তিনি আরও জানান, এক মাসের ব্যবধানে এসব হত্যাকাণ্ডগুলো ঘটায় জেলায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হলে মাঠে নামে পুলিশ। তথ্য প্রযুক্তি ব্যবহার করে ক্লুলেস এসব হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের দেশের বিভিন্ন জেলা থেকে গ্রেফতার করতে সমর্থ হয় জেলা পুলিশ। তাদের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী বাকি আসামিদের গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে।
গ্রেফতারকৃতরা হচ্ছে-সুজন মাঝি হত্যা ঘটনায় ফুলছড়ি উপজেলার আরগার চর গ্রামের মৃত ছাবের আলী সরকারের ছেলে নাজির মেম্বার (৫০), ডাকাতিয়ার চর গ্রামের আব্দুল হাই মন্ডলের ছেলে আব্দুল আলিম (৩৬), নুর ইসলামের ছেলে আব্দুল মালেক (২৭), কুড়িগ্রাম জেলার চর ভগবতিপুর গ্রামের রবিমীর এর ছেলে নূর আলম (৩০), নান্নু হত্যা মামলায় সদর উপজলোর কিশামত মালিবাড়ী (ঝাউবাড়ী) গ্রামের সাইদার রহমানের ছেলে শাহীন ইসলাম (১৯), সৈয়দ আলীর ছেলে শরীফ ইসলাম(১৯), হায়দার আলীর ছেলে আয়নাল হক (২১) , কলিমউদ্দিনের ছেলে হারুন অর রশিদ (১৯), হাবিবুর রহমানের ছেলে জিসান বাবু (১৭) এবং লিখন হত্যা মামলায় শহরের ডেভিড কোম্পানিপাড়ার বাদশা হাওলাদারের ছেলে মামুন হাওলাদার (৩০)।