মঙ্গলবার, ১৮ মার্চ ২০১৪, দুপুর ০৪:৫১
আজ মঙ্গলবার সচিবালয়ে নিজ মন্ত্রণালয়ে এক সংবাদ ব্রিফিংয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন। ২৬ মার্চ স্বাধীনতা দিবসে রাজধানীর জাতীয় প্যারেড গ্রাউন্ডে লাখো কণ্ঠে গাওয়া হবে জাতীয় সংগীত। তিন লাখের বেশি মানুষ এতে অংশ নেবেন। সৃষ্টি হবে একসঙ্গে সর্বোচ্চসংখ্যক মানুষের অংশগ্রহণে জাতীয় সংগীত গাওয়ার বিশ্বরেকর্ড। এক লাখ ২২ হাজার মানুষের জাতীয় সংগীত গাওয়ার বর্তমান বিশ্বরেকর্ড রয়েছে ভারতের। প্যারেড গ্রাউন্ডের প্রবেশদ্বার খোলা হবে ভোর সাড়ে ৬টায়। সকাল ১০টায় বন্ধ করে দেওয়া হবে। লাখো কণ্ঠে জাতীয় সংগীত শুরু হবে সকাল ১১টায়। প্রবেশের সময়ই ডিজিটাল পদ্ধতিতে লোকসংখ্যা গণনা হয়ে যাবে। মাঠে ছয় হাজার ব্লক থাকবে। প্রতি ব্লকে ৫০ জন করে লোক থাকবে। গিনেস বুকের নির্ধারিত পর্যবেক্ষকেরা দেখবেন সবাই গাইছেন কি না। জাতীয় সংগীত হিসেবে আমার সোনার বাংলা গানটির ১০ লাইন গাওয়া হবে। অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে যদি শতকরা পাঁচ ভাগ লোকও গানে কণ্ঠ না মেলান, তবে আয়োজনটি রেকর্ডের জন্য বিবেচিত হবে না। মন্ত্রী বলেন, মোট তিনবার গানটি গাওয়ার সুযোগ পাওয়া যাবে। সংগীত পরিচালনা করবেন বিশিষ্ট সুরকার স্বাধীন বাংলা বেতারকেন্দ্রের শব্দসৈনিক সুজেয় শ্যাম। তিনি বলেন, অনুষ্ঠানের শুরুতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বক্তব্য দেবেন। লাখো কণ্ঠে সোনার বাংলা এই আয়োজনে ৪৫ মিনিটের একটি সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানও থাকবে। এতে দেশের বিশিষ্ট ও নতুন প্রজন্মের খ্যাতিমান শিল্পীরা অংশ নেবেন। নূর বলেন, নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে আগ্রহী যে কেউ জাতীয় প্যারেড গ্রাউন্ডে অংশ নিয়ে লাখো কণ্ঠের সঙ্গে নিজের কণ্ঠটি মিলিয়ে দিয়ে অংশ হতে পারবেন এক গৌরবময় ইতিহাসের।
আজ মঙ্গলবার সচিবালয়ে নিজ মন্ত্রণালয়ে এক সংবাদ ব্রিফিংয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।
২৬ মার্চ স্বাধীনতা দিবসে রাজধানীর জাতীয় প্যারেড গ্রাউন্ডে লাখো কণ্ঠে গাওয়া হবে জাতীয় সংগীত। তিন লাখের বেশি মানুষ এতে অংশ নেবেন। সৃষ্টি হবে একসঙ্গে সর্বোচ্চসংখ্যক মানুষের অংশগ্রহণে জাতীয় সংগীত গাওয়ার বিশ্বরেকর্ড। এক লাখ ২২ হাজার মানুষের জাতীয় সংগীত গাওয়ার বর্তমান বিশ্বরেকর্ড রয়েছে ভারতের।
প্যারেড গ্রাউন্ডের প্রবেশদ্বার খোলা হবে ভোর সাড়ে ৬টায়। সকাল ১০টায় বন্ধ করে দেওয়া হবে। লাখো কণ্ঠে জাতীয় সংগীত শুরু হবে সকাল ১১টায়। প্রবেশের সময়ই ডিজিটাল পদ্ধতিতে লোকসংখ্যা গণনা হয়ে যাবে। মাঠে ছয় হাজার ব্লক থাকবে। প্রতি ব্লকে ৫০ জন করে লোক থাকবে। গিনেস বুকের নির্ধারিত পর্যবেক্ষকেরা দেখবেন সবাই গাইছেন কি না।
জাতীয় সংগীত হিসেবে আমার সোনার বাংলা গানটির ১০ লাইন গাওয়া হবে। অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে যদি শতকরা পাঁচ ভাগ লোকও গানে কণ্ঠ না মেলান, তবে আয়োজনটি রেকর্ডের জন্য বিবেচিত হবে না।
মন্ত্রী বলেন, মোট তিনবার গানটি গাওয়ার সুযোগ পাওয়া যাবে। সংগীত পরিচালনা করবেন বিশিষ্ট সুরকার স্বাধীন বাংলা বেতারকেন্দ্রের শব্দসৈনিক সুজেয় শ্যাম।
তিনি বলেন, অনুষ্ঠানের শুরুতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বক্তব্য দেবেন। লাখো কণ্ঠে সোনার বাংলা এই আয়োজনে ৪৫ মিনিটের একটি সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানও থাকবে। এতে দেশের বিশিষ্ট ও নতুন প্রজন্মের খ্যাতিমান শিল্পীরা অংশ নেবেন।
নূর বলেন, নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে আগ্রহী যে কেউ জাতীয় প্যারেড গ্রাউন্ডে অংশ নিয়ে লাখো কণ্ঠের সঙ্গে নিজের কণ্ঠটি মিলিয়ে দিয়ে অংশ হতে পারবেন এক গৌরবময় ইতিহাসের।
মন্তব্য করুন
আলোচিত’র আরো খবর
সংশ্লিষ্ট
স্মৃতিসৌধের পরিদর্শন বইয়ে যা লিখলেন প্রধানমন্ত্রী
আত্মসমর্পণ ছাড়া উপায় নেই এমভি আবদুল্লাহর জলদস্যুদের
যেভাবে পাওয়া যাবে ঈদে টানা ১০ দিনের ছুটি
তৃতীয় শ্রেণি পর্যন্ত প্রথম-দ্বিতীয় সাময়িক পরীক্ষা হবে না, মূল্যায়ন নতুন পদ্ধতিতে