বৃহস্পতিবার, ৮ মে ২০১৪, রাত ০৯:১৩
আদালত চিকিৎসকদের উদ্দেশে বলেন, চিকিৎসা দিতে চাইলে হাসপাতালে থাকবেন। আর মাস্তানি করতে হলে রাস্তায় যান। দিন দিন ইন্টার্ন ডাক্তাররা তাদের মাত্রা ছাড়িয়ে যাচ্ছে। বৃহস্পতিবার বিচারপতি কাজী রেজাউল হক ও বিচারপতি এ বি এম আলতাফ হোসেনের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ স্বপ্রণোদিত হয়ে এ আদেশ দেন। ‘সাংবাদিকদের জন্য চিকিৎসা বন্ধ’ শীর্ষক গণমাধ্যমে প্রকাশিত সংবাদ আদালতের নজরে আনলে আদালত এ আদেশ দেন। ‘কোন ক্ষমতাবলে ইন্টার্ন ডাক্তাররা পা ভাঙা অসুস্থ সাংবাদিককে চিকিৎসা দিতে প্রত্যাখ্যান করেছে এবং চিকিৎসা না দেয়ায় তাদের বিরুদ্ধে কি কি ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে তার অগ্রগতি প্রতিবেদন ২৫ মের আগে আদালতে জমা দিতে বলা হয়েছে। রুলে চিকিৎসা দিতে প্রত্যাখ্যান করা ইন্টার্ন ডাক্তারদের লাইসেন্স কেন বাতিল করা হবে না তাও জানতে চাওয়া হয়েছে। আগামী ২৫ মে এ বিষয়ে পরবর্তী শুনানির জন্য দিন ধার্য করা হয়েছে। আগামী দুই সপ্তাহের মধ্যে বিবাদী স্বাস্থ্য ও স্বরাস্ট্র মন্ত্রণালয়ের সচিব, স্বাস্থ্য অধিদফতরের মহাপরিচালক, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি, রাজশাহী মেডিকেল কলেজ ও হসপিটালের পরিচালক, বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যান্ড ডেন্টাল কাউন্সিলের চেয়ারম্যান, রাজশাহীর জেলা প্রসাশক ও পুলিশের মহা-পরিদর্শককে এ রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে। প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়, রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে স্থানীয় ও জাতীয় পত্রিকার ফটোসাংবাদিক গুলবার আলী জুয়েলকে চিকিৎসা দেননি চিকিৎসকরা। শিক্ষানবিশ চিকিৎসকরা তাকে জানিয়ে দেন এ হাসপাতালে সাংবাদিকদের কোনো চিকিৎসা হবে না। ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে গিয়ে ভর্তি হন। এরপর হাসপাতাল ছাড়তে বাধ্য হন জুয়েল।
আদালত চিকিৎসকদের উদ্দেশে বলেন, চিকিৎসা দিতে চাইলে হাসপাতালে থাকবেন। আর মাস্তানি করতে হলে রাস্তায় যান। দিন দিন ইন্টার্ন ডাক্তাররা তাদের মাত্রা ছাড়িয়ে যাচ্ছে।
বৃহস্পতিবার বিচারপতি কাজী রেজাউল হক ও বিচারপতি এ বি এম আলতাফ হোসেনের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ স্বপ্রণোদিত হয়ে এ আদেশ দেন।
‘সাংবাদিকদের জন্য চিকিৎসা বন্ধ’ শীর্ষক গণমাধ্যমে প্রকাশিত সংবাদ আদালতের নজরে আনলে আদালত এ আদেশ দেন।
‘কোন ক্ষমতাবলে ইন্টার্ন ডাক্তাররা পা ভাঙা অসুস্থ সাংবাদিককে চিকিৎসা দিতে প্রত্যাখ্যান করেছে এবং চিকিৎসা না দেয়ায় তাদের বিরুদ্ধে কি কি ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে তার অগ্রগতি প্রতিবেদন ২৫ মের আগে আদালতে জমা দিতে বলা হয়েছে। রুলে চিকিৎসা দিতে প্রত্যাখ্যান করা ইন্টার্ন ডাক্তারদের লাইসেন্স কেন বাতিল করা হবে না তাও জানতে চাওয়া হয়েছে। আগামী ২৫ মে এ বিষয়ে পরবর্তী শুনানির জন্য দিন ধার্য করা হয়েছে।
আগামী দুই সপ্তাহের মধ্যে বিবাদী স্বাস্থ্য ও স্বরাস্ট্র মন্ত্রণালয়ের সচিব, স্বাস্থ্য অধিদফতরের মহাপরিচালক, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি, রাজশাহী মেডিকেল কলেজ ও হসপিটালের পরিচালক, বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যান্ড ডেন্টাল কাউন্সিলের চেয়ারম্যান, রাজশাহীর জেলা প্রসাশক ও পুলিশের মহা-পরিদর্শককে এ রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।
প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়, রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে স্থানীয় ও জাতীয় পত্রিকার ফটোসাংবাদিক গুলবার আলী জুয়েলকে চিকিৎসা দেননি চিকিৎসকরা। শিক্ষানবিশ চিকিৎসকরা তাকে জানিয়ে দেন এ হাসপাতালে সাংবাদিকদের কোনো চিকিৎসা হবে না। ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে গিয়ে ভর্তি হন। এরপর হাসপাতাল ছাড়তে বাধ্য হন জুয়েল।
মন্তব্য করুন
আলোচিত’র আরো খবর
সংশ্লিষ্ট
স্মৃতিসৌধের পরিদর্শন বইয়ে যা লিখলেন প্রধানমন্ত্রী
আত্মসমর্পণ ছাড়া উপায় নেই এমভি আবদুল্লাহর জলদস্যুদের
যেভাবে পাওয়া যাবে ঈদে টানা ১০ দিনের ছুটি
তৃতীয় শ্রেণি পর্যন্ত প্রথম-দ্বিতীয় সাময়িক পরীক্ষা হবে না, মূল্যায়ন নতুন পদ্ধতিতে