আর্কাইভ  শুক্রবার ● ২৯ মার্চ ২০২৪ ● ১৫ চৈত্র ১৪৩০
আর্কাইভ   শুক্রবার ● ২৯ মার্চ ২০২৪
 width=
 

 

কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা

রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা

রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে সমৃদ্ধির হাতছানি

কুড়িগ্রামে সমৃদ্ধির হাতছানি

 width=
 
শিরোনাম: স্বাস্থ্যের রংপুর বিভাগীয় পরিচালক ফজলুল হক কারাগারে       কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা       লালমনিরহাটে পুকুরে জাল ফেলতেই জালে উঠে এলো যুবকের মরদেহ       কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা       রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা      

 width=
 

৬০০ সন্তানের বাবা একজন

মঙ্গলবার, ১ জানুয়ারী ২০১৩, রাত ১০:৫৪

যুক্তরাজ্যের একটি ফার্টিলিটি ক্লিনিকের প্রতিষ্ঠাতা বারটোল্ড ওয়াইজনারের ডিএনএ পরীক্ষা করে দেখা গেছে, তিনি প্রায় ৬০০ সন্তানের পিতা। তবে তাঁর সন্তানসংখ্যা ঠিক ঠিক কত, তা নির্দিষ্ট করা সম্ভব হয়নি।

তিনি এই ৬০০ সন্তানের জনক হয়েছেন তাঁর শুক্রাণু দান করার কারণে। এক খবরে টেলিগ্রাফ জানিয়েছে, ১৯৪০ সালের পর থেকে ১৯৭০ সাল পর্যন্ত গোপনে তিনি একাই প্রায় এক হাজার ৫০০ পরিবারে শুক্রাণু দান করেছিলেন। বারটোল্ড ওয়াইজনার জন্মেছিলেন অস্ট্রিয়ায়। তিনি ছিলেন একজন জীববিজ্ঞানী। বৈজ্ঞানিক পদ্ধতির প্রায়োগিক পরীক্ষা চালানোয় বিশ্বাসী ছিলেন তিনি। বারটোল্ড ও তাঁর স্ত্রী মিলে ১৯৪০ সালে একটি ফার্টিলিটি ক্লিনিক চালু করেছিলেন। তিনি ১৯৪৩ সাল থেকে ১৯৬২ সাল পর্যন্ত শুক্রাণু গবেষণা করেন এবং বিভিন্ন পরিবারকে তাঁর শুক্রাণু দান করেন। গবেষকেরা সাম্প্রতিক ডিএনএ পরীক্ষা করে দেখেছেন প্রায় ৬০০ সন্তানের ‘জনক’ বারটোল্ড। সম্প্রতি গবেষকেরা ডিএনএ পরীক্ষা করে দেখেছেন বিভিন্ন পরিবারে বড় হওয়া প্রায় ৬০০ সন্তানের সঙ্গে বারটোল্ডের ডিএনএর মিল রয়েছে। তবে তাঁর কত সন্তান এখনো জীবিত বা ঠিক কতজন সন্তানের জনক তিনি, এ সংখ্যা নির্দিষ্ট করা সম্ভব হয়নি। কারণ এ-বিষয়ক নথিটি নষ্ট করে ফেলেছেন তাঁর স্ত্রী। উল্লেখ্য, ১৯৭০ সালে মারা গেছেন বারটোল্ড। চল্লিশের দশকের পরের সময়টাকে সুপ্রজনন বিদ্যার যুগ বলেই গবেষকেরা মনে করেন। কারণ এ সময় প্রজননবিদ্যা নিয়ে গবেষকেরা বিভিন্ন গবেষণা করছিলেন। এ সময় গবেষকেরা ধারণা করতেন, বিদ্বান বা জ্ঞানী মানুষের জিন ছড়িয়ে দেওয়া প্রয়োজন, যাতে পৃথিবীতে বিদ্বানের সংখ্যা বাড়ে আর এ কাজে বোকাদের নিরুত্সাহিত করা প্রয়োজন। উল্লেখ্য, যুক্তরাজ্যে শুক্রাণু দানের বিষয়ে বর্তমানে আইন রয়েছে। এখন একজন সর্বোচ্চ ১০ বার শুক্রাণু দান করতে পারেন সেখানে।

মন্তব্য করুন


 

Link copied