সদর উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা: নজরুল ইসলাম জানান, প্রথম দিন ৩৭ জনের পরীক্ষা করে ১২ জনের করোনা পজিটিভ পাওয়া গেছে। বাকী ২৫ জনের নমুনা রংপুর পিসিআর ল্যাবে পাঠানো হবে। এখন থেকে প্রতিদিন সদর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সেই র্যাপিড অ্যাটিজনের মাধ্যমে করোনা টেস্ট করানো হবে।