বাসর করা হলো না সুন্দরী খাদিজার। পুলিশ তাকে আটক করে আদালতে প্রেরণ করায় খালি হাতেই ফিরতে হলো স্বামী দাবিদার মকসুদ মিয়া ও বাবুল ফকির নামের দু‘স্বামীকে। আর দ্বৈত স্ত্রী খাদিজাকে যেতে হলো করাগারে। কে পাবেন সুন্দরী খাদিজাকে এর জন্য বাবুল ও মকসুদকে অপেক্ষা করতে হবে আরও কয়েকদিন। এমনি এক ঘটনা ঘটেছে বৃহস্পতিবার চুনারুঘাটের পল্লীতে। এ নিয়ে সরব আলোচনা সাধারণ মানুষের মুখে মুখে। চুনারুঘাট উপজেলা দারাগাও গ্রামের দিদার হোসেনের সুন্দরী কন্যা খাদিজা খাতুন (২০) এর সঙ্গে একই গ্রামের ওয়াহাব উল্লার পুত্র মকসুদ আলী (২৫)এর প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠে। প্রেম গভীর হলে এক সময় তারা কোর্টের মাধ্যমে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হয়ে হবিগঞ্জ শহরের মহিলা কলেজ রোডের একটি ভাড়াটিয়া বাসায় সংসার জীবন শুরু করেন। মকসুদ স্থানীয় একটি ব্রিকস ফিল্ডে সুপারভাইজার হিসেবে চাকরি করেন। এ কারণে তাকে কর্মস্থলে দীর্ঘ সময় থাকতে হয়। এ সুযোগে হবিগঞ্জ শহরের রেইনবো ট্রান্সপোর্ট-এর সেলসম্যান খুলনা জেলার তেরাখাদা গ্রামের বশির ফকিরের পুত্র বাবুল ফকির (২৫) এর সঙ্গে পুনরায় প্রেমের সম্পর্ক স্থাপন করেন প্রেম পিয়াসী খাদিজা। বিষয়টি জানাজানির ভয়ে খাদিজা ও বাবুল ফকির গত ৪ঠা ডিসেম্বর পালিয়ে যান খুলনায়। এখানেও বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন খাদিজা ও বাবুল। প্রথম প্রেমিক স্বামীকে একবারে বঞ্চিত না করে পালিয়ে যাবার সময় খাদিজা প্রথম স্বামীর উদ্ধেশ্যে টিরকুট লিখে যান। এ চিরকু