আর্কাইভ  শুক্রবার ● ২৯ মার্চ ২০২৪ ● ১৫ চৈত্র ১৪৩০
আর্কাইভ   শুক্রবার ● ২৯ মার্চ ২০২৪
 width=
 

 

কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা

রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা

রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে সমৃদ্ধির হাতছানি

কুড়িগ্রামে সমৃদ্ধির হাতছানি

 width=
 
শিরোনাম: স্বাস্থ্যের রংপুর বিভাগীয় পরিচালক ফজলুল হক কারাগারে       কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা       লালমনিরহাটে পুকুরে জাল ফেলতেই জালে উঠে এলো যুবকের মরদেহ       কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা       রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা      

 width=
 

ঘোড়াঘাটের ইউএনও’র ওপর হামলা: চার্জশিট দাখিল

রবিবার, ২২ নভেম্বর ২০২০, সকাল ০৭:১৫

হিলি প্রতিনিধি: দেশের বহুল আলোচিত দিনাজপুরের ঘোড়াঘাট উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ওয়াহিদা খানম ও তার বাবা ওমর আলী শেখের ওপর বর্বরোচিত হামলা মামলার চার্জশিট দাখিল করা হয়েছে। শনিবার বিকাল ৩টার দিকে দিনাজপুর চিফ জুডিশিয়াল আদালতের ঘোড়াঘাট বিচারিক আদালতে মামলার সকল আলামত ও ফরেনসিক রিপোর্ট জমা দেয়া হয়।

মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ইমাম জাফর চার্জশিট দাখিলের বিষযটি নিশ্চিত করে বলেন, ঘটনার ৭৯ দিন পর পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে তদন্ত, ঘটনায় ব্যবহৃত বিভিন্ন আলামত ও ফারেনসিক রিপোর্ট আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে। ঘটনার সাথে ইউএনও’র বাড়ির মালি রবিউল ইসলাম জড়িত।

উল্লেখ্য, গত ৯ সেপ্টেম্বর রবিউল ইসলামকে প্রযুক্তির মাধ্যমে নিজ বাড়ি বিরল উপজেলার বিজোড়া গ্রাম থেকে আটক করে পুলিশ। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তিনি নিজের দোষ স্বীকার করেন। গত ২১ সেপ্টেম্বর আটক রবিউল ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি প্রদান করেন। তখন থেকেই দিনাজপুর জেলা কারাগারে রয়েছেন তিনি।

গত ২ সেপ্টেম্বর সরকারি বাসভবনে ইউএনও ওয়াহিদা খানম ও তার বাবা বীর মুক্তিযোদ্ধা ওমর আলী শেখের ওপর হামলা চালানো হয়। এ সময় ইউএনও ওয়াহিদাকে হাতুড়ি দিয়ে পিটিয়ে মাথা থেতলিয়ে দেয়া হয় ও ওমর আলী শেখ মারাত্মকভাবে আহত হন। হামলায় ব্যবহৃত হাতুড়ি, লাঠি, মই, চাবিসহ বিভিন্ন আলামত উদ্ধার করেছে পুলিশ। একইসাথে তার পরনের প্যান্ট ও হাতের ছাপসহ মোবাইলের লোকেশনের বিষয়গুলো আলামত হিসেবে ঢাকায় পাঠানো হয়। এসব আলামত ও ফরেনসিক রির্পোট বিচারিক আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন তদন্ত কর্মকর্তা ডিবি অফিসার ইনচার্জ।

গত ১২ তারিখে এ বিষয়টি নিয়ে সংবাদ সম্মেলন করেন পুলিশের রংপুর রেঞ্জের ডিআইজি দেবদাস ভট্টাচার্য। তিনি জানিয়েছিলেন, রবিউল ইসলাম দায় স্বীকার করেছেন। তিনি আক্রোশ থেকে এ ঘটনা ঘনিয়েছেন। তিনি প্রধান পরিকল্পনাকারী এবং একমাত্র হামলাকারী। পরে তাকে দ্বিতীয় দফায় আদালতে সোপর্দ করে ১০ দিনের রিমান্ডে চায় পুলিশ। আদালতের বিচারক তাকে অধিকতর জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ৬ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন। ওইদিন থেকেই রিমান্ডে নিয়ে তাকে জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করে পুলিশ। স্বীকারিক্তিমূলক জবানবন্দি প্রদান করায় গত ২১ সেপ্টম্বর থেকে রবিউল জেলা কারাগারে রয়েছে।

মন্তব্য করুন


 

Link copied