আর্কাইভ  শুক্রবার ● ২৯ মার্চ ২০২৪ ● ১৫ চৈত্র ১৪৩০
আর্কাইভ   শুক্রবার ● ২৯ মার্চ ২০২৪
 width=
 

 

কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা

রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা

রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে সমৃদ্ধির হাতছানি

কুড়িগ্রামে সমৃদ্ধির হাতছানি

 width=
 
শিরোনাম: স্বাস্থ্যের রংপুর বিভাগীয় পরিচালক ফজলুল হক কারাগারে       কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা       লালমনিরহাটে পুকুরে জাল ফেলতেই জালে উঠে এলো যুবকের মরদেহ       কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা       রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা      

 width=
 

কুড়িগ্রামে পাটক্রয়কেন্দ্র বিক্রির প্রতিবাদে মানববন্ধন

রবিবার, ১৬ ডিসেম্বর ২০১২, দুপুর ১০:৪৪

কুড়িগ্রাম: কুড়িগ্রামের রৌমারী উপজেলা সদরে অবস্থিত বিজেএমসির পাটক্রয়কেন্দ্রটি বিক্রির প্রতিবাদে মানববন্ধন, বিক্ষোভ সমাবেশ ও স্মারকলিপি দিয়েছেন পাটচাষী ও ব্যবসায়ীরা। শনিবার রৌমারী বাজারে পাটক্রয়কেন্দ্রর সামনে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। পরে রৌমারী-ঢাকা রোডে চাষীরা ঘণ্টাব্যাপী মানববন্ধন রৌমারী উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. আব্দুল হান্নানের মাধ্যমে পাট ও বস্ত্রমন্ত্রী বরাবর স্মারকলিপি প্রদান করে। তাদের দাবি এ ক্রয়কেন্দ্রটিতে রাজিবপুর ও রৌমারী উপজেলার কৃষকরা বছরে প্রায় তিন লাখ মেট্রিকটন পাট বিক্রি করতো। তা সত্ত্বেও দুইশ শতক জমির ওপর প্রতিষ্ঠিতি ৩০ বছরের পুরানো এ পাটক্রয়কেন্দ্রটি সম্প্রতি সরকার পরিত্যক্ত ঘোষণা করে বিক্রির করে দেয়। ৪নং রৌমারী ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মো. আব্দুর রাজ্জাক জানান, ব্রহ্মপুত্র নদ দ্বারা যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন এ দুই উপজেলার কৃষকরা প্রতি বছর দুই থেকে আড়াই লাখ মেট্রিকটন পাট উৎপাদন করে। বিজেএমসির এ পাট কেন্দ্রটিতে এখানকার পাট চাষী ও ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরা ৩০ বছর ধরে পাট বিক্রয় করে আসছে। ফলে এখানকার কৃষকরা পাটের ন্যায্য মূল্য পেয়ে আসছিল। পাট কেন্দ্রটি বিক্রি হয়ে গেলে পাট চাষীরা মারাত্মক ক্ষতির সম্মুখীন হবে। রৌমারী উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি মো. আজিজুল হক জানান, আমরা বিশ্বস্থ সূত্রে জানতে পারলাম, রৌমারীর সরকারি পাটক্রয়কেন্দ্রটি বিক্রয় করা হয়েছে এবং ইতিমধ্যে ক্রয় পক্ষের নিকট পাটক্রয়কেন্দ্রটি হস্তান্তরের জন্য মন্ত্রণালয়ের সচিব বিজেএমসিকে লিখিত আকারে নির্দেশনা দিয়েছে। যা এখাকার রৌমারী ও রাজিবপুর উপজেলার পাট চাষীদের বিরুদ্ধে নেয়া একটি অন্যায় সিদ্ধান্ত। যদি উক্ত পাট ক্রয় কেন্দ্রটি বিক্রয় হয়ে যায়, তাহলে সরকারের ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন হবে। তাছাড়া রৌমারী ও রাজিবপুর এ উপজেলা দু’টি ভারতের আসাম রাজ্যের সীমান্ত ঘেষা হওয়ায় এখানকার উৎপাদিত উৎকৃষ্টমানের পাট ভারতে পাচার হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এ দুই উপজেলা রৌমারী ও রাজিবপুরের পাট চাষী ও পাট ব্যবসায়ীদের দাবি সরকারি এ পাটক্রয়কেন্দ্রটি বিক্রয়ের সিদ্ধান্ত বাতিল করা হোক। আর তা না হলে এ পাট কেন্দ্রটি বিক্রির সিদ্ধান্ত বাতিলের জন্য আন্দোলন সংগ্রাম চালিয়ে যাবে।

মন্তব্য করুন


 

Link copied