সোমবার, ৯ জুন ২০১৪, বিকাল ০৬:২৫
ফাতেমা জেলার সদর উপজেলার গোরগ্রাম ইউনিয়নের বড়াইবাড়ি গ্রামের কীত্তনিয়া পাড়ার আজাহার ইসলামের মেয়ে এবং কিত্তিনিয়া পাড়া দ্বি-মুখী উচ্চ বিদ্যালয়ের ষষ্ঠ শ্রেণীর ছাত্রী। রবিবার রাতে ফাতেমা আক্তারের সঙ্গে নীলফামারী পৌর এলাকার নিউ বাবুপাড়ার নূর ইসামের ছেলে আকাশ ইসলামের (১৭) বিয়ের আয়োজন ছিল। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ফাতেমার বেশ কিছু সহপাঠি বলেন,‘ফাতেমা আমাদের সঙ্গে কিত্তিনিয়া পাড়া দ্বি-মুখী উচ্চ বিদ্যালয়ের ষষ্ঠ শ্রেণীতে পড়ে। আমরা সকলে বাল্য বিয়ের কুফল সম্পর্কে অবগত ।পাশাপাশি ফাতেমা তার বাল্য বিয়েতে রাজি ছিলনা। ফাতেমার মতামতে আমরা বিয়ে বন্ধে প্রথমে ইউপি চেয়ারম্যান এনামুল হকের কাছে যাই। কিন্তু ইউপি চেয়ারম্যান বিষয়টি গুরুত্ব না দিয়ে বলেন বাল্য বিয়ে বন্ধ আমি করতে আমি পারবোনা। এরপর আমরা মোবাইল ফোনে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে অভিযোগ করি। এরপর ইউএনও সাহেব ফাতেমার বাল্য বিয়ে বন্ধ করলে ফাতেমা সহ আমরা সকলে শুকরিয়া আদায় করি। সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সাবেদ আলী বলেন, বিষয়টি অবগত হয়ে আমি বাল্য বিয়ের কুফল সম্পর্কে ফাতেমার অভিভাবকদের ধারণা প্রদান করলে তারা রবিবার রাতে তাদের মেয়ে ফাতেমার বিয়ে বন্ধ করেন। ফাতেমা বলেন, আমি লিখাপড়া করে বড় কর্মকর্তা হতে চাই। বাল্য বিয়ে বন্ধে আমি খুশী হয়েছি। ফাতেমার পিতা আজাহার ইসলাম বলেন, আমার মেয়ের বাল্য বিয়ের সিদ্ধান্ত আমার ভুল ছিল। তাই বিয়ে বন্ধ করে দিয়েছি। মেয়েকে উচ্চ শিক্ষিত করবো এবার।
ফাতেমা জেলার সদর উপজেলার গোরগ্রাম ইউনিয়নের বড়াইবাড়ি গ্রামের কীত্তনিয়া পাড়ার আজাহার ইসলামের মেয়ে এবং কিত্তিনিয়া পাড়া দ্বি-মুখী উচ্চ বিদ্যালয়ের ষষ্ঠ শ্রেণীর ছাত্রী। রবিবার রাতে ফাতেমা আক্তারের সঙ্গে নীলফামারী পৌর এলাকার নিউ বাবুপাড়ার নূর ইসামের ছেলে আকাশ ইসলামের (১৭) বিয়ের আয়োজন ছিল।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ফাতেমার বেশ কিছু সহপাঠি বলেন,‘ফাতেমা আমাদের সঙ্গে কিত্তিনিয়া পাড়া দ্বি-মুখী উচ্চ বিদ্যালয়ের ষষ্ঠ শ্রেণীতে পড়ে। আমরা সকলে বাল্য বিয়ের কুফল সম্পর্কে অবগত ।পাশাপাশি ফাতেমা তার বাল্য বিয়েতে রাজি ছিলনা। ফাতেমার মতামতে আমরা বিয়ে বন্ধে প্রথমে ইউপি চেয়ারম্যান এনামুল হকের কাছে যাই। কিন্তু ইউপি চেয়ারম্যান বিষয়টি গুরুত্ব না দিয়ে বলেন বাল্য বিয়ে বন্ধ আমি করতে আমি পারবোনা। এরপর আমরা মোবাইল ফোনে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে অভিযোগ করি। এরপর ইউএনও সাহেব ফাতেমার বাল্য বিয়ে বন্ধ করলে ফাতেমা সহ আমরা সকলে শুকরিয়া আদায় করি।
সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সাবেদ আলী বলেন, বিষয়টি অবগত হয়ে আমি বাল্য বিয়ের কুফল সম্পর্কে ফাতেমার অভিভাবকদের ধারণা প্রদান করলে তারা রবিবার রাতে তাদের মেয়ে ফাতেমার বিয়ে বন্ধ করেন।
ফাতেমা বলেন, আমি লিখাপড়া করে বড় কর্মকর্তা হতে চাই। বাল্য বিয়ে বন্ধে আমি খুশী হয়েছি।
ফাতেমার পিতা আজাহার ইসলাম বলেন, আমার মেয়ের বাল্য বিয়ের সিদ্ধান্ত আমার ভুল ছিল। তাই বিয়ে বন্ধ করে দিয়েছি। মেয়েকে উচ্চ শিক্ষিত করবো এবার।
মন্তব্য করুন
টপ নিউজ’র আরো খবর
সংশ্লিষ্ট
ভারত থেকে ৩ দিনের মধ্যে পেঁয়াজ আসবে: বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী
পেঁয়াজ রপ্তানি অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ করল ভারত
মালিকপক্ষকে জলদস্যুদের ফোন, যে কথা হলো
কমলো সোনার দাম