আর্কাইভ  বৃহস্পতিবার ● ২৮ মার্চ ২০২৪ ● ১৪ চৈত্র ১৪৩০
আর্কাইভ   বৃহস্পতিবার ● ২৮ মার্চ ২০২৪
 width=
 

 

কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা

রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা

রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে সমৃদ্ধির হাতছানি

কুড়িগ্রামে সমৃদ্ধির হাতছানি

 width=
 
শিরোনাম: স্বাস্থ্যের রংপুর বিভাগীয় পরিচালক ফজলুল হক কারাগারে       কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা       লালমনিরহাটে পুকুরে জাল ফেলতেই জালে উঠে এলো যুবকের মরদেহ       কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা       রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা      

 width=
 

খুলে দিয়েছে তিস্তা ব্যারাজের ৪৪টি গেট

শুক্রবার, ৩ সেপ্টেম্বর ২০২১, দুপুর ১১:১০

লালমনিরহাট প্রতিনিধি: গত কয়কদিনের ভারি বর্ষন ও উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ী ঢলে হঠাৎ করে তিস্তা নদীর পানি বৃদ্ধি পেয়ে বিপদ সীমার ৩৫ সেঃমিঃ উপড়ে প্রবাহিত হচ্ছে। ফলে তিস্তার তীরবর্তি পরিবার গুলো পানি বন্দি হয়ে পড়েছে। এতে করে পরিবারগুলো দুর্বিস জীবনযাপন করছে। শুক্রবার (৩সেপ্টেম্বর) সকাল ৯টায় দেশের বৃহত্তম সেচ প্রকল্প তিস্তা ব্যারাজে পানি প্রবাহ রেকর্ড করা হয় ৫২ দশমিক ৯৫ সেন্টিমিটার। যা স্বাভাবিকের(৫২.৬০ সেঃমিঃ) চেয়ে ৩৫ সেঃমিঃ উপড় দিয়ে প্রাবাহিত হচ্ছে। এরই মধ্যে প্রায় শতাধিক পরিবার পানি বন্দি হয়ে পড়েছেন। পানি নিয়ন্ত্রণ করতে ৪৪টি গেট খুলে দিয়ে নিয়ন্ত্রন করার চেষ্টা করছে পানি উন্নয়ন র্বোড। জানাগেছে, গতকয়কদিন থেকে বৃষ্টির পানি বেশি হওয়াতে ভারত গজল ডোবা ব্যারেজের অধিকাংশ গেট খুলে দেয়। এতে করে তিস্তার পানি প্রবাহ বৃদ্ধি পেতে শুরু করে। শুক্রবার ভোর থেকে থেকে পানি বৃদ্ধি হতে থাকে। ফলে তিস্তার পানিতে পাটগ্রাম উপজেলায় অবস্থিত বহুল আলোচিত বিলুপ্ত ছিটমহল আঙ্গোরপোতা-দহগ্রাম, হাতীবান্ধা উপজেলার সানিয়াজান, গড্ডিমারী, সিঙ্গিমারী, সির্ন্দুনা, পাটিকাপাড়া ও ডাউয়াবাড়ী ইউনিয়নের চর,আদিতমারী উপজেলার মহিষখোচা, সদর উপজেলার রাজপুর, খুনিয়াগাছ, গোকুন্ডা ইউনিয়ন ও কালীগঞ্জ উপজেলার চরাঞ্চলের এলাকার প্রায় ৩ হাজার পরিবার পানি বন্দি হয়ে পড়েছে। এ ছাড়াও তিস্তার পানি বৃদ্ধির সাথে ছোট নদ-নদীতে পানি বাড়তে শুরু করেছে। কিছু কিছু স্থানে দেখা গিয়েছে নদী ভাঙন। এতে আতঙ্কিত হয়ে পড়েছেন নদীতীরবর্তী এলাকার মানুষ। ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় বালুর বস্তা দিয়ে চেষ্টা চলছে ভাঙন ঠেকানোর। নতুন করে ভাঙন আতঙ্কে অনেকে ঘরবাড়ি সরিয়ে নিরাপদ দূরত্বে আশ্রয় নিচ্ছেন। কয়কবার বন্যায় কবলে পড়ে গেলেও পানি উন্নয়ন বোর্ডের কেউ কোন ব্যবস্থা গ্রহন করেনি বলে স্থানীয় জনপ্রতিনিধিরা জানান। হাতীবান্ধা,কালীগঞ্জ ও আদিতমারী তীরবর্তী পানিবন্দিরা জানান, বন্যার পানি নামতে না নামতেই চতুর্থবার বন্যার পানিতে বন্দি হয়ে পড়েছেন তারা। আবার পানি বন্দি হয়ে পড়েছেন। তাই দ্রুত তিস্তার মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের দাবী করেন। লালমনিরহাট পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) নির্বাহী প্রকৌশলী মিজানুর রহমান বলেন, কয়কদিনের টানা বৃষ্টির কারণে তিস্তা ও ছোট নদ-নদীতে পানি বৃদ্ধি পেয়েছে। তবে তিস্তার পানি বিকেল হতেই কমে যেতে পারে।

মন্তব্য করুন


 

Link copied