বৃহস্পতিবার, ২৯ মে ২০১৪, রাত ১০:৫১
রৌমারী উপজেলা গুদাম কর্মকর্তা হারুন-অর রশীদ অভিযোগ করে বলেন, ‘গুদামে গম নেওয়া হয়েছে গত মাসেই। এখন মাত্র ১৪৯ টন ক্রয় করা যাবে। কিন্তু এখানকার আ’লীগের কয়েকজন ঠিকাদার ব্যবসায়ি তা মানতে নারাজ। তারা ১ হাজার টনেরও অধিক গম গুদামে নিয়ে উপস্থিত হয় এবং তাদের গম গুদামে নিতে হবে বলে চাপ সৃষ্টি করতে থাকে। আমাকে বাইরে কোথায়ও যেতে দেওয়া হচ্ছে না। এখন কার গম রেখে কোন গম নিব এনিয়ে মহাবিপদে আছি।’ তিনি জানান, এবছর ৮৭১ টন গম ক্রয়ের নির্দেশ আসে। এর মধ্যে ৭২২ টন গম ক্রয় করা হয়েছে। বাকী রয়ে মাত্র ১৪৯ টন। সরেজমিনে দেখা গেছে, অবরূদ্ধ অবস্থা থেকে গুদাম কর্মকর্তা কৌশলে আত্মগোপনের জন্য পালিয়ে কুড়িগ্রামে রওনা দিয়েছিলেন। কিন্তু আ’লীগের ক্যাডার তা টের পেয়ে রাস্তা থেকে ধরে নিয়ে আসে কর্মকর্তাকে। শেষ খবর সন্ধা পর্যন্ত গুদাম কর্মকর্তা অবরূদ্ধ অবস্থায় ছিল। গুদামের আশপাশে আ’লীগের ক্যাডাররা অবস্থান করছিল। অভিযোগ পাওয়া গেছে, সরকারি ভাবে সরাসরি কৃষকের কাছ থেকে গম ক্রয়ের নির্দেশ থাকলে রৌমারীতে তা হয়নি। এখানকার ব্যবসায়ি ও আ’লীগের কতিপয় নেতাকর্মীরা জোর করেই গুদাম চাল গম দিয়ে সুবিধা নিয়ে থাকে। এ বিষয়ে উপজেলা আ’লীগের সভাপতি আজিজুল হক সাংবাদিকদের জানিয়েছেন, খাদ্য গুদামের ওই ঘটনার সঙ্গে আ’লীগ জড়িত নয়। দলের কেউ যদি ঘটনার সঙ্গে জড়িত থাকে সেটা তার ব্যক্তিগত বিষয়। এদিকে রৌমারী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আব্দুল হান্নান জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে মিটিংএ ব্যস্ত ছিলেন। ফলে তার সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করেও তার মতামত নেওয়া সম্ভব হয়নি।
রৌমারী উপজেলা গুদাম কর্মকর্তা হারুন-অর রশীদ অভিযোগ করে বলেন, ‘গুদামে গম নেওয়া হয়েছে গত মাসেই। এখন মাত্র ১৪৯ টন ক্রয় করা যাবে। কিন্তু এখানকার আ’লীগের কয়েকজন ঠিকাদার ব্যবসায়ি তা মানতে নারাজ। তারা ১ হাজার টনেরও অধিক গম গুদামে নিয়ে উপস্থিত হয় এবং তাদের গম গুদামে নিতে হবে বলে চাপ সৃষ্টি করতে থাকে। আমাকে বাইরে কোথায়ও যেতে দেওয়া হচ্ছে না। এখন কার গম রেখে কোন গম নিব এনিয়ে মহাবিপদে আছি।’ তিনি জানান, এবছর ৮৭১ টন গম ক্রয়ের নির্দেশ আসে। এর মধ্যে ৭২২ টন গম ক্রয় করা হয়েছে। বাকী রয়ে মাত্র ১৪৯ টন।
সরেজমিনে দেখা গেছে, অবরূদ্ধ অবস্থা থেকে গুদাম কর্মকর্তা কৌশলে আত্মগোপনের জন্য পালিয়ে কুড়িগ্রামে রওনা দিয়েছিলেন। কিন্তু আ’লীগের ক্যাডার তা টের পেয়ে রাস্তা থেকে ধরে নিয়ে আসে কর্মকর্তাকে। শেষ খবর সন্ধা পর্যন্ত গুদাম কর্মকর্তা অবরূদ্ধ অবস্থায় ছিল। গুদামের আশপাশে আ’লীগের ক্যাডাররা অবস্থান করছিল।
অভিযোগ পাওয়া গেছে, সরকারি ভাবে সরাসরি কৃষকের কাছ থেকে গম ক্রয়ের নির্দেশ থাকলে রৌমারীতে তা হয়নি। এখানকার ব্যবসায়ি ও আ’লীগের কতিপয় নেতাকর্মীরা জোর করেই গুদাম চাল গম দিয়ে সুবিধা নিয়ে থাকে। এ বিষয়ে উপজেলা আ’লীগের সভাপতি আজিজুল হক সাংবাদিকদের জানিয়েছেন, খাদ্য গুদামের ওই ঘটনার সঙ্গে আ’লীগ জড়িত নয়। দলের কেউ যদি ঘটনার সঙ্গে জড়িত থাকে সেটা তার ব্যক্তিগত বিষয়।
এদিকে রৌমারী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আব্দুল হান্নান জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে মিটিংএ ব্যস্ত ছিলেন। ফলে তার সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করেও তার মতামত নেওয়া সম্ভব হয়নি।
মন্তব্য করুন
টপ নিউজ’র আরো খবর
সংশ্লিষ্ট
ভারত থেকে ৩ দিনের মধ্যে পেঁয়াজ আসবে: বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী
পেঁয়াজ রপ্তানি অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ করল ভারত
মালিকপক্ষকে জলদস্যুদের ফোন, যে কথা হলো
কমলো সোনার দাম