শনিবার সকালে নিজ এলাকায় এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এই দাবি জানান। এসময় উপস্থিত ছিলেন জাতীয় ওলামার পার্টির রংপুর জেলা আহবায়ক রমজান আলী, শিক্ষক চান মিয়া, ব্যবসায়ি আমিনুল ইসলাম ও রইচ আহমেদ
সংবাদ সম্মেলনে প্রশন্ন দাস বলেন, আমার প্রতিদ্বন্দ্বি প্রার্থী ফুটবল মার্কার প্রার্থী তিতু মিয়াকে বিজয়ী করার জন্যই আমার এজেন্টদের বের করে দেয়া হয়। ভোটের সময় আমাকে কেন্দ্রে প্রবেশ করতে দেয়া হয় নি। আমার কেন্দ্রে প্রিজাইডিং অফিসার ফলাফল না দিয়ে চলে গেছেন। এতে বাধা দিলে পুলিশ লাঠিচার্জ করে ব্যালট বাক্স নিয়ে চলে যান। আমার বিজয়কে পরিকল্পিতভাবে ছিনিয়ে নেয়া হয়েছে। এমনকি আমােেকএখন পর্যন্ত ফলাফল সিটও দেয়া হয় নি। তিনি পুনরায় ভোট গননার দাবি জানান সাংবাদিক সম্মেলনে। একই দাবিতে তিনি নির্বাচন কমিশন, রিটার্নিং কর্মকর্তাসহ বিভিন্ন দপ্তরে লিখিত আবেদনও করেছেন।
এসময় এলাকার গন্যামান্য ব্যক্তিগন উপস্থিত ছিলেন। গত ২০ অক্টোবর সদর উপজেলার হরিদেবপুর, সদ্যপুষ্করনী ও চন্দনিপাট ইউনিয়নের ভোট গ্রহন অনুষ্ঠিত হয়। ভোটের ফলাফলে ব্যাপক কারচুপির অভিযোগে প্রার্থীরা বিভিন্ন ধরনের অভিযোগ তুলে নির্বাচন কমিশনসহ সংশ্লিষ্ট দপ্তরে অভিযোগ করেছেন