করতে চান না? জানলে চমকে উঠবেন!
মিলনের মতো স্বতঃস্ফূর্ত একটি প্রক্রিয়ার আগে অধিকাংশ মহিলাই বেশ কয়েকটি কাজ করে থাকেন, অথচ প্রকাশ্যে স্বীকার করেন না।
এর মধ্যে কতগুলি কাজ রয়েছে, সেগুলি তাঁরা অভ্যাসবশত করেন। আবার কতগুলি কাজ তাঁরা স্বাস্থ্য রক্ষার্থে করে থাকেন। কী সেই কাজগুলি, আজ জেনে নিন এই প্রতিবেদনে।
ব্রা ও পেন্টি
মহিলাদের মধ্যে অনেকেই স্বীকার করেছেন যে, মিলনের পরিকল্পনা থাকলে তাঁরা পুরুষসঙ্গীকে উত্তেজিত করতে ব্রা বা পেন্টি খানিক দেখানোর চেষ্টা করেন। সরাসরি মুখে না বললেও ব্রা বা পেন্টি দেখিয়ে পুরুষসঙ্গীকে নিজেদের দিকে টেনে আনার চেষ্টায় কোনও কসুর করেন না।
মহিলারা আরও বলছেন, ‘স্পেশ্যাল দিনে চেষ্টা করি সেই সব ব্রা বা পেন্টি পরতে, যেগুলি অন্যদিনের তুলনায় একটি বেশি খোলা মেলা।’
পরিচ্ছন্নতা
অধিকাংশ মহিলাই যৌন মিলনের আগে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন হয়ে থাকতে পছন্দ করেন। ঘনিষ্ঠ হওয়ার আগে স্নান করা, গোপনাঙ্গ পরিষ্কার করা- এসবই মহিলারা নিয়মমাফিক করে থাকেন। সমীক্ষায় অংশগ্রহণকারী এক মহিলা বলছেন, ‘সেক্সের আগে সাফসুতরো থাকাটা শুধুমাত্র পছন্দের জন্য নয়, এটা শরীরের জন্যও ভাল।
ওয়াক্সিং
নিজেকে আকর্ষক দেখতে লাগুক, এমনটা কোন মহিলা চান না শুনি? তাই ঘনিষ্ঠ হওয়ার আগে নিজেদের হাত, পা-সহ অন্যান্য অঙ্গের অতিরিক্ত রোম পরিষ্কার করে নেন মহিলারা। একজন বলছেন, ‘আমার হাত বা পায়ে যখন আমার সঙ্গী হাত দেবে, আমি চাই না সেখানে কোনও রোম থাকুক।’
সাফসুতরো শয্যা
অনেক মহিলাই মনে করেন, পূর্ণাঙ্গ মিলনের জন্য শয্যা ও বেডরুম ঝকঝকে, তকতকে থাকা জরুরি। ঘনিষ্ঠ মুহূর্তে নাকে জঞ্জালের দুর্গন্ধ এসে লাগুক বা সিলিংয়ে ময়লা থাকুক-এমনটা চান না মহিলারা। তাই মিলনের আগে নিজের শয্যা ও অানুষঙ্গিক জিনিসপত্র গুছিয়ে রাখতেই তাঁরা পছন্দ করেন।
মিউজিক
মহিলাদের মধ্যে একটা বড় অংশই মনে করেন যে উত্তেজনার শিখরে পৌঁছতে ভাল মিউজিক সবসময় সাহায্য করে। তাই পুরুষসঙ্গীর সঙ্গে ঘনিষ্ঠ হওয়ার সময় ঘরে হালকা ভলিউমে মিষ্টি কোনও গান বা যন্ত্রসঙ্গীত বাজুক- এমনটাই চান মহিলারা।
পারফিউম
মহিলারা বলছেন, ‘আমি চাই যেন আমার পার্টনার আমার পারফিউমের গন্ধে ডুবে যাক। তাই আমি সেক্সের আগে সবসময় দামি ফ্রেঞ্চ পারফিউম ব্যবহার করি।’
সুরক্ষা (কনডম)
আর সবশেষে কিন্তু সবচেয়ে জরুরি যে জিনিসটি মহিলারা কখনই ভোলেন না, সেটা হল মিলনের আগে সুরক্ষার কথা। অধিকাংশ মহিলাই এটা মেনে নিয়েছেন, যে পার্টনার না চাইলেও তাঁরা মিলনের সময় সবরকম সুরক্ষাবিধি মেনে চলতেই পছন্দ করেন।
এলিজাবিথ গ্রিট্টা হসপিটাল, লন্ডন এর এক গবেষনায় গবেষকগন নারীর যোনীদ্বার/যোনীমুখ এবং যোনীনালীর আকার নিয়ে একটি গবেষনা পরিচালনা করেন। অনেকের মনে হতে পারে যোনীমুখ এবং যোনীনালী তো একই বিষয়। তা আসলে নয়। সাধারনের দৃষ্টিতে এটা একই রকম হলেও ডাক্তারী ভাষায় অঙ্গ দুটি ভিন্ন। যোনীনালী হল লিঙ্গ সঞ্চালন এবং সন্তান প্রসবের পথ – পক্ষান্তরে যোনীদ্বার হল লিঙ্গ গ্রহন এবং নারীকে আনন্দদানের কেন্দ্রবিন্দু।
গবেষনায় তারা ৩৯ জন নারীর যোনীনালী এবং যোনী মুখের পর্দার রঙ – আকার – পুরুত্ব, জরায়ুর অবস্থান, পায়ুনালীর অবস্থান ইত্যাদি লিপিবদ্ধ করেন। ফলাফলে তারা জানাতে পারেন “নারীর গোপনাঙ্গের গঠনে ব্যাক্তিবেধে বিস্তর তারতম্য রয়েছে”।
এক কথায় প্রত্যেক নারীর যৌনাঙ্গের নিজস্বতা/তারতম্য রয়েছে। তারা লক্ষ্য করলেন নারীর শরীরের গঠনের সাথে তাদের গোপনাঙ্গের আকারের সাদৃশ্য রয়েছে। অর্থাৎ যে সকল নারী লম্বা এবং গঠনগত ভাবে চওড়া তাদের যোনীনালী কিছুটা দৈর্ঘ্যে বেশি। তাছাড়া গোপনাঙ্গের আকারের সঙ্গে বয়স এবং কতবার সন্তান প্রসব করেছেন তার একটি বড় প্রভাব রয়েছে গবেষকগন নারীর যোনীনালীর দৈর্ঘ্য 2 ¾ ইঞ্চি থেকে শুরু করে 5 ¾ ইঞ্চির মধ্যে পেয়েছেন।
এবং প্রস্থে তা 2 থেকে 2 ½ ইঞ্চির কাছাকাছি। শরীরের গঠন ছাড়াও অন্য গুরুত্বপুর্ন বিষয়গুলো, যেমন – বয়স এবং কত সন্তান প্রসব করেছেন তার সংখ্যার উপর যোনীনালীর পেশীর পুরুত্বের পরিবর্তন লক্ষনীয়। যাদের দুর্বল পেশী তাদের পেশীর পুরুত্ব ½ হতে পারে একই সময় স্বাস্থ্যবান নারীর যোনীপথের পেশী 2 ইঞ্চি কিংবা তারও বেশি পুরুত্বের হতে পারে। একজন নারী তার যোনাঙ্গের অবস্থানের পরিবর্তন করতে না পারলেও সঠিক প্লাভিক ব্যায়াম এর মাধ্যমে যৌনাঙ্গের ঢিলে ভাব দুর করা সহ যোনী পেশীর শক্তি বৃদ্ধি করতে পারেন। কিগ্যাল ব্যায়াম এর মাধ্যমে এ বিষয়ে সর্বোচ্চ লাভবান হতে পারেন।
এতে করে মিলনে তার পুর্ন-তৃপ্তির মাত্রা বাড়ানোও সম্ভব। পুরুষের তুলনায় নারীরা এ ক্ষেত্রে ভাগ্যবতী। পুরুষ তার লিঙ্গের আকার পরিবর্তনের জন্য অনেক চেষ্টা করেও কোন ভাল ফলাফল পায়না। পক্ষান্তরে মাত্র কয়েক সপ্তাহের প্লাভিক ব্যায়াম এর মাধ্যমে তার যৌনাঙ্গকে টাইট করতে পারেন।