আর্কাইভ  বৃহস্পতিবার ● ২৮ মার্চ ২০২৪ ● ১৪ চৈত্র ১৪৩০
আর্কাইভ   বৃহস্পতিবার ● ২৮ মার্চ ২০২৪
 width=
 

 

কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা

রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা

রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে সমৃদ্ধির হাতছানি

কুড়িগ্রামে সমৃদ্ধির হাতছানি

 width=
 
শিরোনাম: স্বাস্থ্যের রংপুর বিভাগীয় পরিচালক ফজলুল হক কারাগারে       কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা       লালমনিরহাটে পুকুরে জাল ফেলতেই জালে উঠে এলো যুবকের মরদেহ       কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা       রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা      

 width=
 

তিস্তার আগ্রাসী ভাঙ্গনে অসহায় মানুষ

মঙ্গলবার, ২৯ জুন ২০২১, দুপুর ০৩:৫৪

রাজারহাট উপজেলার ঘড়িয়াল ডাঙ্গা ইউনিয়নের খিতাব খাঁ, বড়দরগা, বুড়িড়হাট সহ আরও কযেকটি গ্রামের বসত বাড়ি,বাগান,পুকুর সহ আবাদি জমি নদী গর্ভে বিলিন হয়ে যাচ্ছে। সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায় ভাঙ্গন কবলিত পরিবারগুলোর আহাজারিতে নদীপাড়ের আকাশ,বাতাস ভারী হয়ে আছে। নিজের বসত,ভিটার শেষ সম্বল টুকু রক্ষায় পরিবারের সবাই ব্যস্ত।কারো সাথে কথা বলার সময়টুকু যেন মূল্যহীন।

অনেক বুঝানোর পরে কথা হয় বড়দরগা ও বুড়িরহাট এলাকার প্রবীন ব্যক্তি আব্দুস ছাত্তার (৭০) এর সাথে তিনি কান্না জাড়ত কন্ঠে বলেন তিস্তা আমাদের সব শেষ করেদিল বাহে,আজ দেখাছাড়া হামার করার কিছুই নাই। ছেলে বয়স থেকে কয়েকবার বাড়ি ঘর নিয়ে ১৯৭৪ সালে এই জায়গায় বাড়ি করছি এতদিন পরে এই বাড়ি আবার ভাঙ্গতেছে, হামরা এখন কোথায় যাই। আরো কথা হয় হায়দার আলী (৪৫), আশরাফুল (৩৪), আাছির উদ্দিন (৫৫), আবুল হোসেন (৬০), রফিকুল (৩০), ছামাদ (৭০),তারা বলেন চোখের সামনে হামার শেষ সম্বলটুকু নদীতে গেল, হামার কষ্ট দেখার কেউ নাই, হামার করারও কিছু নাই। এখন কারো কাছে একটু জায়গা নিয়া থাকা লাগবে।

এছাড়াও এলাকায় ২টি সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়, ২টি মসজিদ, বুড়িরহাট বাজার সহ কয়েকটি গুরুত্বপুর্ন স্থাপনা ভাঙ্গনের মুখে রয়েছে। স্থানীদের অভিযোগ পানি উন্নয়ন বোর্ডের দায়সারা দায়িত্ব পালনে প্রতিবছর এই এলাকায় ভাঙ্গন দেখা দেয়।

২৮ জুন সোমবার কুড়িগ্রাম পানি উন্নয়নবোর্ডের উপবিভাগীয় প্রকৌশলী-১ মাহমুদ হাসান ভাঙ্গন কবলীত এলাকায় পরিদর্শনে এসে এই প্রতিবেদক কে জানান, তিস্তা নদীর গোকুন্ডা এলাকা থেকে খিতাব খাঁ, বড়দরগা, বুড়িরহাট হয়ে থেতরাই পর্যন্ত ভাঙ্গন কবলীত এলাকা গুলোর ভাঙ্গন রোধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থাগ্রহন করা হয়েছে,আজ থেকে আগামী ১০ দিনের মধ্যে কাজ সম্পন্ন করাহবে এতে তিস্তা পাড়ের লোকজন উপকৃত হবেন।

মন্তব্য করুন


 

Link copied