শুক্রবার, ৯ জানুয়ারী ২০১৫, রাত ০৮:৪১
নি বৃহস্পতিবার রাত ১০টায় পুলিশ নিয়ে অভিযান চালিয়ে বাল্যবিয়ে বন্ধ করান আদিতমারী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জহুরুল ইসলাম। শেফালী বেগম উপজেলার দূর্গাপুর ইউনিয়নের দীঘলটারী সাংকাচওড়া গ্রামের আব্দুল আউয়ালের মেয়ে। সে ওই এলাকার ছাবেরা খাতুন বালিকা বিদ্যালয়ের সপ্তম শ্রেনীর ছাত্রী। আদিতমারী থানার উপ পরিদর্শক(এসআই) শাহীন আলম জানান, দিনভর নিজ বাড়িতে শেফালী নামের সপ্তম শ্রেনীর ওই ছাত্রীর বিয়ের আয়োজন চলছে। রাতে বর সেজে বধুকে বরন করতে আসবে একই এলাকার দূর্গাপুর গ্রামের নুরল হকের ছেলে নান্নু মিয়া। আত্মীয়-স্বজন, পাড়া-পড়শি সকলকে খাওয়ানো শেষ। বর এলেই বিয়ে। ঠিক এমন সময় থানা পুলিশ নিয়ে বিয়ের বাড়িতে হাজির আদিতমারী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জহুরুল ইসলাম। পুলিশ দেখে কাজীসহ বিয়ের বাড়ির পুরুষরা পালিয়ে যায়। পরে ইউএনও শেফালীর মাসহ বিয়ের বাড়িতে আগন্তুক মহিলাদের ডেকে বাল্যবিয়ের কুফল সম্পর্কে আলোচনা করলে তাৎক্ষনিক ভাবে তারা এ বাল্যবিয়ে বন্ধ করার সিদ্ধান্ত নেন। অবশেষে মেয়েকে বাল্যবিয়ে দিবেন না মর্মে ইউএনও জহুরুল ইসলামকে মুছলেকা দেন শেফালীর মা আছমা খাতুন। এ ব্যাপারে আদিতমারী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা(ইউএনও) জহুরুল ইসলাম জানান, বাল্যবিয়ে না দিয়ে শেফালীকে পুনরায় লেখা পড়ার জন্য স্কুলে পাঠাবেন মর্মে মুছলেকা দিয়েছেন মেয়েটির মা।
বৃহস্পতিবার রাত ১০টায় পুলিশ নিয়ে অভিযান চালিয়ে বাল্যবিয়ে বন্ধ করান আদিতমারী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জহুরুল ইসলাম।
শেফালী বেগম উপজেলার দূর্গাপুর ইউনিয়নের দীঘলটারী সাংকাচওড়া গ্রামের আব্দুল আউয়ালের মেয়ে। সে ওই এলাকার ছাবেরা খাতুন বালিকা বিদ্যালয়ের সপ্তম শ্রেনীর ছাত্রী।
আদিতমারী থানার উপ পরিদর্শক(এসআই) শাহীন আলম জানান, দিনভর নিজ বাড়িতে শেফালী নামের সপ্তম শ্রেনীর ওই ছাত্রীর বিয়ের আয়োজন চলছে। রাতে বর সেজে বধুকে বরন করতে আসবে একই এলাকার দূর্গাপুর গ্রামের নুরল হকের ছেলে নান্নু মিয়া।
আত্মীয়-স্বজন, পাড়া-পড়শি সকলকে খাওয়ানো শেষ। বর এলেই বিয়ে। ঠিক এমন সময় থানা পুলিশ নিয়ে বিয়ের বাড়িতে হাজির আদিতমারী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জহুরুল ইসলাম। পুলিশ দেখে কাজীসহ বিয়ের বাড়ির পুরুষরা পালিয়ে যায়। পরে ইউএনও শেফালীর মাসহ বিয়ের বাড়িতে আগন্তুক মহিলাদের ডেকে বাল্যবিয়ের কুফল সম্পর্কে আলোচনা করলে তাৎক্ষনিক ভাবে তারা এ বাল্যবিয়ে বন্ধ করার সিদ্ধান্ত নেন।
অবশেষে মেয়েকে বাল্যবিয়ে দিবেন না মর্মে ইউএনও জহুরুল ইসলামকে মুছলেকা দেন শেফালীর মা আছমা খাতুন।
এ ব্যাপারে আদিতমারী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা(ইউএনও) জহুরুল ইসলাম জানান, বাল্যবিয়ে না দিয়ে শেফালীকে পুনরায় লেখা পড়ার জন্য স্কুলে পাঠাবেন মর্মে মুছলেকা দিয়েছেন মেয়েটির মা।
মন্তব্য করুন
টপ নিউজ’র আরো খবর
সংশ্লিষ্ট
সোনালী ব্যাংকের ম্যানেজার নেজাম উদ্দিন উদ্ধার
সোনার দামে সব রেকর্ড ভাঙল
বাংলাদেশ উন্নয়নশীল বিশ্বে একটি উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত- প্রধানমন্ত্রী
২১ বছর নানান ধরনের খেলা চলেছে : প্রধানমন্ত্রী