মঙ্গলবার, ১২ ফেব্রুয়ারি ২০১৩, বিকাল ০৬:০৪
অভিযোগে জানা যায়, পিডিবির ওই অফিসের কতিপয় কর্মচারী অবৈধ সংযোগ দিয়ে সেচ পাম্পে সংযোগ ও অসংখ্য বাড়িতে অবৈধভাবে বিদ্যুৎ সংযোগ দিয়ে মোটা অর্থ হাতিয়ে নেয়া অব্যাহত রেখেছে। এ ছাড়া কোন গ্রাহক নতুন সংযোগের আবেদন করলে তাকে সংযোগ না দিয়ে দীর্ঘদিন পর সেই আবেদনের সূত্র ধরে মোটা অংকের বিদ্যুৎ বিল ধরিয়ে দেয়া হচ্ছে। তাদের দেয়া বিলের অর্ধেক নিয়ে এসব কর্মচারী নিজেরা পকেটস্থ করছেন। আর টাকা না দিলে মামলা মোকদ্দমার ভয় দেখানো হচ্ছে এবং টাকাও আদায় করা হচ্ছে। এ সব সংযোগে প্রতিদিন ব্যবহার হচ্ছে হাজার হাজার ইউনিট বিদ্যুৎ। বৈধ সংযোগের চাহিদার অনুপাতে বরাদ্দ নিয়ে অসংখ্য অবৈধ সংযোগে বিদ্যুৎ সরবরাহ করায় দিন দিন লোডশেডিং প্রকট আকার ধারণ করেছে। বিশেষ করে সেচ মৌসুমে ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছে কৃষক সমাজ। এর প্রভাব পড়ছে কৃষি উৎপাদন সহ ব্যবসা বাণিজ্য ও শিক্ষা খাতে। এ কাজে মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে মদদ দিয়ে চলেছেন পিডিবির একাধিক কর্মকর্তা কর্মচারী। এ সব দুর্নীতিবাজ কর্মচারীরা কবে কোন দিন এ অফিসে যোগদান করেছে তা কেউ না জানাতে পারলেও তারা যুগ যুগ ধরে এ অফিসেই রয়েছে। তাদের নেই কোন বদলীর ব্যবস্থা। দীর্ঘদিন একই অফিসে কর্মরত থাকায় তারা হয়ে উঠেছে দুর্নিবার। তাদের ঠেকানোর কেউ নেই। বিদ্যুৎ সংযোগ দেওয়ার আবেদনপত্র বা প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা না নিয়েও ওইসব কর্মকর্তা কর্মচারীরা নতুন সংযোগ দিচ্ছেন বলেও বলে অভিযোগে প্রকাশ। নতুন সংযোগ চালু হলেও ওই সকল গ্রাহকের এখনো ব্যাংক হিসাব না দিয়ে অবৈধভাবে বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হচ্ছে। এ কারণে হাজার হাজার ইউনিট বিদ্যুৎ চোরাইভাবে দেয়ায় এ ব্যবহৃত ইউনিটের হিসাব তোলা হচ্ছে বৈধ সংযোগ গ্রাহকের মিটারে। এ কাড়নে বৈধ গ্রাহকদের মিটারে রিডিং এর চেয়ে বিলে রিডিং অনেক গুন বেশী করা হচ্ছে। এর প্রতিবাদ করলে নানা হয়রানীর শিকার হচ্ছে গ্রাহকরা। এ ছাড়া খোলা তারে বিদ্যুৎ সংযোগ অবৈধ হলেও অফিসের সহায়তায় বাঁশের খুঁটিতে খোলা তারে সংযোগ দেয়া হয়েছে। প্রতি বছর নতুন করে পাকা খুঁটির সরকারী বরাদ্দ এলে তা প্রতি খুটি ৩ হাজার হতে ৫ হাজার টাকার বিনিময়ে গ্রাহকদের সঞ্চালন লাইনের জন্য বরাদ্দ দেয়া হচ্ছে। টাকা না দিলে শহরের অতি গুরুত্বপূর্ণ এলাকার গ্রাহকরা পাকা খুতি হতে বঞ্চিত হচ্ছেন। এভাবে এক তারে বা সিঙ্গেল খোলা তারে বাঁশের খুঁটির মাধ্যমে অবৈধভাবে বিদ্যুৎ লাইন টেনে নিয়ে বিদ্যুৎ চুরি অব্যাহত রাখায় সরকারের লাখ লাখ টাকা অপচয়সহ এভাবে বিদ্যুতের লাইন টানার ফলে নিয়মিত ঘটছে দুর্ঘটনা। সরকারের বিদ্যুৎ শ্রমিক-লীগের কেন্দ্রীয় নেতা ও ডোমার বিদ্যুৎ কার্যালয়ের কয়েকজন কর্মকর্তা ও কর্মচারী কাউকে পরোয়া না করে তাদের এসকল অবৈধ কর্মযজ্ঞ চালিয়ে আসছে বলে অভিযোগে প্রকাশ। এ কর্মযজ্ঞ চালাতে গিয়ে তারা কোটিপতি বনে গেছেন। তাদের কর্মকাণ্ডের প্রতিবাদ বা তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার মত কোন ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ না থাকায় পিডিবি’র নীলফামারী ও রংপুর জোনের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের রহস্যজনক নীরবতায় তাদের কর্মকাণ্ড নিয়ে নানা প্রশ্ন উঠেছে। এ ব্যাপারে সচেতন মহল সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের জরুরী হস্তক্ষেপ কামনাসহ বিদ্যুৎ চুরির সাথে জড়িত দোষীদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের দাবী তুলেছে। এ ব্যাপারে পিডিবি’র ডোমার উপজেলা আবাসিক প্রকৌশলী মনোরঞ্জন রায় ভারতীয় ছিটমহলে সংযোগের বিষয়টি জানেননা বলে জানালেও সকল অনিয়ম একদিনে দুর করা সম্ভব নয় বলে জানান। ধীরে ধীরে সকল অনিয়ম দুর করা হচ্ছে বলে তিনি দাবী করেন।
অভিযোগে জানা যায়, পিডিবির ওই অফিসের কতিপয় কর্মচারী অবৈধ সংযোগ দিয়ে সেচ পাম্পে সংযোগ ও অসংখ্য বাড়িতে অবৈধভাবে বিদ্যুৎ সংযোগ দিয়ে মোটা অর্থ হাতিয়ে নেয়া অব্যাহত রেখেছে। এ ছাড়া কোন গ্রাহক নতুন সংযোগের আবেদন করলে তাকে সংযোগ না দিয়ে দীর্ঘদিন পর সেই আবেদনের সূত্র ধরে মোটা অংকের বিদ্যুৎ বিল ধরিয়ে দেয়া হচ্ছে। তাদের দেয়া বিলের অর্ধেক নিয়ে এসব কর্মচারী নিজেরা পকেটস্থ করছেন। আর টাকা না দিলে মামলা মোকদ্দমার ভয় দেখানো হচ্ছে এবং টাকাও আদায় করা হচ্ছে। এ সব সংযোগে প্রতিদিন ব্যবহার হচ্ছে হাজার হাজার ইউনিট বিদ্যুৎ। বৈধ সংযোগের চাহিদার অনুপাতে বরাদ্দ নিয়ে অসংখ্য অবৈধ সংযোগে বিদ্যুৎ সরবরাহ করায় দিন দিন লোডশেডিং প্রকট আকার ধারণ করেছে। বিশেষ করে সেচ মৌসুমে ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছে কৃষক সমাজ। এর প্রভাব পড়ছে কৃষি উৎপাদন সহ ব্যবসা বাণিজ্য ও শিক্ষা খাতে।
এ কাজে মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে মদদ দিয়ে চলেছেন পিডিবির একাধিক কর্মকর্তা কর্মচারী। এ সব দুর্নীতিবাজ কর্মচারীরা কবে কোন দিন এ অফিসে যোগদান করেছে তা কেউ না জানাতে পারলেও তারা যুগ যুগ ধরে এ অফিসেই রয়েছে। তাদের নেই কোন বদলীর ব্যবস্থা। দীর্ঘদিন একই অফিসে কর্মরত থাকায় তারা হয়ে উঠেছে দুর্নিবার। তাদের ঠেকানোর কেউ নেই। বিদ্যুৎ সংযোগ দেওয়ার আবেদনপত্র বা প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা না নিয়েও ওইসব কর্মকর্তা কর্মচারীরা নতুন সংযোগ দিচ্ছেন বলেও বলে অভিযোগে প্রকাশ। নতুন সংযোগ চালু হলেও ওই সকল গ্রাহকের এখনো ব্যাংক হিসাব না দিয়ে অবৈধভাবে বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হচ্ছে। এ কারণে হাজার হাজার ইউনিট বিদ্যুৎ চোরাইভাবে দেয়ায় এ ব্যবহৃত ইউনিটের হিসাব তোলা হচ্ছে বৈধ সংযোগ গ্রাহকের মিটারে। এ কাড়নে বৈধ গ্রাহকদের মিটারে রিডিং এর চেয়ে বিলে রিডিং অনেক গুন বেশী করা হচ্ছে। এর প্রতিবাদ করলে নানা হয়রানীর শিকার হচ্ছে গ্রাহকরা। এ ছাড়া খোলা তারে বিদ্যুৎ সংযোগ অবৈধ হলেও অফিসের সহায়তায় বাঁশের খুঁটিতে খোলা তারে সংযোগ দেয়া হয়েছে। প্রতি বছর নতুন করে পাকা খুঁটির সরকারী বরাদ্দ এলে তা প্রতি খুটি ৩ হাজার হতে ৫ হাজার টাকার বিনিময়ে গ্রাহকদের সঞ্চালন লাইনের জন্য বরাদ্দ দেয়া হচ্ছে। টাকা না দিলে শহরের অতি গুরুত্বপূর্ণ এলাকার গ্রাহকরা পাকা খুতি হতে বঞ্চিত হচ্ছেন। এভাবে এক তারে বা সিঙ্গেল খোলা তারে বাঁশের খুঁটির মাধ্যমে অবৈধভাবে বিদ্যুৎ লাইন টেনে নিয়ে বিদ্যুৎ চুরি অব্যাহত রাখায় সরকারের লাখ লাখ টাকা অপচয়সহ এভাবে বিদ্যুতের লাইন টানার ফলে নিয়মিত ঘটছে দুর্ঘটনা। সরকারের বিদ্যুৎ শ্রমিক-লীগের কেন্দ্রীয় নেতা ও ডোমার বিদ্যুৎ কার্যালয়ের কয়েকজন কর্মকর্তা ও কর্মচারী কাউকে পরোয়া না করে তাদের এসকল অবৈধ কর্মযজ্ঞ চালিয়ে আসছে বলে অভিযোগে প্রকাশ। এ কর্মযজ্ঞ চালাতে গিয়ে তারা কোটিপতি বনে গেছেন। তাদের কর্মকাণ্ডের প্রতিবাদ বা তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার মত কোন ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ না থাকায় পিডিবি’র নীলফামারী ও রংপুর জোনের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের রহস্যজনক নীরবতায় তাদের কর্মকাণ্ড নিয়ে নানা প্রশ্ন উঠেছে।
এ ব্যাপারে সচেতন মহল সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের জরুরী হস্তক্ষেপ কামনাসহ বিদ্যুৎ চুরির সাথে জড়িত দোষীদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের দাবী তুলেছে।
এ ব্যাপারে পিডিবি’র ডোমার উপজেলা আবাসিক প্রকৌশলী মনোরঞ্জন রায় ভারতীয় ছিটমহলে সংযোগের বিষয়টি জানেননা বলে জানালেও সকল অনিয়ম একদিনে দুর করা সম্ভব নয় বলে জানান। ধীরে ধীরে সকল অনিয়ম দুর করা হচ্ছে বলে তিনি দাবী করেন।
মন্তব্য করুন
টপ নিউজ’র আরো খবর
সংশ্লিষ্ট
ভারত থেকে ৩ দিনের মধ্যে পেঁয়াজ আসবে: বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী
পেঁয়াজ রপ্তানি অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ করল ভারত
মালিকপক্ষকে জলদস্যুদের ফোন, যে কথা হলো
কমলো সোনার দাম