মঙ্গলবার, ১৩ জানুয়ারী ২০১৫, সকাল ০৭:৩৪
উত্তরাঞ্চলে সীমান্তবর্তী জেলা লালমনিরহাট সদরসহ ৫উপজেলার গ্রামে গুলোতে পুরোপুরি শীত পড়ে গেছে। গায়ে উঠেছে শীতবস্ত্র। এ অঞ্চলে পুরনো শীতবস্ত্র ব্যবসায়ীদের দখলে বিভিন্ন স্থানের রাস্তাসহ রেললাইনের পাশের ফুটপাত। নিম্ন আয়ের মানুষের কাছে এ কাপড়ের চাহিদা অনেক বেশি। কারণ তাদের বেশি দামে নতুন কাপড় কেনার সামর্থ্য থাকেনা। তাই পুরাতন শীতবস্ত্রের দিকেই ঝুঁকে পড়ছে মধ্যবিত্ত আয়ের মানুষেরা। গত কয়েক দিনে তুলনামূলক বেশি শীত পড়ায় শহরে লেপ-তোষক তৈরি ও গরম কাপড় কিনতে ঝুঁকেছে মানুষ। এসব কাপড় ব্যবসায়ীরা শীতের মৌসুমে দাম বাড়িয়ে বিক্রয় করছেন। শীতের কাপড় কিনতে আসা সীমান্তের কালীগঞ্জ উপজেলার মুছি করার এক ব্যাক্তি গনেশ রাম বলেন, সেদিন মুই জুতা কালি করার কিছু মাল আইনবার গেনু লালমনিরহাট। পুরাতন কাপড় মোর মাও জন্যে কিনবার চানু দেকোন গুইলাত যে দাম। কয়েকদিন পর হামারের উপজেলাত গেনু সেটাও দাম এত বেশি আর কিনির পানুং না। প্রতি দিন কামাই করি ১৩০,বা ১৮০ টাকার মত হামা গুইলার বড় দোকানোত কাপড় কিনবার টাকা পয়সা হয় না। বাড়িত মোড় (৬০) বছরের মাও আছে তাকো কিছু দিবার পানু না কি করোং বুইঝবার পাংছে না। কষ্ট করিয়া তবুও মার মার জন্য এখান ফাটা কোম্পানীর লেবু মিয়ার দোকান থাকি কাপর নিছি। লালমনিরহাট- বুড়িমারী মহাসড়ক দুই পার্শ্বে অশংখ্যা পুরাতন কাপড়ের দোকান রয়েছে তাদের কাছে জানতে গেলে মানিক মিয়া জানান, গাইট খোলার সঙ্গে সঙ্গে বিক্রি শুরু হয় পুরাতন বিভিন্ন রকমের কাপড়। এ বছর আমদানি করা পুরাতন কাপড়ের দাম একটু বেড়ে যাওয়ায় বেশি দামে বিক্রি করতে হচ্ছে। এদিকে শহরের লেপ-তোষক তৈরির দোকানেও ভিড় জমাচ্ছেন বিভিন্ন শ্রেণির মানুষ। ব্যস্ত সময় পার করছেন লেপ-তোষক তৈরির কারিগররা। অতিরিক্ত অর্থের আশায় দিনরাত কাজ করছেন তারা। তবে এ বছর লেপ-তোষক তৈরিতে বেশি টাকা খরচ করতে হচ্ছে বলে অনেকে অভিযোগ করেন। লেপ ব্যবসায়ী জানান, লেপ তৈরিতে জুম বা আটি তুলার দাম গত বছরের চেয়ে প্রতি কেজিতে ৩৫-৪০ টাকা বেড়েছে। এ ছাড়া লেপ তৈরির জন্য ব্যবহৃত প্রতি গজ শালু কাপড় বিক্রি হচ্ছে ৪৫-৫০ টাকা দরে। সবকিছুর দাম বেড়ে যাওয়ায় লেপ-তোষক বেশি দামে বিক্রি করতে হচ্ছে।
উত্তরাঞ্চলে সীমান্তবর্তী জেলা লালমনিরহাট সদরসহ ৫উপজেলার গ্রামে গুলোতে পুরোপুরি শীত পড়ে গেছে। গায়ে উঠেছে শীতবস্ত্র। এ অঞ্চলে পুরনো শীতবস্ত্র ব্যবসায়ীদের দখলে বিভিন্ন স্থানের রাস্তাসহ রেললাইনের পাশের ফুটপাত। নিম্ন আয়ের মানুষের কাছে এ কাপড়ের চাহিদা অনেক বেশি। কারণ তাদের বেশি দামে নতুন কাপড় কেনার সামর্থ্য থাকেনা। তাই পুরাতন শীতবস্ত্রের দিকেই ঝুঁকে পড়ছে মধ্যবিত্ত আয়ের মানুষেরা।
গত কয়েক দিনে তুলনামূলক বেশি শীত পড়ায় শহরে লেপ-তোষক তৈরি ও গরম কাপড় কিনতে ঝুঁকেছে মানুষ। এসব কাপড় ব্যবসায়ীরা শীতের মৌসুমে দাম বাড়িয়ে বিক্রয় করছেন।
শীতের কাপড় কিনতে আসা সীমান্তের কালীগঞ্জ উপজেলার মুছি করার এক ব্যাক্তি গনেশ রাম বলেন, সেদিন মুই জুতা কালি করার কিছু মাল আইনবার গেনু লালমনিরহাট। পুরাতন কাপড় মোর মাও জন্যে কিনবার চানু দেকোন গুইলাত যে দাম। কয়েকদিন পর হামারের উপজেলাত গেনু সেটাও দাম এত বেশি আর কিনির পানুং না। প্রতি দিন কামাই করি ১৩০,বা ১৮০ টাকার মত হামা গুইলার বড় দোকানোত কাপড় কিনবার টাকা পয়সা হয় না। বাড়িত মোড় (৬০) বছরের মাও আছে তাকো কিছু দিবার পানু না কি করোং বুইঝবার পাংছে না। কষ্ট করিয়া তবুও মার মার জন্য এখান ফাটা কোম্পানীর লেবু মিয়ার দোকান থাকি কাপর নিছি।
লালমনিরহাট- বুড়িমারী মহাসড়ক দুই পার্শ্বে অশংখ্যা পুরাতন কাপড়ের দোকান রয়েছে তাদের কাছে জানতে গেলে মানিক মিয়া জানান, গাইট খোলার সঙ্গে সঙ্গে বিক্রি শুরু হয় পুরাতন বিভিন্ন রকমের কাপড়। এ বছর আমদানি করা পুরাতন কাপড়ের দাম একটু বেড়ে যাওয়ায় বেশি দামে বিক্রি করতে হচ্ছে। এদিকে শহরের লেপ-তোষক তৈরির দোকানেও ভিড় জমাচ্ছেন বিভিন্ন শ্রেণির মানুষ। ব্যস্ত সময় পার করছেন লেপ-তোষক তৈরির কারিগররা। অতিরিক্ত অর্থের আশায় দিনরাত কাজ করছেন তারা। তবে এ বছর লেপ-তোষক তৈরিতে বেশি টাকা খরচ করতে হচ্ছে বলে অনেকে অভিযোগ করেন। লেপ ব্যবসায়ী জানান, লেপ তৈরিতে জুম বা আটি তুলার দাম গত বছরের চেয়ে প্রতি কেজিতে ৩৫-৪০ টাকা বেড়েছে। এ ছাড়া লেপ তৈরির জন্য ব্যবহৃত প্রতি গজ শালু কাপড় বিক্রি হচ্ছে ৪৫-৫০ টাকা দরে। সবকিছুর দাম বেড়ে যাওয়ায় লেপ-তোষক বেশি দামে বিক্রি করতে হচ্ছে।
মন্তব্য করুন
টপ নিউজ’র আরো খবর
সংশ্লিষ্ট
সোনালী ব্যাংকের ম্যানেজার নেজাম উদ্দিন উদ্ধার
সোনার দামে সব রেকর্ড ভাঙল
বাংলাদেশ উন্নয়নশীল বিশ্বে একটি উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত- প্রধানমন্ত্রী
২১ বছর নানান ধরনের খেলা চলেছে : প্রধানমন্ত্রী