আর্কাইভ  শুক্রবার ● ২৯ মার্চ ২০২৪ ● ১৫ চৈত্র ১৪৩০
আর্কাইভ   শুক্রবার ● ২৯ মার্চ ২০২৪
 width=
 

 

কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা

রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা

রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে সমৃদ্ধির হাতছানি

কুড়িগ্রামে সমৃদ্ধির হাতছানি

 width=
 
শিরোনাম: স্বাস্থ্যের রংপুর বিভাগীয় পরিচালক ফজলুল হক কারাগারে       কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা       লালমনিরহাটে পুকুরে জাল ফেলতেই জালে উঠে এলো যুবকের মরদেহ       কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা       রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা      

 width=
 

রংপুরে মৃত্যু-শনাক্ত কমছে, মানা হচ্ছে না স্বাস্থ্যবিধি

বুধবার, ১৮ আগস্ট ২০২১, বিকাল ০৫:১০

মমিনুল ইসলাম রিপন: রংপুর বিভাগে গেল কয়েকদিনের তুলনায় মৃত্যু ও শনাক্ত কমে এসেছে। গত ২৪ ঘণ্টায় করোনা আক্রান্ত আরও চারজন প্রাণ হারিয়েছেন। নতুন করে ২০৩ জনের শরীরে ভাইরাস শনাক্ত হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার বিভাগে ছয়জনের মৃত্যু ও শনাক্ত হয়েছিল ২৪৬ জন। এ মাসে ১৮ দিনে বিভাগের আট জেলায় ২০১ জনের মৃত্যু হয়েছে। বুধবার (১৮ আগস্ট) দুপুরে রংপুর বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালক ডা. মো. মোতাহারুল ইসলাম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, নতুন মৃতদের মধ্যে রংপুরের দুইজনসহ পঞ্চগড় ও কুড়িগ্রামের একজন করে রয়েছেন। ২৪ ঘণ্টায় বিভাগজুড়ে ১ হাজার ৭৬ জনের নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে। এতে শনাক্তদের মধ্যে রংপুরের ৩৫, পঞ্চগড়ের ৩৪, দিনাজপুরের ৩১, কুড়িগ্রামের ৩০, ঠাকুরগাঁওয়ের ২৪ জন, নীলফামারীর ২০, গাইবান্ধার ১৬ ও লালমনিরহাট জেলার ১৩ জন রয়েছেন। শনাক্তের হার ১৮ দশমিক ৮৭ শতাংশ। সর্বশেষ চারজনসহ রংপুর বিভাগে করোনা আক্রান্ত হয়ে মৃতের সংখ্যা দাঁড়াল ১ হাজার ১২১ জনে। এর মধ্যে সবচেয়ে খারাপ অবস্থানে আছে দিনাজপুর। এ জেলায় সর্বোচ্চ ৩১০ জন মারা গেছেন। আর দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ২৬৪ জনের মৃত্যু হয়েছে বিভাগীয় জেলা রংপুরে। জেলা হিসেবে সবচেয়ে কম ৫৮ জন মারা গেছেন লালমনিরহাটে। এ ছাড়া ঠাকুরগাঁওয়ের ২২১, নীলফামারীর ৭৮, পঞ্চগড়ের ৬৯, কুড়িগ্রামের ৬২ ও গাইবান্ধায় ৫৯ জন মারা গেছেন। গত বছরের মার্চে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ দেখা দেওয়ার পর থেকে এখন পর্যন্ত বিভাগে মোট ২ লাখ ৪২ হাজার ২১১ জনের নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে। এর মধ্যে ৫০ হাজার ৯৯৯ জন ভাইরাস সংক্রমিত রোগী পাওয়া গেছে। তাঁদের মধ্যে এখন পর্যন্ত বিভাগে সুস্থ হয়েছেন ৪২ হাজার ৮১৭ জন। এদিকে যতই দিন যাচ্ছে শহরে-গ্রামে লঙ্ঘন হচ্ছে স্বাস্থ্যবিধি। সঙ্গে বাড়ছে করোনার সংক্রমণ ঝুঁকি। হাট-বাজার থেকে গণপরিবহন কোথাও স্বাস্থ্যবিধি মানা হচ্ছে না। হাসপাতালগুলোতে করোনা রোগী ভর্তির চাপ কমেছে। তবে টিকাগ্রহণে সাধারণ মানুষের মধ্যে বেড়েছে সচেতনতা। প্রতিদিন বিভাগে করোনার উপসর্গ নিয়ে অন্তত ৫-৭ জনের মৃত্যু হচ্ছে। উপসর্গ নিয়ে মারা যাওয়া ব্যক্তিদের হিসাবে ধরছে না স্বাস্থ্য বিভাগ। করোনার সংক্রমণ প্রতিরোধে সবাইকে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার আহ্বান জানিয়ে বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালক ডা. মো. মোতাহারুল ইসলাম বলেন, বর্তমান পরিস্থিতিতে বাধ্যতামূলক মাস্ক পরা নিশ্চিত করতে হবে। একইসঙ্গে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার বিকল্প নেই। তবে করোনা পরিস্থিতির উন্নতি বিভাগের মানুষের জন্য ভালো সংবাদ। সর্বোচ্চ সতর্কতা অবলম্বন করে ও স্বাস্থ্যবিধি মেনে করোনা মোকাবিলা করতে হবে।

মন্তব্য করুন


 

Link copied