শুক্রবার, ১ ফেব্রুয়ারি ২০১৩, রাত ১০:২৫
নিচ পাড়া ও ১২ পীরের মাজার পীরের হাট এলাকায় প্রায় সব বাড়িতেই বিক্রি হয় ভারতীয় মাদক ফেন্সিডিল ও ইয়াবা। এই এলাকার নাম অনেকে ব্যঙ্গ করে বলেন ফেন্সি পল্লী। বর্তমানে ৬ নং ধাপেরহাট ইউনিয়নের সব গ্রামেই ফেন্সিডিলের সঙ্গে সমান তালে বিক্রি হচ্ছে ইয়াবা। জেলা শহরসহ বিভিন্ন এলাকার মাদকাসক্তরা এখানে এসে অবাধেই কিনে নিচ্ছে তাদের পছন্দের মাদক। অনেকটা খোলা বাজারের মতই। ইয়াবা সেবনকারীদের জন্য ব্যবসায়ীরা রীতিমত ঘরও তৈরি করে দিয়েছে। এখানে সকাল থেকে শুরু করে রাত ৩-৪ টা পর্যন্ত চলে ফেন্সি ও ইয়াবা সেবনের জমজমাট আসর। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ওই গ্রাম গ্রামগুলোর মাদক ব্যবসায়ীরা একটি সক্রিয় মাদক সিন্ডিকেট সদস্য। এ সিন্ডিকেট শুধু ধাপেরহাটে নয় পুরো উত্তরাঞ্চলে ছড়িয়ে দিচ্ছে বিভিন্ন মাদক। আর এদের মূল মদদদাতা এলাকার প্রভাবশালী ইউপি চেয়ারম্যান শহিদুল ইসলাম শিপন। এ ব্যাপারে সাদুল্যাপুর থানার অফিসার ইন চার্জ মজনুর রহমান জানান, এলাকাটি মাদক ব্যবসার একটি বিশাল খাটি। দুই জেলার সীমান্ত এলাকাবর্তী হওয়ায় এই সিন্ডিকেট ব্যাপকভাবে মাথা চারা দিয়েছে আর এর পিছনে রয়েছে একজন চেয়ারম্যান সংগঠনের নেতা ও দলীয় নেতার প্রভাব। এলাকাবাসীর সহযোগিতা ছাড়া ওই এলাকা থেকে মাদক বন্ধ করা সম্ভব নয়, তারপরও জেলা গোয়েন্দা বিভাগ ও আমরা মাঝে মধ্যেই ঝটিকা অভিযান পরিচালনা করছি। এ ব্যাপারে স্থানীয় চেয়ারম্যান শহিদুল ইসলাম শিপনের সাথে কথা হলে তিনি জানান এলাকায় টুকিটাকি মাদকের ব্যবসা হতেই পারে । এ জন্য তো প্রশাসন রয়েছে। শুধু এখানে কেন সারা দেশেই মাদকের ছড়াছড়ি।
নিচ পাড়া ও ১২ পীরের মাজার পীরের হাট এলাকায় প্রায় সব বাড়িতেই বিক্রি হয় ভারতীয় মাদক ফেন্সিডিল ও ইয়াবা। এই এলাকার নাম অনেকে ব্যঙ্গ করে বলেন ফেন্সি পল্লী। বর্তমানে ৬ নং ধাপেরহাট ইউনিয়নের সব গ্রামেই ফেন্সিডিলের সঙ্গে সমান তালে বিক্রি হচ্ছে ইয়াবা।
জেলা শহরসহ বিভিন্ন এলাকার মাদকাসক্তরা এখানে এসে অবাধেই কিনে নিচ্ছে তাদের পছন্দের মাদক। অনেকটা খোলা বাজারের মতই। ইয়াবা সেবনকারীদের জন্য ব্যবসায়ীরা রীতিমত ঘরও তৈরি করে দিয়েছে। এখানে সকাল থেকে শুরু করে রাত ৩-৪ টা পর্যন্ত চলে ফেন্সি ও ইয়াবা সেবনের জমজমাট আসর।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ওই গ্রাম গ্রামগুলোর মাদক ব্যবসায়ীরা একটি সক্রিয় মাদক সিন্ডিকেট সদস্য। এ সিন্ডিকেট শুধু ধাপেরহাটে নয় পুরো উত্তরাঞ্চলে ছড়িয়ে দিচ্ছে বিভিন্ন মাদক। আর এদের মূল মদদদাতা এলাকার প্রভাবশালী ইউপি চেয়ারম্যান শহিদুল ইসলাম শিপন।
এ ব্যাপারে সাদুল্যাপুর থানার অফিসার ইন চার্জ মজনুর রহমান জানান, এলাকাটি মাদক ব্যবসার একটি বিশাল খাটি। দুই জেলার সীমান্ত এলাকাবর্তী হওয়ায় এই সিন্ডিকেট ব্যাপকভাবে মাথা চারা দিয়েছে আর এর পিছনে রয়েছে একজন চেয়ারম্যান সংগঠনের নেতা ও দলীয় নেতার প্রভাব। এলাকাবাসীর সহযোগিতা ছাড়া ওই এলাকা থেকে মাদক বন্ধ করা সম্ভব নয়, তারপরও জেলা গোয়েন্দা বিভাগ ও আমরা মাঝে মধ্যেই ঝটিকা অভিযান পরিচালনা করছি।
এ ব্যাপারে স্থানীয় চেয়ারম্যান শহিদুল ইসলাম শিপনের সাথে কথা হলে তিনি জানান এলাকায় টুকিটাকি মাদকের ব্যবসা হতেই পারে । এ জন্য তো প্রশাসন রয়েছে। শুধু এখানে কেন সারা দেশেই মাদকের ছড়াছড়ি।
মন্তব্য করুন
টপ নিউজ’র আরো খবর
সংশ্লিষ্ট
সোনালী ব্যাংকের ম্যানেজার নেজাম উদ্দিন উদ্ধার
সোনার দামে সব রেকর্ড ভাঙল
বাংলাদেশ উন্নয়নশীল বিশ্বে একটি উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত- প্রধানমন্ত্রী
২১ বছর নানান ধরনের খেলা চলেছে : প্রধানমন্ত্রী