সোমবার, ২১ জানুয়ারী ২০১৩, রাত ১০:১১
সোমবার নগরীর কাচারিবাজারে বেলা ১২টা থেকে ঘন্টাকাল ব্যাপি মানববন্ধন শেষে জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপারকে স্মারকলিপিও দেন সাংবাদিক ও নাগরিক কমিটির নেতৃবৃন্দ। জানা যায়, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও গঙ্গাচড়া সদর ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান আসাদুজ্জামান বাবলুর ক্ষমতার অপব্যবহারসহ বিভিন্ন অনিয়ম ও দূর্নীতির খবর সম্প্রতি বিভিন্ন পত্রিকায় প্রকাশিত হয়। এর জের ধরে বৃহস্পতিবার স্থানীয় একটি পত্রিকার প্রতিনিধি সাংবাদিক মিজানুর রহমান লুলুকে গঙ্গাচড়া শহীদ মিনারের সামনে চেয়ারম্যানের লেলিয়ে দেওয়া সন্ত্রাসীরা মারধর ও লাঞ্ছিতসহ তার ব্যবহৃত মোটর সাইকেলটি ভাংচুর করে। এ ব্যাপারে চেয়ারম্যান আসাদুজ্জামান বাবলুসহ ছয় জনকে আসামি করে গঙ্গাচড়া থানায় মামলা করেছেন মিজানুর রহমান লুলু। ঘটনার পাঁচ দিনেও পুলিশ আসামিদের গ্রেপ্তার করতে পারেনি। বরং মামলার আসামি আওয়ামী লীগ নেতা ওই ইউপি চেয়ারম্যান বিভিন্নভাবে সাংবাদিকদের হুমকিসহ মামলা গ্রহন করায় ওসির অপসারণ দাবিতে বিভিন্ন কর্মসূচি অব্যাহত রেখেছেন। অন্যদিকে সাংবাদিকদের সাথে একাত্মতা ঘোষনা করে গঙ্গাচড়া নাগরিক কমিটি আসামিদের গ্রেপ্তারের দাবিতে হরতালসহ বিক্ষোভ ও মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করছে। মানববন্ধন চলাকালে বক্তব্য দেন গঙ্গাচড়া নাগরিক কমিটির আবদুল খালেক, নজরুল ইসলাম ভেটান, সাংবাদিক রবিউল ইসলাম, বাবলু নাগ, সাজু আহমেদ লাল প্রমুখ। ঘটনার পাঁচ দিনেও আসামি গ্রেপ্তার না হওয়ায় তীব্র সমালোচনা করে বক্তারা বলেন, আওয়ামী লীগ নেতা বলে পুলিশ তাদের গ্রেপ্তার করছে না। একই দাবিতে জাতীয় সাংবাদিক সংস্থা রংপুর বিভাগীয় কমিটির উদ্যোগে মঙ্গলবার রংপুর রেঞ্জের ডিআইজি ও পুলিশ সুপারের কার্যালয় ঘেরাও ও স্মারকলিপি প্রদান করা হবে।
সোমবার নগরীর কাচারিবাজারে বেলা ১২টা থেকে ঘন্টাকাল ব্যাপি মানববন্ধন শেষে জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপারকে স্মারকলিপিও দেন সাংবাদিক ও নাগরিক কমিটির নেতৃবৃন্দ।
জানা যায়, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও গঙ্গাচড়া সদর ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান আসাদুজ্জামান বাবলুর ক্ষমতার অপব্যবহারসহ বিভিন্ন অনিয়ম ও দূর্নীতির খবর সম্প্রতি বিভিন্ন পত্রিকায় প্রকাশিত হয়। এর জের ধরে বৃহস্পতিবার স্থানীয় একটি পত্রিকার প্রতিনিধি সাংবাদিক মিজানুর রহমান লুলুকে গঙ্গাচড়া শহীদ মিনারের সামনে চেয়ারম্যানের লেলিয়ে দেওয়া সন্ত্রাসীরা মারধর ও লাঞ্ছিতসহ তার ব্যবহৃত মোটর সাইকেলটি ভাংচুর করে। এ ব্যাপারে চেয়ারম্যান আসাদুজ্জামান বাবলুসহ ছয় জনকে আসামি করে গঙ্গাচড়া থানায় মামলা করেছেন মিজানুর রহমান লুলু। ঘটনার পাঁচ দিনেও পুলিশ আসামিদের গ্রেপ্তার করতে পারেনি। বরং মামলার আসামি আওয়ামী লীগ নেতা ওই ইউপি চেয়ারম্যান বিভিন্নভাবে সাংবাদিকদের হুমকিসহ মামলা গ্রহন করায় ওসির অপসারণ দাবিতে বিভিন্ন কর্মসূচি অব্যাহত রেখেছেন।
অন্যদিকে সাংবাদিকদের সাথে একাত্মতা ঘোষনা করে গঙ্গাচড়া নাগরিক কমিটি আসামিদের গ্রেপ্তারের দাবিতে হরতালসহ বিক্ষোভ ও মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করছে।
মানববন্ধন চলাকালে বক্তব্য দেন গঙ্গাচড়া নাগরিক কমিটির আবদুল খালেক, নজরুল ইসলাম ভেটান, সাংবাদিক রবিউল ইসলাম, বাবলু নাগ, সাজু আহমেদ লাল প্রমুখ। ঘটনার পাঁচ দিনেও আসামি গ্রেপ্তার না হওয়ায় তীব্র সমালোচনা করে বক্তারা বলেন, আওয়ামী লীগ নেতা বলে পুলিশ তাদের গ্রেপ্তার করছে না।
একই দাবিতে জাতীয় সাংবাদিক সংস্থা রংপুর বিভাগীয় কমিটির উদ্যোগে মঙ্গলবার রংপুর রেঞ্জের ডিআইজি ও পুলিশ সুপারের কার্যালয় ঘেরাও ও স্মারকলিপি প্রদান করা হবে।
মন্তব্য করুন
আলোচিত’র আরো খবর
সংশ্লিষ্ট
কত টাকায় মুক্ত হলেন ২৩ নাবিক, জানালেন সোমালিয়ার জলদস্যু
মুক্তি পেয়েছেন জলদস্যুদের হাতে জিম্মি এমভি আব্দুল্লাহর ২৩ নাবিক
একমাত্র মুসলিম দেশ হিসেবে বৃহস্পতিবার বাংলাদেশে ঈদ
যেভাবে অপহরণের ৪৮ ঘণ্টা কেটেছে ব্যাংক ম্যানেজারের