আর্কাইভ  শুক্রবার ● ১৯ এপ্রিল ২০২৪ ● ৬ বৈশাখ ১৪৩১
আর্কাইভ   শুক্রবার ● ১৯ এপ্রিল ২০২৪
 width=
 
 width=
 
শিরোনাম: পলাশবাড়ীতে আসামির ছুরিকাঘাতে বাদীর মৃত্যু, গ্রেফতার ১       মন্ত্রী-সংসদ সদস্যদের সন্তান-স্বজনের ভোটে না দাঁড়ানোর নির্দেশ       ভোজ্যতেলের দাম বাড়ল, খোলা তেলে সুখবর       বিএনপি নেতা সোহেলের নিঃশর্ত মুক্তি দাবিতে রংপুরে  মানববন্ধন ও সমাবেশ        খরার ঝুঁকিতে রংপুর অঞ্চল      

 width=
 

রংপুর বিভাগে ২৪ ঘণ্টায় প্রাণ গেল আরও ১৫ জনের

বৃহস্পতিবার, ২২ জুলাই ২০২১, রাত ০৮:৩৪

বৃহস্পতিবার (২২ জুলাই) দুপুরে রংপুর বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালক (ভারপ্রাপ্ত) আবু মো. জাকিরুল ইসলাম তথ্য নিশ্চিত করেছেন।তিনি জানান, বুধবার সকাল ৮টা থেকে বৃহস্পতিবার সকাল ৮টা পর্যন্ত করোনায় মারা যাওয়া ব্যক্তিদের মধ্যে ঠাকুরগাঁওয়ের পাঁচজন, কুড়িগ্রামের তিনজন, নীলফামারীর তিনজন, দিনাজপুরের দুজনসহ রংপুর ও পঞ্চগড়ের একজন করে রয়েছেন।এ সময়ে বিভাগে ৮৬৮ জনের নমুনা পরীক্ষা করে ২০২ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছে। এর মধ্যে রংপুরের ৪৮ জন, কুড়িগ্রামের ৪৪ জন, গাইবান্ধার ২৯ জন, দিনাজপুরের ২৭ জন, ঠাকুরগাঁওয়ের ২৭ জন, লালমনিরহাটের ১১ জন, পঞ্চগড়ের ৯ জন ও নীলফামারীর ৭ জন রয়েছেন। নতুন করে মারা যাওয়া ১৫ জনসহ বিভাগে করোনায় মৃতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৭৯৭ জনে। এর মধ্যে দিনাজপুর জেলার ২৪৮ জন, রংপুরের ১৬৬, ঠাকুরগাঁওয়ের ১৫১, নীলফামারীর ৫৯, লালমনিরহাটের ৪৭, পঞ্চগড়ের ৪৬, কুড়িগ্রামের ৪২ ও গাইবান্ধার ৩৮ জন রয়েছেন। গত ২৪ ঘণ্টায় সুস্থ হয়েছেন ২২৩ জন। বিভাগের আট জেলায় এখন পর্যন্ত ৩৮ হাজার ৬১৮ জন করোনা রোগী শনাক্ত হয়েছেন। এর মধ্যে দিনাজপুর জেলায় ১১ হাজার ৬১০ জন, রংপুরের ৮ হাজার ৪৯৩ জন, ঠাকুরগাঁওয়ের ৫ হাজার ৩১৭ জন, গাইবান্ধার ৩ হাজার ২৬৭ জন, নীলফামারীর ২ হাজার ৯৪৩ জন, কুড়িগ্রামের ২ হাজার ৮৪০ জন, লালমনিরহাটের ২ হাজার ৩১ জন এবং পঞ্চগড়ের ২ হাজার ১১৭ জন রয়েছেন। করোনাভাইরাস শনাক্তের শুরু থেকে এ পর্যন্ত রংপুর বিভাগে ১ লাখ ৯৭ হাজার ৩০০ জনের নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে। বিভাগের আট জেলার মধ্যে সবচেয়ে বেশি আক্রান্ত ও মৃত্যু হয়েছে দিনাজপুর, রংপুর ও ঠাকুরগাঁও জেলায়। এ ছাড়া ভারতীয় সীমান্তঘেঁষা জেলাগুলোয় বেড়েছে শনাক্ত ও মৃত্যু। করোনার সংক্রমণ প্রতিরোধে সবাইকে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার আহ্বান জানান বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালক (ভারপ্রাপ্ত) ডা. আবু মো. জাকিরুল ইসলাম। তিনি বলেন, সংত্রমণের ঊর্ধ্বগতিতে পরিস্থিতি ভয়াবহ পর্যায়ে যাচ্ছে। বাধ্যতামূলক মাস্ক পরা নিশ্চিত করতে হবে। সরকারঘোষিত বিধিনিষেধ মেনে করোনা থেকে মুক্তি পেতে হবে।

মন্তব্য করুন


 

Link copied