সুযোগ পেলেই তারা দোকানের অর্ধেক পাল্লা খুলে অবাধে বেচাকেনা চলছে বিভিন্ন এলাকার ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে। এতে করে জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে লোকজনের চলাচলের সংখ্যা ক্রমান্বয়ে বাড়ছে। বিশেষ করে শহরের ইসলাম প্লাজা, স্টেশন রোড, সান্দারপট্টি, গফুর মার্কেট, কলেজ রোড, ভিএইড রোডসহ শহরতলি দারিয়াপুর, স্কুলের বাজার, দুইমাইল, পুলবন্দি, সুন্দরজান মোড়, মোল্লা বাজার, পাঁচজুম্মা, বোর্ড বাজার এলাকাগুলোতে ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের সামনে দোকান কর্মচারী ও মালিকদের দাঁড়িয়ে থেকে ভীড় করতে দেখা যায়।
এদিকে উন্মুক্ত স্থানে কাচাবাজার বসানোর কথা থাকলেও তা পালন করা হচ্ছে না। শহরের পুরাতন বাজারে কেউ স্বাস্থ্যবিধি মানা তো দুরের কথা কেউ মাস্ক না পড়ে আগের মতই যথারীতি ভীড় করে কেনাকাটা করছে। ফলে শহরে লোকজনের চলাচল আগের চেয়ে অনেক বেড়ে যাওয়ায় মনেই হয় না লকডাউন চলছে। এছাড়া উপজেলা সদরগুলোতে যথারীতি লকডাউন পালিত হয়েছে। লকডাউন কার্যকরে পুলিশের পাশাপাশি বিজিবি ও সেনাবাহিনী সদস্যদের টহল দিতে দেখা গেছে।