আর্কাইভ  শুক্রবার ● ২৯ মার্চ ২০২৪ ● ১৫ চৈত্র ১৪৩০
আর্কাইভ   শুক্রবার ● ২৯ মার্চ ২০২৪
 width=
 

 

কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা

রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা

রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে সমৃদ্ধির হাতছানি

কুড়িগ্রামে সমৃদ্ধির হাতছানি

 width=
 
শিরোনাম: রংপুরবাসীর জন্য সরকারি চাকরি, পদ ১৫৯       স্বাস্থ্যের রংপুর বিভাগীয় পরিচালক ফজলুল হক কারাগারে       কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা       লালমনিরহাটে পুকুরে জাল ফেলতেই জালে উঠে এলো যুবকের মরদেহ       কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা      

 width=
 

‘সেক্টর কমান্ডারস ফোরাম থেকে বাদ পড়ছেন এ কে খন্দকার’

শনিবার, ৬ সেপ্টেম্বর ২০১৪, দুপুর ০১:০৩

সাবেক সেনাপ্রধান কে এম সফিউল্লাহ এবং সংসদ সদস্য রফিকুল ইসলাম মনে করেন, বইটি স্বাধীনতা বিরোধীরা হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করতে পারে। নুতন বির্তক সৃষ্টি করায়, এ কে খন্দকারকে সেক্টর কমান্ডারস ফোরাম থেকে অব্যাহতি দেয়ারও ইঙ্গিত দিয়েছেন তারা। গেল মঙ্গলবার প্রথমা প্রকাশন থেকে বের হয়েছে একে খন্দকারের লেখা ১৯৭১: ভেতরে-বাইরে। এতে মুক্তিযুদ্ধে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ভূমিকা, ১৯৭১ এর ৭ মার্চের ভাষণ ও স্বাধীনতার ঘোষণা নিয়ে নানা বিতর্কিত তথ্য রয়েছে।

এতে বলা হয়েছে, সাত মার্চের ভাষণ শেষে বঙ্গবন্ধু “জয় পাকিস্তান” বলেছেন। ভাষণের আগে যুদ্ধের জন্য কোন রাজনৈতিক প্রস্তুত নেয়া হয়নি। একে খন্দকার লিখেছেন, ‘বঙ্গবন্ধু হয়তো ইয়াহিয়ার উপস্থিতিতে একটি রাজনৈতিক সমাধানের সম্ভাবনা দেখতে পাচ্ছিলেন বলেই সাত মার্চের ভাষনে সরাসরি স্বাধীনতার ঘোষণা দেয়া থেকে বিরত ছিলেন।’ তবে এসব কথার ঘোর বিরোধিতা করছেন মুক্তিযুদ্ধের দুই সেক্টর কমান্ডার কে এম সফিউল্লাহ ও অবসরপ্রাপ্ত মেজর রফিকুল ইসলাম ।

সেক্টর কমান্ডার অবসরপ্রাপ্ত মেজর কে এম শফিউল্লাহ জানান, নিমন্ত্রিত হিসেবে বইয়ের মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানে গিয়েছিলেন তিনি- বইয়ে এমন সব তথ্য থাকতে পারে বলে তার ধারনা ছিল না। বইটি বাজেয়াপ্ত করাসহ লেখকের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া যে দাবী জাতীয় সংসদ উঠেছে তার সঙ্গে একমত প্রকাশ করেছেন অন্যতম সেক্টর কমান্ডার অবসরপ্রাপ্ত মেজর রফিকুল ইসলাম। মুক্তিযুদ্ধের সঠিক ইতিহাস তুলে না ধরে তথ্য বিকৃতির মাধ্যমে এ কে খন্দকার শুধু রাষ্ট্রের সঙ্গে নয়, মুক্তিযোদ্ধাদের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকরা করেছেন বলেও মনে করেন সেক্টর কমান্ডাররা।

INDEPENDENT TELEVISION

মন্তব্য করুন


 

Link copied