বৃহস্পতিবার, ৮ জানুয়ারী ২০১৫, দুপুর ০৩:৩৪
বৃহস্পতিবার সকাল ৮টার দিকে আদিতমারী উপজেলার ভেলাবাড়ি ইউনিয়নের তালুক দুলালী গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। আহতরা হলেন, তালুক দুলালী গ্রামের মুসা মিয়ার স্ত্রী আম্বিয়া খাতুন(৩৫), তার মেয়ে নবম শ্রেনীর ছাত্রী আছিয়া খাতুন(১৪), প্রতিবন্ধী ছেলে আমির হামজা(৬), মুসার বৃদ্ধা মা খাতুন নেছা(৭৫) ও আব্দুল কাদের স্ত্রী নাজমা পারভীন(৩০)। আহতদের আদিতমারী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে। স্থানীয় ও পুলিশ জানায়, তালুক দুলালী গ্রামের ইয়াকুব আলীর ছেলে ভুমি দস্যু সহিদ আলী ও তার ভাইপো বাদশা আলম লাঠিয়াল বাহিনী নিয়ে কৃষক মুসা মিয়ার ১৪৭ শতাংশ জমি জবর দখলের চেষ্টা করে। ভুমি দস্যুরা কৃষকের আলু ও সরিষা ক্ষেত নষ্ট করে হাল চাষের চেষ্টা চালায়। বিষয়টি জানতে পেরে কৃষক মুসা মিয়ার স্ত্রী আম্বিয়া বাঁধা দিতে গেলে তাকে পিটিয়ে রক্তাক্ত জখম করে। আম্বিয়াকে বাঁচাতে তার প্রতিবন্ধী ছেলে আমির হামজা,মেয়ে আছিয়া, জা নাজমা ও বৃদ্ধা শ্বাশুড়ি খাতুন নেছাকেও পিটিয়ে রক্তাক্ত জখম করে ভুমি সদস্যর লাঠিয়াল বাহিনী। এতেই ক্ষান্ত হয় নি ভুমি দস্যুরা, জমি দখলের চেষ্টায় ব্যর্থ হয়ে মুসার ভাই কলেজ শিক্ষক আব্দুল কাদেরের বাড়ি ভাংচুর ও লুটপাট করে চলে যায়। পরে স্থানীয়রা তাদেরকে রক্তাক্ত অবস্থায় উদ্ধার করে আদিতমারী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করেন। আহত আম্বিয়া ও আছিয়ার অবস্থা আশংকাজনক বলে জানা গেছে। এ ঘটনায় বৃহস্পতিবার বেলা ১১টায় মুসা মিয়া বাদি হয়ে আদিতমারী থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করেন। এ ব্যাপারে আদিতমারী থানার পরিদর্শক(তদন্ত) আব্দুস সোবহান জানান, অভিযোগ পেয়েছি। বিষয়টা তদন্তের জন্য তিনি ঘটনা স্থলের উদ্দেশ্যে রহনা দিয়েছেন বলেও জানান।
বৃহস্পতিবার সকাল ৮টার দিকে আদিতমারী উপজেলার ভেলাবাড়ি ইউনিয়নের তালুক দুলালী গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
আহতরা হলেন, তালুক দুলালী গ্রামের মুসা মিয়ার স্ত্রী আম্বিয়া খাতুন(৩৫), তার মেয়ে নবম শ্রেনীর ছাত্রী আছিয়া খাতুন(১৪), প্রতিবন্ধী ছেলে আমির হামজা(৬), মুসার বৃদ্ধা মা খাতুন নেছা(৭৫) ও আব্দুল কাদের স্ত্রী নাজমা পারভীন(৩০)। আহতদের আদিতমারী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে।
স্থানীয় ও পুলিশ জানায়, তালুক দুলালী গ্রামের ইয়াকুব আলীর ছেলে ভুমি দস্যু সহিদ আলী ও তার ভাইপো বাদশা আলম লাঠিয়াল বাহিনী নিয়ে কৃষক মুসা মিয়ার ১৪৭ শতাংশ জমি জবর দখলের চেষ্টা করে। ভুমি দস্যুরা কৃষকের আলু ও সরিষা ক্ষেত নষ্ট করে হাল চাষের চেষ্টা চালায়।
বিষয়টি জানতে পেরে কৃষক মুসা মিয়ার স্ত্রী আম্বিয়া বাঁধা দিতে গেলে তাকে পিটিয়ে রক্তাক্ত জখম করে। আম্বিয়াকে বাঁচাতে তার প্রতিবন্ধী ছেলে আমির হামজা,মেয়ে আছিয়া, জা নাজমা ও বৃদ্ধা শ্বাশুড়ি খাতুন নেছাকেও পিটিয়ে রক্তাক্ত জখম করে ভুমি সদস্যর লাঠিয়াল বাহিনী। এতেই ক্ষান্ত হয় নি ভুমি দস্যুরা, জমি দখলের চেষ্টায় ব্যর্থ হয়ে মুসার ভাই কলেজ শিক্ষক আব্দুল কাদেরের বাড়ি ভাংচুর ও লুটপাট করে চলে যায়। পরে স্থানীয়রা তাদেরকে রক্তাক্ত অবস্থায় উদ্ধার করে আদিতমারী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করেন। আহত আম্বিয়া ও আছিয়ার অবস্থা আশংকাজনক বলে জানা গেছে।
এ ঘটনায় বৃহস্পতিবার বেলা ১১টায় মুসা মিয়া বাদি হয়ে আদিতমারী থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করেন।
এ ব্যাপারে আদিতমারী থানার পরিদর্শক(তদন্ত) আব্দুস সোবহান জানান, অভিযোগ পেয়েছি। বিষয়টা তদন্তের জন্য তিনি ঘটনা স্থলের উদ্দেশ্যে রহনা দিয়েছেন বলেও জানান।
মন্তব্য করুন
টপ নিউজ’র আরো খবর
সংশ্লিষ্ট
ভারত থেকে ৩ দিনের মধ্যে পেঁয়াজ আসবে: বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী
পেঁয়াজ রপ্তানি অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ করল ভারত
মালিকপক্ষকে জলদস্যুদের ফোন, যে কথা হলো
কমলো সোনার দাম