বৃহস্পতিবার, ২৬ জুন ২০১৪, বিকাল ০৫:৪৭
বৃহস্পতিবার দুপুরে লালমনিরহাটের পাটগ্রামের বহুল আলোচিত তিনবিঘা করিডোরের উভয় দেশের ছিটমহলবাসীর বিক্ষোভ সমাবেশে তিনি এ কথা বলেন। তিনি বলেন, ইন্দ্রিনা মুজিব চুক্তি বঙ্গবন্ধু শেখ মজিবর রহমানের তৈরি। আর তারই মেয়ে শেখ হাসিনা বর্তমান বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী। তিনি (প্রধানমন্ত্রী) যতদিন ছিটমহলের ৫১ হাজার মানুষকে মুক্ত করবেন না, ততদিন তার বাবা’র বিদেহী আত্মা শান্তি পাবে না, পেতে পারে না। ২৬ জুন বাংলাদেশের বহুল আলোচিত লালমনিরহাটের পাটগ্রাম উপজেলার তিনবিঘা করিডোর “দহগ্রাম-আঙ্গরপোতা” মুক্তদিবসে এ কর্মসুচি পালন করে ১৬২টি ছিটমহলের মানুষ। ছিটমহল বিনিময় চুক্তি বাস্তবায়নের দাবিতে প্রথমে ভারতের অভ্যন্তরে বাংলাদেশী ছিটমহলবাসী বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে করিডোর গেট অতিক্রম করে সমাবেশ করে। পরে বাংলাদেশের অভ্যন্তরে ভারতের ছিটমহলবাসী একই দাবিতে অপর একটি বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে করিডোর গেট অতিক্রম করে বাংলাদেশের অভ্যন্তরে একই মঞ্চে সমাবেশে মিলিত হয়। কাটাতারে বেড়ার দু’পাশ্বে দু’দেশের ছিটমহলবাসী অবস্থান নিলেও অভিন্ন দাবিতে তারা একই মঞ্চে সমাবেশ করেন। সমাবেশের শুরুতে শহীদদের স্মরনে ১ মিনিট নিরবতা পালন করা হয়। ছিটমহল চুক্তি বাস্তবায়ন সমন্বয় কমিটির আয়োজনে সমাবেশে বক্তব্য রাখেন, ছিটমহল বিনিময় সমন্বয় কমিটির ভারত ইউনিটের সভাপতি দিপ্তীমান গুপ্ত, আইনী উপদেষ্টা এ্যাডভোকেট আহসান হাবীব, বাংলাদেশ ইউনিটের সাধারন সম্পাদক গোলাম মোস্তফা, লালমনিরহাট জেলা ইউনিটের সম্পাদক আজিজুল ইসলাম, পঞ্চগড় জেলা ইউনিটের সভাপতি মবিজার রহমান ও কুড়িগ্রাম ইউনিটের সভাপতি আলতাব হোসেন প্রমুখ। ছিটমহল বিনিময় চুক্তি বাস্তবায়নের মাধ্যমে উভয় দেশের ১৬২টি ছিটমহলের ৫১ হাজার মানুষের নাগরিত্ব প্রদান করতে উভয় দেশের সরকারের নিকট জোর দাবি জানান বক্তরা।
বৃহস্পতিবার দুপুরে লালমনিরহাটের পাটগ্রামের বহুল আলোচিত তিনবিঘা করিডোরের উভয় দেশের ছিটমহলবাসীর বিক্ষোভ সমাবেশে তিনি এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, ইন্দ্রিনা মুজিব চুক্তি বঙ্গবন্ধু শেখ মজিবর রহমানের তৈরি। আর তারই মেয়ে শেখ হাসিনা বর্তমান বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী। তিনি (প্রধানমন্ত্রী) যতদিন ছিটমহলের ৫১ হাজার মানুষকে মুক্ত করবেন না, ততদিন তার বাবা’র বিদেহী আত্মা শান্তি পাবে না, পেতে পারে না। ২৬ জুন বাংলাদেশের বহুল আলোচিত লালমনিরহাটের পাটগ্রাম উপজেলার তিনবিঘা করিডোর “দহগ্রাম-আঙ্গরপোতা” মুক্তদিবসে এ কর্মসুচি পালন করে ১৬২টি ছিটমহলের মানুষ।
ছিটমহল বিনিময় চুক্তি বাস্তবায়নের দাবিতে প্রথমে ভারতের অভ্যন্তরে বাংলাদেশী ছিটমহলবাসী বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে করিডোর গেট অতিক্রম করে সমাবেশ করে। পরে বাংলাদেশের অভ্যন্তরে ভারতের ছিটমহলবাসী একই দাবিতে অপর একটি বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে করিডোর গেট অতিক্রম করে বাংলাদেশের অভ্যন্তরে একই মঞ্চে সমাবেশে মিলিত হয়।
কাটাতারে বেড়ার দু’পাশ্বে দু’দেশের ছিটমহলবাসী অবস্থান নিলেও অভিন্ন দাবিতে তারা একই মঞ্চে সমাবেশ করেন। সমাবেশের শুরুতে শহীদদের স্মরনে ১ মিনিট নিরবতা পালন করা হয়।
ছিটমহল চুক্তি বাস্তবায়ন সমন্বয় কমিটির আয়োজনে সমাবেশে বক্তব্য রাখেন, ছিটমহল বিনিময় সমন্বয় কমিটির ভারত ইউনিটের সভাপতি দিপ্তীমান গুপ্ত, আইনী উপদেষ্টা এ্যাডভোকেট আহসান হাবীব, বাংলাদেশ ইউনিটের সাধারন সম্পাদক গোলাম মোস্তফা, লালমনিরহাট জেলা ইউনিটের সম্পাদক আজিজুল ইসলাম, পঞ্চগড় জেলা ইউনিটের সভাপতি মবিজার রহমান ও কুড়িগ্রাম ইউনিটের সভাপতি আলতাব হোসেন প্রমুখ।
ছিটমহল বিনিময় চুক্তি বাস্তবায়নের মাধ্যমে উভয় দেশের ১৬২টি ছিটমহলের ৫১ হাজার মানুষের নাগরিত্ব প্রদান করতে উভয় দেশের সরকারের নিকট জোর দাবি জানান বক্তরা।
মন্তব্য করুন
টপ নিউজ’র আরো খবর
সংশ্লিষ্ট
ভারত থেকে ৩ দিনের মধ্যে পেঁয়াজ আসবে: বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী
পেঁয়াজ রপ্তানি অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ করল ভারত
মালিকপক্ষকে জলদস্যুদের ফোন, যে কথা হলো
কমলো সোনার দাম