আর্কাইভ  বৃহস্পতিবার ● ২৮ মার্চ ২০২৪ ● ১৪ চৈত্র ১৪৩০
আর্কাইভ   বৃহস্পতিবার ● ২৮ মার্চ ২০২৪
 width=
 

 

কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা

রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা

রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে সমৃদ্ধির হাতছানি

কুড়িগ্রামে সমৃদ্ধির হাতছানি

 width=
 
শিরোনাম: স্বাস্থ্যের রংপুর বিভাগীয় পরিচালক ফজলুল হক কারাগারে       কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা       লালমনিরহাটে পুকুরে জাল ফেলতেই জালে উঠে এলো যুবকের মরদেহ       কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা       রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা      

 width=
 

দিনাজপুরে পানি মজুদ রাখার প্রযুক্তি উদ্ভাবন; সরকারী পদক্ষেপের দাবি

সোমবার, ২ জুন ২০১৪, রাত ০৮:৩৮

কুরবান আলী, দিনাজপুর ॥ ওয়াটার প্রটেক্টর ওয়াল বিল্ডারস মেশিনের মাধ্যমে বৃষ্টির পানি ভূ-গর্ভে মজুদ রাখার প্রযুক্তি উদ্ভাবণে সরকারকে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপের জন্য সংবাদ সম্মেলন করেছে এক প্রকৌশলীসহ কয়েকজন অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তা।

সংবাদ সম্মেলনে দিনাজপুর টেক্সটাইল মিলের সাবেক মেইনটেন্যান্স ইনচার্জ ও ডিপ্লোমা প্রকৌশলী মোঃ জয়নাল আবেদীন লিখিত বক্তব্যে জানান, বর্তমানে অত্যাধিক মাত্রায় ভূ-গর্ভের পানি নিচে নেমে যাচ্ছে। যদি শুকিয়ে যাওয়া পানি স্তরে এই প্রকল্পের মাধ্যমে ভূ-গর্ভে নেওয়া সম্ভব হয় তাহলে আগামী ১০ বছরের মধ্যে ভাল ফলাফল পাওয়া সম্ভব হবে।

এই প্রযুক্তি ব্যবহারের জন্য সাধারন জনগোষ্ঠীকে সমবায়ের মাধ্যমে নিজ খরচায়, সরকারি ভূতুর্কি ও প্রযুক্তি সহায়তা তৈরী করতে হবে। কিন্তু এর আগে সরকারকে এই মেশিন তৈরীতে পদক্ষেপ গ্রহন করতে হবে। যদি এটি করা হয় তাহলে প্রাকৃতিক মহাবিপর্যয়ের হাত থেকে রক্ষা পাওয়া সম্ভব হবে বলে জানানো হয়।

আমাদের দেশে প্রতি বছর যা বৃষ্টিপাত হয় তা আনুমানিক শতকরা ১৫/২০ ভাগ পানি আমরা বিভিন্নভাবে সংরক্ষণ করতে পারি। বাকী সব কিছু পানি নদী দিয়ে সাগরে চলে যায়। এধরনের প্রযুক্তির মাধ্যমে ভূগর্ভে মজুদ রাখতে সক্ষম হলে তবেই সংকট কাটতে পারে, যার কোন বিকল্প নেই। পানির ব্যবহার বৃদ্ধি পাওয়ায় ক্রমান্বয়ে ৫০/৬০ বছরের মধ্যে ২০/৩০ ফুট হতে ৬শ/৭শ ফুট নিচুতে পানির স্তর নেমে গেছে। যা কল্পনা করা যায় না। ভবিষ্যতে পানির অভাবে দেশের সব কিছু বিকল ও অচল হয়ে পড়বে। আমার এই নতুন প্রযুক্তি উদ্ভাবনের মাধ্যমে দেশে পানির এই সংকট দূর করা সম্ভব হতে পারে। এই প্রযুক্তির মাধ্যমে দেশের সকল কৃষি উৎপাদন বৃদ্ধি পাবে, পূর্বের ন্যায় দেশে সকল নদী-খাল বিলে সারা বছর পানির প্রাচুর্যতা থাকবে। বন্যার প্রকোপতা কমবে ও বর্হিদেশের পানির প্রয়োজন হবে না। প্রাকৃতি মহাবিপর্যয়ের কারণে ২/১ বছর প্রয়োজন অনুপাতে বৃষ্টিপাত না হয় তবুও বাংলাদেশ পানি কষ্টে ভুগবে না- ইনশাল্লাহ। এব্যাপারে পানি সম্পদ বিভাগীয় সংশ্লিষ্ট প্রধানগন ও সরকারের দৃষ্টি আকর্ষন কামনা করা হয়।

সংবাদ সম্মেলনে সাবেক কৃষি কর্মকর্তা মমিনুল ইসলাম, সাবেক শিক্ষা কর্মকর্তা রিয়াজুল ইসলাম, নির্বাহী পরিচালক (অনুঘটক) আনোয়ারুল ইসলাম উপস্থিত ছিলেন।

মন্তব্য করুন


 

Link copied