স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, গত দুই বছর পূর্বে ওই গ্রামের আমজাদ হোসেনের পুত্র দুখু মিয়ার সাথে পার্শ্ববর্তী বিরহীম গ্রামের ইউসুফ আলীর কন্যা রত্নার বিয়ে হয়। দুখু মিয়ার এটি চতুর্থ বিয়ে বলে জানা গেছে। বিয়ের পরবর্তী সময় থেকে রত্না বেগমের সাথে পরিবারের লোকজনের নানা বিষয় নিয়ে বিরোধ চলে আসছিল। এরই জের ধরে সোমবার রাতে সবার অজান্তে শয়ন ঘরের আড়ার সাথে ওড়না পেঁচিয়ে গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করে। খবর পেয়ে রাতেই থানা পুলিশ লাশ উদ্ধার করে মঙ্গলবার দুপুরে ময়নাতদন্তের জন্য কুড়িগ্রাম মর্গে প্রেরণ করেন।
উলিপুর থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) রুহুল আমিন ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য কুড়িগ্রাম মর্গে প্রেরণ করা হয়েছে।