রবিবার, ১১ জানুয়ারী ২০১৫, দুপুর ০৪:৫৩
জানা গেছে, জেলার নাগেশ্বরী উপজেলার ভিতরবন্দ ইউনিয়নের দেবীপুর গ্রামের লাবু মিয়াকে গত ৫ জানুয়ারী থানা পুলিশ গ্রেফতার করে জেল হাজতে পাঠায়। অভিযোগ উঠেছে, নাগেশ্বরী থানার পুলিশ কর্মকর্তা প্রকৃত ঘটনা সরেজমিন তদন্ত না করে একটি সাজানো অভিযোগের ভিত্তিতে মামলা রেকর্ড করায় এ বিপত্তি ঘটে। এ ব্যাপারে সরেজমিন খোঁজ নিতে গিয়ে কথা হয়, ঐ গ্রামের দেবীপুর জামে মসজিদের ঈমাম হাফেজ আব্দুর রাজ্জাকসহ একাধিক ব্যক্তির সাথে। তারা জানান, প্রায় ২০ বছর আগে কেনা মসজিদের ৫শতাংশ জমি হঠাৎকরে গত ১৪নভেম্বর/১৪ গভীর রাতে একই গ্রামের লাফচু মিয়া তার পরিবারের লোকজনসহ দখলে নিয়ে সেখানে ঘর তুলে অবস্থান নেয়। এ ঘটনায় গ্রামবাসিদের সাথে জবর-দখলকারীদের সংঘর্ষ হয়। এরপর ভিতরবন্দ ইউপি চেয়ারম্যান আমিনুল হক খন্দকার গত ১৮ডিসেম্বর মসজিদের সামনে উভয় পক্ষের সহশ্রাধিক মানুষের উপস্থিতিতে শালিস বৈঠকে ঘটনাটি নিষ্পত্তি করেন। এর ১৭দিন পর গত ৫ জানুয়ারী ধুরন্ধর লাফচু মিয়া বাদী হয়ে নাগেশ্বরী থানায় একটি সাজানো মামলা টাকার বিনিময়ে প্রাথমিক তদন্ত ছাড়াই রেকর্ড করে লাবুকে গ্রেফতার করায়। এ ঘটনা জানাজানি হওয়ার পর গ্রামের মানুষজনের মাঝ তীব্র উত্তেজনা দেখা দেয়। তারা নিষ্পত্তি হওয়া ঘটনাকে পুঁজি করে মিথ্যা মামলা দায়েরকরীর বিরুদ্ধে বিক্ষুব্ধ হয়ে ওঠে। এদিকে, মামলার তদন্ত কর্মকর্তা এসআই শামসুল হকের দাবি, মামলা রেকর্ড হলে আসামী ধরতে হয় এটাই নিয়ম। ঘটনা যদি মিথ্যা হয় তাহলে তদন্ত করে ব্যবস্থা নিবো। এ ব্যাপারে ওসি (তদন্ত) খান মোঃ শাহয়িার জানান, বাদীর চাপের মূখে মামলাটি রেকর্ড করা হয়েছে। প্রয়োজনে নিজেই সরেজমিন তদন্ত করে ব্যবস্থা নিবো। মসজিদের সভাপতি ও ভিতরবন্দ ডিগ্রী কলেজের প্রভাষক ফারুক আহমেদ বলেন, যেদিন ঘটনার দিন আমি কয়েকজন মুছল¬ীসহ থানায় গিয়ে ওসি সাহেবকে স্ববিস্তর ঘটনা জানিয়ে এসেছিলাম। তার পরেও বাদীর কথানুযায়ী টাকার বিনিময়ে গোপনে বানোয়াট মামলা রেকর্ড করে লাবুকে হাজতে পাঠিয়েছে। বিষয়টি উর্দ্ধোতন পুলিশ কর্মকর্তার ক্ষতিয়ে দেখা উচিত।
জানা গেছে, জেলার নাগেশ্বরী উপজেলার ভিতরবন্দ ইউনিয়নের দেবীপুর গ্রামের লাবু মিয়াকে গত ৫ জানুয়ারী থানা পুলিশ গ্রেফতার করে জেল হাজতে পাঠায়। অভিযোগ উঠেছে, নাগেশ্বরী থানার পুলিশ কর্মকর্তা প্রকৃত ঘটনা সরেজমিন তদন্ত না করে একটি সাজানো অভিযোগের ভিত্তিতে মামলা রেকর্ড করায় এ বিপত্তি ঘটে।
এ ব্যাপারে সরেজমিন খোঁজ নিতে গিয়ে কথা হয়, ঐ গ্রামের দেবীপুর জামে মসজিদের ঈমাম হাফেজ আব্দুর রাজ্জাকসহ একাধিক ব্যক্তির সাথে। তারা জানান, প্রায় ২০ বছর আগে কেনা মসজিদের ৫শতাংশ জমি হঠাৎকরে গত ১৪নভেম্বর/১৪ গভীর রাতে একই গ্রামের লাফচু মিয়া তার পরিবারের লোকজনসহ দখলে নিয়ে সেখানে ঘর তুলে অবস্থান নেয়। এ ঘটনায় গ্রামবাসিদের সাথে জবর-দখলকারীদের সংঘর্ষ হয়। এরপর ভিতরবন্দ ইউপি চেয়ারম্যান আমিনুল হক খন্দকার গত ১৮ডিসেম্বর মসজিদের সামনে উভয় পক্ষের সহশ্রাধিক মানুষের উপস্থিতিতে শালিস বৈঠকে ঘটনাটি নিষ্পত্তি করেন। এর ১৭দিন পর গত ৫ জানুয়ারী ধুরন্ধর লাফচু মিয়া বাদী হয়ে নাগেশ্বরী থানায় একটি সাজানো মামলা টাকার বিনিময়ে প্রাথমিক তদন্ত ছাড়াই রেকর্ড করে লাবুকে গ্রেফতার করায়। এ ঘটনা জানাজানি হওয়ার পর গ্রামের মানুষজনের মাঝ তীব্র উত্তেজনা দেখা দেয়। তারা নিষ্পত্তি হওয়া ঘটনাকে পুঁজি করে মিথ্যা মামলা দায়েরকরীর বিরুদ্ধে বিক্ষুব্ধ হয়ে ওঠে। এদিকে, মামলার তদন্ত কর্মকর্তা এসআই শামসুল হকের দাবি, মামলা রেকর্ড হলে আসামী ধরতে হয় এটাই নিয়ম। ঘটনা যদি মিথ্যা হয় তাহলে তদন্ত করে ব্যবস্থা নিবো।
এ ব্যাপারে ওসি (তদন্ত) খান মোঃ শাহয়িার জানান, বাদীর চাপের মূখে মামলাটি রেকর্ড করা হয়েছে। প্রয়োজনে নিজেই সরেজমিন তদন্ত করে ব্যবস্থা নিবো।
মসজিদের সভাপতি ও ভিতরবন্দ ডিগ্রী কলেজের প্রভাষক ফারুক আহমেদ বলেন, যেদিন ঘটনার দিন আমি কয়েকজন মুছল¬ীসহ থানায় গিয়ে ওসি সাহেবকে স্ববিস্তর ঘটনা জানিয়ে এসেছিলাম। তার পরেও বাদীর কথানুযায়ী টাকার বিনিময়ে গোপনে বানোয়াট মামলা রেকর্ড করে লাবুকে হাজতে পাঠিয়েছে। বিষয়টি উর্দ্ধোতন পুলিশ কর্মকর্তার ক্ষতিয়ে দেখা উচিত।
মন্তব্য করুন
টপ নিউজ’র আরো খবর
সংশ্লিষ্ট
সোনালী ব্যাংকের ম্যানেজার নেজাম উদ্দিন উদ্ধার
সোনার দামে সব রেকর্ড ভাঙল
বাংলাদেশ উন্নয়নশীল বিশ্বে একটি উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত- প্রধানমন্ত্রী
২১ বছর নানান ধরনের খেলা চলেছে : প্রধানমন্ত্রী