এই অনুবিভাগের অতিরিক্ত সচিব এ এফ এম হায়াতুল্লাহ বলেন, সরকারি কর্মচারী (আচরণ) বিধিমালা, ১৯৭৯ অনুযায়ী পাঁচ বছর পরপর সরকারি চাকরিজীবীদের সম্পদের হ্রাস–বৃদ্ধির বিবরণী তার নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষের কাছে জমা দিতে হয়। তবে দেখা যায়, অনেকেই এ চর্চা ঠিকমতো করেন না। এ জন্য এই চিঠি দেওয়া হয়েছে। এর ফলে সুশাসন প্রতিষ্ঠা হবে এবং স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি আসবে। মূলত, এ উদ্দেশ্যেই নিয়মটি স্মরণ করিয়ে দেওয়া হয়েছে।
এ ছাড়া সরকারি কর্মচারীর জমি/বাড়ি/ফ্ল্যাট/সম্পত্তি ক্রয় বা অর্জন ও বিক্রির অনুমতির জন্য আবেদনপত্রের নমুনা ফরম এবং বিদ্যমান সম্পদ বিবরণী দাখিলের ছকও চিঠির সঙ্গে পাঠানো হয়েছে।