বুধবার, ১৪ জানুয়ারী ২০১৫, দুপুর ১০:২০
প্রায় পাঁচবছর আগে সাধুবাজারস্থ জয়নাল ব্যাপারীর ছেলে সাইফুর রহমানের চতুর্থ স্ত্রী হিসেবে বিয়ের বন্ধনে আবদ্ধ হয়। বিয়ের পর থেকে চলে পারিবারীক কলোহ ও স্বামী সাইফুর রহমানের নির্যাতন। জানা যায়, সাইফুর রহমানের নির্যতনের স্বীকার হয়ে পরপর তিন স্ত্রী ছেড়ে যায় তার সংসার। এদিকে স্বামীর নির্যাতনে অতিষ্ট হয়ে ৪র্থ স্ত্রী সোনেখা বেগম সোমবার দুপুরে বিষপান করে আত্মহত্যার পথ বেছে নেয় বলে জানায়, এলাকাবাসী। বিষপানের বিষয়টি নজরে আসলে তাকে ভূরুঙ্গামারী সদর হাসপাতালে ভর্তি করে সাইফুর। রাত ৮টার সময় হাসপাতালে মারা যায় সোনেখা বেগম। অভিযোগ উঠেছে পুলিশকে না জানিয়ে রাতেই সোনেখার মরদেহ বাড়িতে এনে তড়িঘড়ি করে দাফন করে সাইফুরের পরিবার। এলাকাবাসী আল- মামুন জানায়, এটা আত্ম হত্যা কিনা তার প্রমান মেলেনি সন্দেহ রয়েছে, তবে ১লাখ ৫০হাজার টাকায় বিষয়টি মেয়ের পরিবারের সাথে মিটমাট করে দেয় ইউপি চেয়ারম্যান মোখলেসুর রহমান। টাকার পরিবর্তে সাইফুরের একটি মটরবাইক জিম্মায় নেয় ওই চেয়ারম্যান এমন তথ্য পাওয়া গেছে। সাইফুরের ঘনিষ্টজন সাইদুর রহমান জানায়, হাসপাতালে ভর্তি করানো পর্যন্ত সে সাথে ছিলো, পরে সকালে জানতে পারে চেয়ারম্যানের অনুমতিতে মরদেহ দাফন করা হয়েছে । উক্ত ইউপি চেয়ারম্যানের সাথে ফোনে যোগাযোগ করে পাওয়া যায়নি । কচাকাটা থানার ওসি তবারক আলী সরকার জানায়, এ বিষয়ে তিনি কিছুই জানেন না, কেউ তাকে ইনফরমেশন দেয়নি।
প্রায় পাঁচবছর আগে সাধুবাজারস্থ জয়নাল ব্যাপারীর ছেলে সাইফুর রহমানের চতুর্থ স্ত্রী হিসেবে বিয়ের বন্ধনে আবদ্ধ হয়। বিয়ের পর থেকে চলে পারিবারীক কলোহ ও স্বামী সাইফুর রহমানের নির্যাতন। জানা যায়, সাইফুর রহমানের নির্যতনের স্বীকার হয়ে পরপর তিন স্ত্রী ছেড়ে যায় তার সংসার। এদিকে স্বামীর নির্যাতনে অতিষ্ট হয়ে ৪র্থ স্ত্রী সোনেখা বেগম সোমবার দুপুরে বিষপান করে আত্মহত্যার পথ বেছে নেয় বলে জানায়, এলাকাবাসী।
বিষপানের বিষয়টি নজরে আসলে তাকে ভূরুঙ্গামারী সদর হাসপাতালে ভর্তি করে সাইফুর। রাত ৮টার সময় হাসপাতালে মারা যায় সোনেখা বেগম। অভিযোগ উঠেছে পুলিশকে না জানিয়ে রাতেই সোনেখার মরদেহ বাড়িতে এনে তড়িঘড়ি করে দাফন করে সাইফুরের পরিবার। এলাকাবাসী আল- মামুন জানায়, এটা আত্ম হত্যা কিনা তার প্রমান মেলেনি সন্দেহ রয়েছে, তবে ১লাখ ৫০হাজার টাকায় বিষয়টি মেয়ের পরিবারের সাথে মিটমাট করে দেয় ইউপি চেয়ারম্যান মোখলেসুর রহমান। টাকার পরিবর্তে সাইফুরের একটি মটরবাইক জিম্মায় নেয় ওই চেয়ারম্যান এমন তথ্য পাওয়া গেছে।
সাইফুরের ঘনিষ্টজন সাইদুর রহমান জানায়, হাসপাতালে ভর্তি করানো পর্যন্ত সে সাথে ছিলো, পরে সকালে জানতে পারে চেয়ারম্যানের অনুমতিতে মরদেহ দাফন করা হয়েছে । উক্ত ইউপি চেয়ারম্যানের সাথে ফোনে যোগাযোগ করে পাওয়া যায়নি । কচাকাটা থানার ওসি তবারক আলী সরকার জানায়, এ বিষয়ে তিনি কিছুই জানেন না, কেউ তাকে ইনফরমেশন দেয়নি।
মন্তব্য করুন
টপ নিউজ’র আরো খবর
সংশ্লিষ্ট
ভারত থেকে ৩ দিনের মধ্যে পেঁয়াজ আসবে: বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী
পেঁয়াজ রপ্তানি অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ করল ভারত
মালিকপক্ষকে জলদস্যুদের ফোন, যে কথা হলো
কমলো সোনার দাম