সোমবার, ৯ জুন ২০১৪, সকাল ০৮:১৮
১৯৭১ সালের ৯ জুন গণহত্যার শিকার শহীদ আজিমুদ্দিনের স্ত্রী সুরতভান জানান, তার স্বামীকে শুধু গুলি করে হত্যা করা হয়নি, তাকে আগুনেও পুড়ে দিয়েছে হায়নারা। সেই যন্ত্রনা আর বিভৎসতা আজও তাড়া করে স্ত্রী সুরতভানকে। বৃদ্ধ বয়সে এসে তিনি এখন স্বামী হত্যার বিচার প্রার্থনা করছেন। স্থানাীয় মুক্তিযোদ্ধা ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, ১৯৭১ সালের ৯ জুন পাকবাহিনীরা কাঁঠালবাড়ি বাজারে ৩ দিক থেকে আক্রমণ করে। এ সময় বাজার ছাড়াও শিবরাম সন্ন্যাসী, খামার প্রামাণিকটারি, সরদার পাড়া ও ফকির পাড়া গ্রামে অগ্নি সংযোগ করে তারা। নিরিহ মানুষদের গুলি করে এবং অনেককেই জ্যান্ত আগুনে নিক্ষেপ করে হত্যার করা হয় সেইদিন শহীদদের পূর্নাঙ্গ তালিকা তৈরি, স্মৃতিস্তম্ভ নির্মাণ ও শহীদ পরিবারগুলোকে পুণর্বাসনে আজও সরকারি কোনো উদ্যোগ নেয়া হয়নি। তবে স্থানীয় মুক্তিযোদ্ধা সংসদের উদ্যোগে একটি স্মৃতি স্তম্ভ নির্মাণের চেষ্টা করা হলেও তা এখনও সম্পন্ন হয়নি। এ ব্যাপারে বীর প্রতীক আব্দুল হাই জানান, ২০০৮ সালে যুদ্ধাপরাধী বিষয়ে সদর থানায় একটি ডায়েরী করি কিন্তু এখন পর্যন্ত সে বিষয়ে কোনো কার্যকর ভূমিকা নেয়া হয়নি। তাজুল ইসলাম চৌধুরীর নেতৃত্বেই গণহত্যা চালানো হয়। কাঁঠালবাড়ির গণহত্যায় পাকবাহিনীর দোসররা লুন্ঠন, অগ্নিসংযোগ ও গণহত্যা চালিয়েছিল। সেই সাথে শহীদ পরিবারগুলোর পুণর্বাসনেরও দাবি জানান তিনি। কাঁঠালবাড়ী গণহত্যা দিবস পালনে স্থানীয় সংগঠন ‘সময়ের ডাক’ স্মৃতি স্তম্ভে আজ ৯ জুন পুষ্পমাল্যদান, পতাকা উত্তোলন, র্যালী ও কাঠাঁলবাড়ী ডিগ্রী কলেজ মাঠে আলোচনা সভা, মিলাদ মাহফিল ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে।
১৯৭১ সালের ৯ জুন গণহত্যার শিকার শহীদ আজিমুদ্দিনের স্ত্রী সুরতভান জানান, তার স্বামীকে শুধু গুলি করে হত্যা করা হয়নি, তাকে আগুনেও পুড়ে দিয়েছে হায়নারা। সেই যন্ত্রনা আর বিভৎসতা আজও তাড়া করে স্ত্রী সুরতভানকে। বৃদ্ধ বয়সে এসে তিনি এখন স্বামী হত্যার বিচার প্রার্থনা করছেন।
স্থানাীয় মুক্তিযোদ্ধা ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, ১৯৭১ সালের ৯ জুন পাকবাহিনীরা কাঁঠালবাড়ি বাজারে ৩ দিক থেকে আক্রমণ করে। এ সময় বাজার ছাড়াও শিবরাম সন্ন্যাসী, খামার প্রামাণিকটারি, সরদার পাড়া ও ফকির পাড়া গ্রামে অগ্নি সংযোগ করে তারা। নিরিহ মানুষদের গুলি করে এবং অনেককেই জ্যান্ত আগুনে নিক্ষেপ করে হত্যার করা হয় সেইদিন
শহীদদের পূর্নাঙ্গ তালিকা তৈরি, স্মৃতিস্তম্ভ নির্মাণ ও শহীদ পরিবারগুলোকে পুণর্বাসনে আজও সরকারি কোনো উদ্যোগ নেয়া হয়নি। তবে স্থানীয় মুক্তিযোদ্ধা সংসদের উদ্যোগে একটি স্মৃতি স্তম্ভ নির্মাণের চেষ্টা করা হলেও তা এখনও সম্পন্ন হয়নি।
এ ব্যাপারে বীর প্রতীক আব্দুল হাই জানান, ২০০৮ সালে যুদ্ধাপরাধী বিষয়ে সদর থানায় একটি ডায়েরী করি কিন্তু এখন পর্যন্ত সে বিষয়ে কোনো কার্যকর ভূমিকা নেয়া হয়নি। তাজুল ইসলাম চৌধুরীর নেতৃত্বেই গণহত্যা চালানো হয়। কাঁঠালবাড়ির গণহত্যায় পাকবাহিনীর দোসররা লুন্ঠন, অগ্নিসংযোগ ও গণহত্যা চালিয়েছিল। সেই সাথে শহীদ পরিবারগুলোর পুণর্বাসনেরও দাবি জানান তিনি।
কাঁঠালবাড়ী গণহত্যা দিবস পালনে স্থানীয় সংগঠন ‘সময়ের ডাক’ স্মৃতি স্তম্ভে আজ ৯ জুন পুষ্পমাল্যদান, পতাকা উত্তোলন, র্যালী ও কাঠাঁলবাড়ী ডিগ্রী কলেজ মাঠে আলোচনা সভা, মিলাদ মাহফিল ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে।
মন্তব্য করুন
টপ নিউজ’র আরো খবর
সংশ্লিষ্ট
বিএনপি ইফতার পার্টি খায় আর আ.লীগের গিবত গায়: শেখ হাসিনা
বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা
অবন্তিকার আত্মহত্যা: আম্মানকে দ্রুত গ্রেফতারের নির্দেশ
১০ বিশিষ্টজন পাচ্ছেন স্বাধীনতা পুরস্কার