আর্কাইভ  শুক্রবার ● ২৯ মার্চ ২০২৪ ● ১৫ চৈত্র ১৪৩০
আর্কাইভ   শুক্রবার ● ২৯ মার্চ ২০২৪
 width=
 

 

কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা

রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা

রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে সমৃদ্ধির হাতছানি

কুড়িগ্রামে সমৃদ্ধির হাতছানি

 width=
 
শিরোনাম: জমি রেজিস্ট্রি করে না দেয়ায় বাবাকে কবর দিতে ছেলের বাঁধা ॥ পুলিশের হস্তক্ষেপে দাফন সম্পন্ন       নীলফামারীতে স্বামীর প্রথম বিয়ের খবরে নববধূ দ্বিতীয় স্ত্রীর আত্মহত্যা ॥ স্বামী গ্রেপ্তার       রংপুরবাসীর জন্য সরকারি চাকরি, পদ ১৫৯       স্বাস্থ্যের রংপুর বিভাগীয় পরিচালক ফজলুল হক কারাগারে       কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা      

 width=
 

নীলফামারীতে ইউএনওকে খুদে বার্তা পাঠিয়ে বাল্যবিয়ে থেকে রক্ষা পেল দশম শ্রেনীর ছাত্রী

মঙ্গলবার, ১৩ জুলাই ২০২১, দুপুর ১২:৫৬

স্টাফ রিপোর্টার,নীলফামারী॥ “আমি দশম শ্রেণিতে পড়ি, আমি এখন বিয়ে করতে চাই না। আমার বাবা-মা আমাকে জোর করে বিয়ে দিবে আজ রাতে। আমি পড়াশোনা করতে চাই। আমার জীবনটাকে রা করুন। হাতজোড় করছি”। ঠিক এভাবে নীলফামারী সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার সরকারীর নম্বরের মুঠোফোনে খুদে বার্তা প্রেরন করেছিল উপজেলার টুপামারী ইউনিয়নের ৩ নম্বর ওয়ার্ডের নিত্যানন্দি দোকানি পাড়া গ্রামের সুলতান আলীর মেয়ে হাবিবা। নীলফামারী সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) জেসমিন নাহার এই বার্তা পেয়ে সদর উপজেলা নারী ভাইস চেয়ারম্যান সান্তনা চক্রবর্তী সহ ছুটে যান ওই গ্রামে। গতকাল সোমবার(১২ জুন) রাতে ইউএনওর হস্তক্ষেপে বাল্যবিয়ে থেকে রক্ষ পায় মেয়েটি। আজ মঙ্গলবার(১৩ জুলাই/২০২১) সদর উপজেলা পরিষদের নারী ভাইস চেয়ারম্যান সান্তনা চক্রবর্তি জানান, সদরের ইটাখোলা ইউনিয়নের এক ছেলের সঙ্গে মেয়েটির বিয়ে হওয়ার কথা ছিল। ইউএনও জানতে পেরে আমরা দুইজনেই সেখানে যাই। নবাগত ইউএনও জেসমিন নাহার জানান, তার সরকারি মোবাইল নম্বরে ওই কিশোরী একটি খুদে বার্তা পাঠায়। বার্তা পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে মেয়েটির সঙ্গে এবং তার অভিভাবকের সঙ্গে কথা বলে বাল্যবিয়ের কুফল এবং শাস্তির বিষয়টি জানানো হয়। পরে অভিভাবকরা প্রাপ্তবয়স্ক না হলে বিয়ে দেবে না মর্মে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ হন এবং মুচলেকা প্রদান করে। বাল্য বিয়ে হতে রক্ষা পেয়ে হাবিবা জানায় আমি লিখাপড়া করে মানুষের মত মানুষ হতে চাই। এরপর বিয়ের চিন্তা। তার আগে বিয়ে করবোনা।

মন্তব্য করুন


 

Link copied