আর্কাইভ  শুক্রবার ● ২৯ মার্চ ২০২৪ ● ১৫ চৈত্র ১৪৩০
আর্কাইভ   শুক্রবার ● ২৯ মার্চ ২০২৪
 width=
 

 

কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা

রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা

রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে সমৃদ্ধির হাতছানি

কুড়িগ্রামে সমৃদ্ধির হাতছানি

 width=
 
শিরোনাম: রংপুরবাসীর জন্য সরকারি চাকরি, পদ ১৫৯       স্বাস্থ্যের রংপুর বিভাগীয় পরিচালক ফজলুল হক কারাগারে       কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা       লালমনিরহাটে পুকুরে জাল ফেলতেই জালে উঠে এলো যুবকের মরদেহ       কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা      

 width=
 

নাগেশ্বরীতে গম চাষে লক্ষ্যমাত্রা অতিক্রম

সোমবার, ২৪ ডিসেম্বর ২০১২, রাত ০৮:৩৬

নাগেশ্বরী, কুড়িগ্রাম: অনুকূল আবহাওয়া ও ধানের অব্যাহত দরপতনের কারণে গম চাষে নতুন করে আগ্রহ ফিরে পাচ্ছে নাগেশ্বরী উপজেলার কৃষকরা। এ কারণে চলতি মৌসুমে এ উপজেলায় গমের লক্ষ্যমাত্রা অতিক্রম করেছে। কৃষি অফিস সূত্রে জানা গেছে, উপজেলায় চলতি বছর গম চাষের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছিল দুই হাজার ৫০ হেক্টর জমি। সে স্থলে অর্জিত হয়েছে দুই হাজার ৮০ হেক্টর জমিতে। এ এলাকার বিস্তীর্ণ জমিতে আগে আউশের পাশাপাশি গমের চাষ হতো ব্যাপক। কম শ্রম এবং অর্থ বিনিয়োগও কম বলে একই মৌসুমে পাট উঠানোর পর ওই জমিতে কৃষকরা গমের চাষ করতো। কিন্তু কয়েক বছর ধরে বোরো চাষ জনপ্রিয় হওয়ায় তুলনামূলক গম চাষ হ্রাস পেতে থাকে। সম্প্রতি বাজারে ধানের দাম কমে যাওয়ায় কৃষকরা নতুন করে গম চাষে আগ্রহী হচ্ছে। বামনডাঙ্গা ইউনিয়নের আনছারহাট গ্রামের গমচাষী জহুরুল ইসলাম বলেন, বেশি দামে তেল, সার কিনে ধান আবাদ করতে হচ্ছে। কিন্তু বাজারে সে তুলনায় ধানের দাম খুবই কম। এ কারণে গম চাষ করেছি। রায়গঞ্জ ইউনিয়নের মোল্লারভিটা গ্রামের গমচাষী শাহআলম বলেন, বর্তমানে ধান আবাদ করলে লোকসান হয়, তাই এবারে বোরো কম করে লাগাবো। ওই জমিগুলোতে গম লাগিয়েছি। কারণ হিসেবে উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা মাসুদুর রহমান সরকার প্রতিবেদককে বলেন, ধানের দরপতনের পাশাপাশি বন্যা দুর্গত ১০ ইউনিয়নের এগারো শত পাঁচজন কৃষককে কৃষি পুনর্বাসনের আওতায় জন প্রতি ২০ কেজি উচ্চ ফলনশীল গম-বীজ, ১০ কেজি ডিএপি ও ১০ কেজি এমওপি সার প্রদান এবং ওই সব কৃষকদের নিয়ে নিয়মিত কাউন্সিল করা হয়েছে। এটাও কৃষকদের আগ্রহী হওয়ার কারণ হতে পারে। তিনি আশা করছেন আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে গমের ফলন অনেক ভালো হবে।

মন্তব্য করুন


 

Link copied