আর্কাইভ  বৃহস্পতিবার ● ২৮ মার্চ ২০২৪ ● ১৪ চৈত্র ১৪৩০
আর্কাইভ   বৃহস্পতিবার ● ২৮ মার্চ ২০২৪
 width=
 

 

রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা

রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে সমৃদ্ধির হাতছানি

কুড়িগ্রামে সমৃদ্ধির হাতছানি

আন্তর্জাতিক যোগাযোগের গেটওয়ে হবে কুড়িগ্রাম

আন্তর্জাতিক যোগাযোগের গেটওয়ে হবে কুড়িগ্রাম

কুড়িগ্রামে ভুটানিজ বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল আলোর মুখ দেখতে বসেছে

কুড়িগ্রামে ভুটানিজ বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল আলোর মুখ দেখতে বসেছে

 width=
 
শিরোনাম: রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা       ২৯ রমজান কি অফিস খোলা?       আজ ঐতিহাসিক রংপুর ক্যান্টনমেন্ট ঘেরাও দিবস       লালমনিরহাটে বিএসএফের গুলিতে নিহত বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ হস্তান্তর       কুড়িগ্রামে সমৃদ্ধির হাতছানি      

 width=
 

বঙ্গবন্ধু’র কথা বলতেই ক্ষেপে গেলেন শিক্ষা অফিসার

মঙ্গলবার, ২৮ জানুয়ারী ২০২০, রাত ১১:৩২

স্টাফ রিপোর্টার: প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের সাথে মুজিববর্ষ উপলক্ষে বঙ্গবন্ধুর বিষয়ে কথা বলার সময় অসদাচরনের শিকার হয়েছেন লালমনিরহাটের প্রবীণ সাংবাদিক শেখ আব্দুল আলিম। আর এটি করেছেন উপজেলা সহকারী শিক্ষা অফিসার যোগেন্দ্র নাথ সেন। এসময় সাথে ছিলেন উপজেলা শিক্ষা অফিসার জাকির হোসেন। সোমবার দুপুরে লালমনিরহাটের কালীগঞ্জের দলগ্রাম ইউনিয়নের কৃষ্ণকিশোর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে এ ঘটনা ঘটে। শেখ আব্দুল আলিম দৈনিক মানব জমিন পত্রিকার উপজেলা প্রতিনিধি ও কালীগঞ্জ প্রেসক্লাবের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি। জানাগেছে, প্রবীণ সাংবাদিক শেখ আব্দুল আলিম মুজিববর্ষ উপলক্ষে বঙ্গবন্ধুর কথা বলতে প্রতিদিন উপজেলার স্কুলে গুলোতে যান। সোমবার দুপুরে কৃষ্ণকিশোর সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পেশাগত দায়িত্ব পালনের পাশাপাশি মুজিববর্ষ উপলক্ষে বঙ্গবন্ধুর বিষয়ে প্রধান শিক্ষকের অনুমতি নিয়ে কোমলমতি শিক্ষার্থীদের সাথে কথা বলছিলেন তিনি। এর কিছুক্ষণ পরেই উপজেলা শিক্ষা অফিসার ও সহকারী শিক্ষা অফিসার স্কুল পরিদর্শনে যান। সহকারী শিক্ষা অফিসার যোগেন্দ্র নাথ সেন কোমলমতি শিক্ষার্থীদের বঙ্গবন্ধুর বিষয়ে কথা বলতে নিষেধ করে। ওই সময় সাংবাদিকের সাথে অসৌজন্যমূলক আচরণ করেন। তিনি কৈফিয়ৎ তলবের ভঙ্গিতে সাংবাদিককে বলেন, ‘লেখাপড়ার সময় ডিস্টার্ব করাতো ঠিক হচ্ছেনা!’ সাংবাদিক আলীম জানান, মুজিববর্ষ উপলক্ষে প্রধান শিক্ষকের অনুমতিসাপেক্ষে তিনি টিফিনের সময় শিক্ষার্থীদের সাথে ‘বঙ্গবন্ধু ও বাংলাদেশ’ নিয়ে কথা বলছিলেন। এটি মনে করিয়ে দিলেও উপজেলা শিক্ষা অফিসার জাকির হোসেন বলে উঠেন, ‘এখানে এসব কেন? এসব কি হচ্ছে?’ বঙ্গবন্ধু কি? তার বিষয় কথা বলতে হবে। মুজিববর্ষে শেখ মুজিবুর রহমান সম্পর্কে কথা বলার সময় সংঘটিত উপজেলা শিক্ষা অফিসারের এই অসৌজন্য আচরনে কোমলমতি শিক্ষার্থীরা এসময় হতবিহ্বল হয়ে পড়েন। বিষয়টি জানতে চাইলে ওই স্কুলের প্রধান শিক্ষক ভোলানাথ রায় ‘ব্যস্ত আছি’ বলে ফোন কেটে দেন। শিক্ষা অফিসারের এই অসদাচারনের বিষয়টি উপজেলা নির্বাহী অফিসার রবিউল হাসানকে জানালে তিনি বিষয়টি ‘দেখবেন’ বলে জানান। এদিকে প্রবীণ সাংবাদিকের সাথে এমন আচরণে সচেতন মহলে জেলাজুড়ে তীব্র ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে। এ ঘটনায় বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক ফোরাম(বিএমএসএফ) জেলা ও উপজেলায় কর্মরত সকল সাংবাদিক তীব্র নিন্দা জানিয়েছেন ও তদন্তসাপেক্ষে বিচার দাবী করেছেন।

মন্তব্য করুন


 

Link copied