বৃহস্পতিবার, ২৭ মার্চ ২০১৪, দুপুর ০৩:০২
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে রাষ্ট্রপক্ষের প্রধান কৌঁসুলির কার্যালয়ে প্রতিবেদন জমা দেয়া হয়। গত মঙ্গলবার তদন্ত সংস্থার ধানিমন্ডির কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, একাত্তরে মুক্তিযুদ্ধের সময় গণহত্যাসহ ৭ ধরনের অপরাধের অভিযোগে জামায়াতের বিরুদ্ধে তদন্ত প্রতিবেদন চূড়ান্ত করে তদন্তকারী সংস্থা। ২০১৩ সালের আগস্ট মাস থেকে জামায়াতের বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু হয়। তদন্ত প্রতিবেদনে বলা হয়, ১৯৭১ সালে পাকিসত্মানি বাহিনীর নেতৃত্বে যেসব মানবতবিরোধী অপরাধ সংঘটিত হয়েছে সংগঠন হিসেবে জামায়াত এই সব অপরাধে সহযোগিতা করেছে। প্রতিবেদনে জামায়াতকে নিষিদ্ধ ও দলটির সম্পদ বাজেয়াপ্ত করার আরজি জানানো হয়। তদন্ত প্রতিবেদনে জামায়াতের কেন্দ্রীয় থেকে সব সত্মরের নেতাদের অভিযুক্ত করে দলটিকে নিষিদ্ধ করার আবেদনও করা হয়। তদন্ত সংস্থা জানায়, ৩৭৩ পৃষ্ঠার মূল তদন্ত প্রতিবেদনের সঙ্গে প্রায় আড়াই হাজার পৃষ্ঠার জব্দ তালিকা ও দালিলিক নথি অভিযোগ প্রমাণের জন্য দাখিল করা হবে। এর সঙ্গে বিভিন্ন বই, গবেষণাপত্র ও নথি রয়েছে আরও সাড়ে ৩ হাজার পৃষ্ঠারও বেশি। অভিযোগ প্রমাণের জন্য ৭০ জন সাক্ষীর জবানবন্দি নেয়া হয়েছে। মোট ৭০ জন সাক্ষী এই অভিযোগের পক্ষে সাক্ষ্য দেবেন। প্রসঙ্গত, গত বছরের ১ আগস্ট জামায়াতে ইসলামীর নিবন্ধন অবৈধ ঘোষণা করে হাইকোর্ট। সেই অনুযায়ী নিবন্ধিত দলের তালিকা থেকে জামায়াতকে বাদ দেয় নির্বাচন কমিশন। তবে জামায়াত এখনও নিষিদ্ধ নয়। রাজনৈতিক কার্যক্রম পরিচালনার বৈধ অধিকার রয়েছে দলটির।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে রাষ্ট্রপক্ষের প্রধান কৌঁসুলির কার্যালয়ে প্রতিবেদন জমা দেয়া হয়।
গত মঙ্গলবার তদন্ত সংস্থার ধানিমন্ডির কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, একাত্তরে মুক্তিযুদ্ধের সময় গণহত্যাসহ ৭ ধরনের অপরাধের অভিযোগে জামায়াতের বিরুদ্ধে তদন্ত প্রতিবেদন চূড়ান্ত করে তদন্তকারী সংস্থা। ২০১৩ সালের আগস্ট মাস থেকে জামায়াতের বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু হয়। তদন্ত প্রতিবেদনে বলা হয়, ১৯৭১ সালে পাকিসত্মানি বাহিনীর নেতৃত্বে যেসব মানবতবিরোধী অপরাধ সংঘটিত হয়েছে সংগঠন হিসেবে জামায়াত এই সব অপরাধে সহযোগিতা করেছে। প্রতিবেদনে জামায়াতকে নিষিদ্ধ ও দলটির সম্পদ বাজেয়াপ্ত করার আরজি জানানো হয়। তদন্ত প্রতিবেদনে জামায়াতের কেন্দ্রীয় থেকে সব সত্মরের নেতাদের অভিযুক্ত করে দলটিকে নিষিদ্ধ করার আবেদনও করা হয়। তদন্ত সংস্থা জানায়, ৩৭৩ পৃষ্ঠার মূল তদন্ত প্রতিবেদনের সঙ্গে প্রায় আড়াই হাজার পৃষ্ঠার জব্দ তালিকা ও দালিলিক নথি অভিযোগ প্রমাণের জন্য দাখিল করা হবে। এর সঙ্গে বিভিন্ন বই, গবেষণাপত্র ও নথি রয়েছে আরও সাড়ে ৩ হাজার পৃষ্ঠারও বেশি। অভিযোগ প্রমাণের জন্য ৭০ জন সাক্ষীর জবানবন্দি নেয়া হয়েছে। মোট ৭০ জন সাক্ষী এই অভিযোগের পক্ষে সাক্ষ্য দেবেন। প্রসঙ্গত, গত বছরের ১ আগস্ট জামায়াতে ইসলামীর নিবন্ধন অবৈধ ঘোষণা করে হাইকোর্ট। সেই অনুযায়ী নিবন্ধিত দলের তালিকা থেকে জামায়াতকে বাদ দেয় নির্বাচন কমিশন। তবে জামায়াত এখনও নিষিদ্ধ নয়। রাজনৈতিক কার্যক্রম পরিচালনার বৈধ অধিকার রয়েছে দলটির।
মন্তব্য করুন
আলোচিত’র আরো খবর
সংশ্লিষ্ট
স্মৃতিসৌধের পরিদর্শন বইয়ে যা লিখলেন প্রধানমন্ত্রী
আত্মসমর্পণ ছাড়া উপায় নেই এমভি আবদুল্লাহর জলদস্যুদের
যেভাবে পাওয়া যাবে ঈদে টানা ১০ দিনের ছুটি
তৃতীয় শ্রেণি পর্যন্ত প্রথম-দ্বিতীয় সাময়িক পরীক্ষা হবে না, মূল্যায়ন নতুন পদ্ধতিতে