বৃহস্পতিবার, ১০ জানুয়ারী ২০১৩, সকাল ০৮:৩১
জানা গেছে, সোনালী ব্যাংক লিঃ ভুরুঙ্গামারী শাখা ব্যবস্থাপক নুরুজ্জামান মিয়ার যোগসাজশে তিন মাঠকর্মী বিভিন্ন সরকারি, বেসরকারি কর্মচারী, অবসরপ্রাপ্ত সেনাসদস্যসহ কৃষকদের নামে একাধিক বিভিন্ন প্রকল্পের ঋণ দেখিয়ে প্রায় অর্ধকোটি টাকা আত্মসাত করে। এ ব্যাপারে ভুক্তভোগীদের আবেদনের প্রেক্ষিতে প্রাথমিক তদন্তে সত্যতা প্রমাণ হওয়ায় এ ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। আন্ধারীঝাড় সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষিকা ছফুরা খাতুন জানান, সোনালী ব্যাংক শাখায় তার হিসাব নং ৩৪০১২৪৪৪। তার স্বাক্ষর জাল করে ৩০ হাজার টাকা ঋণ উত্তোলন করা হয়েছে। তিনি বেতন তুলতে এলে তার বেতন থেকে ২ হাজার টাকা কর্তন করলে তিনি ঋণ উত্তোলনের কথা জানতে পারেন। বাবুরহাট উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক রিজওয়ানুল হাসান জানান, তার হিসাব নং ৩৪০১৫৪১৪। তারও নামে ৩০ হাজার টাকা ঋণ উত্তোলন দেখানো হয়েছে। বেতন তুলতে এলে ২ হাজার কর্তন করলে তিনি ঘটনা জানতে পারেন। এ ভাবে ঋণ সুপারভাইজার আশেক আলী, নুর মোহাম্মদ ও তহিদুল ইসলাম ব্যাংক ব্যবস্থাপকের যোগসাজশে শতাধিক ব্যক্তির নামে (একাধিক প্রকল্পে ঋণ) প্রায় ৬০ লাখ টাকা ভুয়া ঋণ দেখিয়ে তা আত্মসাত করেন। এ ব্যাপারে প্রথম পর্যায়ে ব্যাংক ব্যবস্থাপকের নিকট ভুক্তভোগীরা অভিযোগ করলে প্রায় ১২ লাখ টাকা পরিশোধ করা হয় এবং সুপার ভাইজার আশেক আলীকে অন্যত্র বদলী করে ঘটনা ধামাচাপা দেবার চেষ্টা করা হয়। কিন্ত পরবর্তীতে অন্যান্য অভিযোগকারীরা ব্যাংকের উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ বরাবর লিখিত অভিযোগ করলে কর্তৃপক্ষের টনক নড়ে এবং তদন্ত কমিটি গঠন করে। প্রাথমিক তদন্তে ঘটনার সত্যতা প্রমান হওয়ায় বুধবার ব্যাংক ব্যবস্থাপক নুরুজ্জামান মিয়াকে স্ট্যান্ড রিলিজ করে নিরঞ্জন বর্মনকে দায়িত্ব প্রদান করা হয়। সোনালী ব্যাংক কুড়িগ্রাম জোনের ডিজিএম জাওয়াদুল করিম জানান, আমাদের নিকট এ ব্যাপারে যেসব অভিযোগ এসেছে এবং আসছে সে ব্যাপারে আমরা তদন্ত করছি এবং অতিশীঘ্রই ঋণের টাকা রিকোভারী হয়ে যাবে বলে আশা করছি। ব্যাংক ম্যানেজারের বদলীর কথা তিনি স্বীকার করেছেন।
জানা গেছে, সোনালী ব্যাংক লিঃ ভুরুঙ্গামারী শাখা ব্যবস্থাপক নুরুজ্জামান মিয়ার যোগসাজশে তিন মাঠকর্মী বিভিন্ন সরকারি, বেসরকারি কর্মচারী, অবসরপ্রাপ্ত সেনাসদস্যসহ কৃষকদের নামে একাধিক বিভিন্ন প্রকল্পের ঋণ দেখিয়ে প্রায় অর্ধকোটি টাকা আত্মসাত করে। এ ব্যাপারে ভুক্তভোগীদের আবেদনের প্রেক্ষিতে প্রাথমিক তদন্তে সত্যতা প্রমাণ হওয়ায় এ ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। আন্ধারীঝাড় সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষিকা ছফুরা খাতুন জানান, সোনালী ব্যাংক শাখায় তার হিসাব নং ৩৪০১২৪৪৪। তার স্বাক্ষর জাল করে ৩০ হাজার টাকা ঋণ উত্তোলন করা হয়েছে। তিনি বেতন তুলতে এলে তার বেতন থেকে ২ হাজার টাকা কর্তন করলে তিনি ঋণ উত্তোলনের কথা জানতে পারেন।
বাবুরহাট উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক রিজওয়ানুল হাসান জানান, তার হিসাব নং ৩৪০১৫৪১৪। তারও নামে ৩০ হাজার টাকা ঋণ উত্তোলন দেখানো হয়েছে। বেতন তুলতে এলে ২ হাজার কর্তন করলে তিনি ঘটনা জানতে পারেন। এ ভাবে ঋণ সুপারভাইজার আশেক আলী, নুর মোহাম্মদ ও তহিদুল ইসলাম ব্যাংক ব্যবস্থাপকের যোগসাজশে শতাধিক ব্যক্তির নামে (একাধিক প্রকল্পে ঋণ) প্রায় ৬০ লাখ টাকা ভুয়া ঋণ দেখিয়ে তা আত্মসাত করেন। এ ব্যাপারে প্রথম পর্যায়ে ব্যাংক ব্যবস্থাপকের নিকট ভুক্তভোগীরা অভিযোগ করলে প্রায় ১২ লাখ টাকা পরিশোধ করা হয় এবং সুপার ভাইজার আশেক আলীকে অন্যত্র বদলী করে ঘটনা ধামাচাপা দেবার চেষ্টা করা হয়। কিন্ত পরবর্তীতে অন্যান্য অভিযোগকারীরা ব্যাংকের উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ বরাবর লিখিত অভিযোগ করলে কর্তৃপক্ষের টনক নড়ে এবং তদন্ত কমিটি গঠন করে। প্রাথমিক তদন্তে ঘটনার সত্যতা প্রমান হওয়ায় বুধবার ব্যাংক ব্যবস্থাপক নুরুজ্জামান মিয়াকে স্ট্যান্ড রিলিজ করে নিরঞ্জন বর্মনকে দায়িত্ব প্রদান করা হয়।
সোনালী ব্যাংক কুড়িগ্রাম জোনের ডিজিএম জাওয়াদুল করিম জানান, আমাদের নিকট এ ব্যাপারে যেসব অভিযোগ এসেছে এবং আসছে সে ব্যাপারে আমরা তদন্ত করছি এবং অতিশীঘ্রই ঋণের টাকা রিকোভারী হয়ে যাবে বলে আশা করছি। ব্যাংক ম্যানেজারের বদলীর কথা তিনি স্বীকার করেছেন।
মন্তব্য করুন
টপ নিউজ’র আরো খবর
সংশ্লিষ্ট
সোনালী ব্যাংকের ম্যানেজার নেজাম উদ্দিন উদ্ধার
সোনার দামে সব রেকর্ড ভাঙল
বাংলাদেশ উন্নয়নশীল বিশ্বে একটি উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত- প্রধানমন্ত্রী
২১ বছর নানান ধরনের খেলা চলেছে : প্রধানমন্ত্রী