আর্কাইভ  বৃহস্পতিবার ● ১৮ এপ্রিল ২০২৪ ● ৫ বৈশাখ ১৪৩১
আর্কাইভ   বৃহস্পতিবার ● ১৮ এপ্রিল ২০২৪
 width=
 
 width=
 
শিরোনাম: খরার ঝুঁকিতে রংপুর অঞ্চল       সার্ভার ডাউন: রসিকে জন্ম নিবন্ধন নিয়ে ভোগান্তি চরমে       রংপুরে ফটোসাংবাদিক ফিরোজ চৌধুরীর একক আলোকচিত্র প্রদর্শনী       ডোমার ও ডিমলা উপজেলা নির্বাচনে ৩৫ জনের প্রার্থীতা বৈধ ॥ চেয়ারম্যান পদে ১২ জনের মধ্যে আওয়ামীলীগের ৭ জন প্রার্থী       নীলফামারীতে ঐতিহাসিক মুজিব নগর দিবস পালন      

 width=
 

ঘন কুয়াশায় ঢাকা-সৈয়দপুর আকাশপথে বিমান উঠা নামা করতে পারছেনা

শনিবার, ১৬ জানুয়ারী ২০২১, দুপুর ০৪:১৩

স্টাফ রিপোর্টার,নীলফামারী॥ মাঘ মাস পড়তেই নীলফামারী সহ উত্তরবঙ্গে জাঁকিয়ে শীত পড়েছে । আজ শনিবার(১৬ জানুয়ারী/২০২১) সকাল থেকে ঘন কুয়াশা আর মাঝারী শৈত্যপ্রবাহে গোটা নীলফামারী জেলার ছয় উপজেলা বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। কনকনে উত্তুরী হিম বাতাস কাবু করে দিয়েছে জনজীবনকে। আবহাওয়া অফিস সূত্রে জানা গিয়েছে, আগামী দুইদিন উত্তরবঙ্গে ঘন কুয়াশার সতর্কবার্তা দেওয়া হয়েছে। দৃশ্যমানতা অনেকটাই কমবে। মাঘের শীতের বৈরী আবহাওয়ায়ায় ঘন কুয়াশার কারণে বেলা সাড়ে ৩টা পর্যন্ত জেলার সৈয়দপুর বিমানবন্দরে কোন উড়োজাহাজ ওঠানামা করতে পারেনি। ফলে সকালের চারটি,দুপুরের ২টি উড়োজাহাজ এখনো ঢাকা থেকে ছেড়ে আসেনি। এতে উভয়প্রান্তের বিমান যাত্রীরা বিমানবন্দরে আটকা পড়েছে। সৈয়দপুর বিমানবন্দর আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা লোকমান হাকিম জানান, সকালে এখানে সর্বনিম্ন ১০ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। তবে ঘন কুয়াশায় আকাশে ১৮০০ ভিজিবিলিটি (দৃষ্টিসীমা) থাকলেই বিমান ওঠানামা করা সম্ভব। সেখানে সৈয়দপুরের আকাশে বর্তমানে ৭০০ ভিজিবিলিটি বিরাজ করছে। ফলে উড়োজাহাজ চলাচলে বিঘœ ঘটছে। আকাশ পরিষ্কার না হওয়া পর্যন্ত ঢাকা-সৈয়দপুরÑঢাকা যাত্রীবাহি বিমান চলাচলের সম্ভাবনা নেই। এদিকে সকাল থেকে দুপুরে ৬টি বিমানের যাত্রীরা বিমানবন্দরে অবস্থান করছেন এবং চরম দুর্ভোগে পড়েছেন। সৈয়দপুর বিমানবন্দরে ঢাকা যাওয়ার জন্য নীলফামারী. দিনাজপুর, রংপুর, ঠাকুরগাঁও, পঞ্চগড় কুড়িগ্রাম, লালমনিরহাটও গাইবান্ধার বিভিন্ন স্থানের যাত্রী বিমানের জন্য অপো করছেন। সৈয়দপুর বিমানবন্দরের ব্যবস্থাপক সুপলব ঘোষ জানান, কুয়াশা কেটে আকাশ পরিষ্কার হলে উড়োজাহাজ চলাচল স্বাভাবিক হবে। তবে এখনো কোনো ফাইট বাতিল করা হয়নি। অপর দিকে হিমেল বাতাস ও ঘন কুয়াশা শীতের মাত্রাকে আরও বাড়িয়ে তুলছে। তীব্র শীতের কারণে কায়িক শ্রমিকরাও মাঠে কাজ করতে যেতে পারেনি। এ ছাড়া শীতজনিত নানা রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন সাধারণ মানুষ। শিশু ও বয়স্করা বেশি আক্রান্ত হচ্ছে ।

মন্তব্য করুন


 

Link copied