ঢাকা থেকে বৃহস্পতিবার রাতে পিউয়ের মরদেহ তার নিজ জেলা রংপুর নগরীর গুপ্তপাড়ায় নিয়ে আসা হয়।
এরপর শুক্রবার সকাল ১০টায় রংপুরের সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধা জানানোর জন্য রংপুর প্রেসক্লাব চত্বরে নিয়ে আসা হয়। সেখানে রংপুরের সংবাদকর্মীরা ছাড়াও বিভিন্ন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনের পক্ষ থেকে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে মরদেহ নিয়ে আসা হয় রংপুর কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার চত্বরে।
সেখানে রংপুর সিটি কর্পোরেশন,বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের জেলা ও মহানগর কমিটি, রংপুর প্রেস ক্লাব, গণতন্ত্রী পার্টি, মরহুমের পরিবার, মহিলা সংসদ সদস্য অ্যাডভোকেট হোসনে আরা লুৎফা ডালিয়া, বাংলাদেশ দোকান মালিক সমিতির জেলা ও মহানগর কমিটিসহ বিভিন্ন সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংগঠনের পক্ষ থেকে মরহুমের প্রতি ফুল দিয়ে শেষ শ্রদ্ধা নিবেদন করা হয়। এরপর সেখানে মরহুমের প্রথম জানাজা অনুষ্ঠিত হয়।
জানাজায় রংপুর সিটি কর্পোরেশনের মেয়র মুক্তিযোদ্ধা সরফুদ্দিন আহম্মেদ ঝন্টু, জেলা পরিষদ প্রশাসক ও জেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি মমতাজ উদ্দিন আহম্মেদ, জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট রেজাউল ইসলাম রাজু, মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি সাফিয়ার রহমান সাফি,রংপুর প্রেসক্লাব সভাপতি এ কে এম ফজুলল হক ও সাধারণ সম্পাদক ওয়াদুদ আলীসহ বিভিন্ন সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংগঠনের নেতাসহ রংপুরের সর্বস্তরের মানুষ অংশ নেন।
এরপর মরহুমের লাশ দৈনিক বাহের সংবাদের কার্যালয়ে নেওয়া হয়।
সাংবাদিক পিউকে বাদ জুম্মা ফায়ার সার্ভিস মসজিতে জানাযা শেষে রংপুর নগরীর নূরপুর কবরস্থানে তার মায়ের কবরের পাশে দাফন করা হয়।