চলতি অর্থবছরের লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় রাজস্ব আদায় হয়েছে ১১৪%। আবার গত অর্থবছরের তুলনায় আদায় হয়েছে ১৬২% বেশি। রাজস্ব আদায়ের এই সফলতাকে ইতিবাচক হিসেবেই দেখছেন বন্দরের ব্যবসায়ীরা।
করোনার কারণে দীর্ঘসময় বন্ধ থাকার পর গেলো বছর ৮ জুন থেকে আমদানি-রপ্তানি পুনরায় শুরু হয়। প্রথমদিকে সীমিত পরিসরে আমদানি-রপ্তানি চালু হলেও বর্তমানে তা বৃদ্ধি পেয়েছে। পাশাপাশি রপ্তানি থেকে বৈদেশিক মুদ্রা আয় হয়েছে ২ কোটি ২১ লাখ ৭৬ হাজার ২ মার্কিন ডলার। তবে আগের তুলনায় রাজস্ব আদায় বাড়লেও বাড়েনি বন্দরের পানামা পোর্টের সেবার মান।
হিলি স্থলবন্দরের আমদানি-রপ্তানিকারক গ্রুপের সভাপতি হারুন উর রশিদ হারুন বলেন, বন্দরটিকে আধুনিকায়ন করা হলে এবং রাস্তাগুলো প্রশস্ত ও সংস্কার করা হলে রাজস্ব আদায়ের পরিমাণ যেমন বাড়বে তেমনি প্রসার হবে এখানকার ব্যবসা-বাণিজ্যের।
হিলি স্থলবন্দর শুল্ক স্টেশনের উপ-কমিশনার সাইদুল আলম বলেন, গেলো ৮ মাসে হিলি স্থলবন্দর দিয়ে রাজস্ব আদায় লক্ষ্যমাত্রা ছিল ১৯১ কোটি ৭৯ লাখ টাকা। আয় হয়েছে ২২০ কোটি ২৮ লাখ ৬৯ হাজার টাকা। রাজস্ব আদায়ের এই ধারা অব্যাহত থাকলে লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে আরও বেশি রাজস্ব আদায় করা সম্ভব হবে।