আর্কাইভ  শুক্রবার ● ২৯ মার্চ ২০২৪ ● ১৫ চৈত্র ১৪৩০
আর্কাইভ   শুক্রবার ● ২৯ মার্চ ২০২৪
 width=
 

 

কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা

রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা

রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে সমৃদ্ধির হাতছানি

কুড়িগ্রামে সমৃদ্ধির হাতছানি

 width=
 
শিরোনাম: জমি রেজিস্ট্রি করে না দেয়ায় বাবাকে কবর দিতে ছেলের বাঁধা ॥ পুলিশের হস্তক্ষেপে দাফন সম্পন্ন       নীলফামারীতে স্বামীর প্রথম বিয়ের খবরে নববধূ দ্বিতীয় স্ত্রীর আত্মহত্যা ॥ স্বামী গ্রেপ্তার       রংপুরবাসীর জন্য সরকারি চাকরি, পদ ১৫৯       স্বাস্থ্যের রংপুর বিভাগীয় পরিচালক ফজলুল হক কারাগারে       কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা      

 width=
 

হল খুলে পরীক্ষা নেওয়ার দাবিতে সোচ্চার বেরোবির শিক্ষার্থীরা

শনিবার, ২৬ ডিসেম্বর ২০২০, দুপুর ১১:২৫

অসম্পন্ন পরীক্ষা গ্রহণের সিদ্ধান্তে স্বস্তি প্রকাশ করলেও হল না খোলার সিদ্ধান্তে চরম বিড়ম্বনার আশঙ্কা করছেন শিক্ষার্থীরা। তারা বলছেন, হল না খুললে চরম ভোগান্তিতে পড়তে হবে তাদের। তবে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের বলছে, স্বাস্থ্যঝুঁকি এড়ানোর জন্যই এখনই আবাসিক হল খোলা সম্ভব হচ্ছে না।

করোনাভাইরাস সংক্রমণের কারণে চলতি বছরের ১৮ই মার্চ দেশের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো বন্ধ হয়ে যায়। ফলে ওই সময়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগে চলমান পরীক্ষাগুলোও অসম্পন্ন থেকে যায়। শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের প্রেক্ষিতে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন স্বাস্থ্যবিধি মেনে ২০১৯ সালের স্নাতক (সম্মান), স্নাতকোত্তর (মাস্টার্স) পরীক্ষাসমূহ শুরু করার সিদ্ধান্ত নেয়।

শিক্ষার্থীরা জানান, আবাসিক হল বন্ধ রেখে পরীক্ষার সিদ্ধান্ত নেওয়া হলো। অথচ শিক্ষার্থীদের আবাসন ও অর্থনৈতিক দিকটি উপেক্ষিত। রংপুরের অধিকাংশ মেস মালিক সুযোগ সন্ধানী। হল না খুললে পরীক্ষা দিতে আসা শিক্ষার্থীরা তাদের কাছে এক প্রকার জিম্মি হয়ে পড়বে। আর এই সুযোগে ভাল ব্যবসা করে নেবে মেস মালিকেরা।

বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের হল না খোলার সিদ্ধান্তের ব্যাপক সমালোচনা করেন শিক্ষার্থীরা। পরীক্ষা নেয়ার সিদ্ধান্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তারা সোচ্চার হয়ে ওঠেন।

বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতক পরীক্ষার্থী নয়ন বলেন, হঠাৎ করে যে কারো পক্ষে মেস খুঁজে নেওয়া কঠিন হবে। তাছাড়া হল না খুললে মেস মালিকেরাও সুযোগ নিয়ে বসবে। শিক্ষার্থীদের স্বার্থে হল খুলে দেওয়া উচিত।

এদিকে শিক্ষার্থীদের এই দাবির সঙ্গে বিভিন্ন ছাত্র সংগঠনের নেতৃবৃন্দরাও একমত। শিক্ষার্থীদের ভাসমান অবস্থায় রেখে পরীক্ষা গ্রহণের সিদ্ধান্তকে হঠকারী ও স্বৈরাচারী বলে মন্তব্য করে বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের এক নেতা বলেন, হল না খুলে পরীক্ষা নেওয়ার সিদ্ধান্তে প্রশাসনের দায়িত্বহীনতার প্রতিচ্ছবি ফুটে উঠেছে। স্বাস্থ্যবিধি মেনে হল খোলা না হলে কর্মসূচির ডাক দেওয়া হবে বলেও জানান তিনি।

শাখা ছাত্রলীগের আরেক নেতা বলেন, বাইরে থেকে শিক্ষার্থীদের ক্যাম্পাসে আসতে পরিবহনে যাতায়াত করা আর পরীক্ষার হলে সামাজিক দুরত্ব বজায় রাখা কোনো ফলপ্রসূ সমাধান নয়। নিয়ম মেনে কেবল পরীক্ষার্থীদেরকে হলে অবস্থান করতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গ্রহণের জন্য প্রশাসনের কাছে দাবি জানাচ্ছি।

এ ব্যাপারে জানতে চাইলে ভিসি অধ্যাপক ড. নাজমুল আহসান কলিমউল্লাহর মুঠোফোনে একাধিকবার ফোন করা হলেও তিনি রিসিভ করেনি।

মন্তব্য করুন


 

Link copied