আর্কাইভ  শুক্রবার ● ২৯ মার্চ ২০২৪ ● ১৫ চৈত্র ১৪৩০
আর্কাইভ   শুক্রবার ● ২৯ মার্চ ২০২৪
 width=
 

 

কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা

রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা

রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে সমৃদ্ধির হাতছানি

কুড়িগ্রামে সমৃদ্ধির হাতছানি

 width=
 
শিরোনাম: স্বাস্থ্যের রংপুর বিভাগীয় পরিচালক ফজলুল হক কারাগারে       কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা       লালমনিরহাটে পুকুরে জাল ফেলতেই জালে উঠে এলো যুবকের মরদেহ       কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা       রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা      

 width=
 

কুড়িগ্রামে জ্বালানী মূল্য স্বাভাবিক : দ্রব্যমূল্য উর্দ্ধগতি

শনিবার, ১৭ জানুয়ারী ২০১৫, দুপুর ০৩:৪৭

 কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি: কুড়িগ্রামে জ্বালানী তেলের মূল্য স্বাভাবিক থাকলেও অবরোধের বিরুপ প্রতিক্রিয়া পড়তে শুরু করেছে কাঁচা বাজারসহ নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যসামগ্রীর বাজারে। বিএনপি’র টানা অবরোধে বোরো চাষে ডিজেল সরবরাহ নিরিবিচ্ছিন্ন রাখতে জেলা প্রশাসন সার্বক্ষনিক মনিটরিং এর মাধ্যমে বিশেষ নিরাপত্তায় জ্বালানী সরবরাহ অব্যাহত রেখেছেন। ফলে জেলা শহরসহ উপজেলা ও গ্রামীণ হাটবাজারগুলোতে জ্বালানী তেলের মূল্য স্বাভাবিক পর্যায়ে রয়েছে। এদিকে, জেলার বিভিন্ন হাটবাজারগুলোতে নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যাদির মূল্য বৃদ্ধি পাওয়ার খবর পাওয়া গেছে। গতকাল শনিবার দুপুরে জেলা সদরের আদর্শ পৌর বাজার ও উলিপুর উপজেলা সদরের কাঁচা বাজারে গিয়ে দেখা যায়, মোটা চাল কেজিতে ২/৩ টাকা, আটা কেজিতে ৪/৫টাকা, ভোজ্যতেল সোয়াবিন লিটারে ১০/১৫ টাকা, ডাল কেজিতে ১০/১২ টাকা, মুরগীর খাদ্য কেজিতে ৫/৬ টাকা, লবন কেজিতে ২/৩ টাকা, গো-খাদ্য কেজিতে ১৫/২০ টাকা বাড়তি মূল্য দিয়ে কিনতে বাধ্য হচ্ছে ক্রেতারা। শুধু তাইনয় মশলার বাজারেও আগুন লেগেছে, বড় এলাচ কেজি প্রতি ৬শত টাকা, জিরা কেজি প্রতি ৫০ টাকা বেশী দরে বিক্রি হচ্ছে। এছাড়াও লবঙ্গ, দারচিনি, ছোট এলাচ চড়া মূল্যে বিক্রি হচ্ছে। মাছ ও মুরগীসহ কাঁচা বাজারেও ব্যাপক প্রভাব পড়েছে। অবরোধের কারনে দুর থেকে নিত্যপণ্য সামগ্রী না আসায় এ পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে বলে ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন। এসএসএস ফিলিং স্টেশনের স্বত্বাধিকারী মোঃ নজরুল ইসলাম জানান, বর্তমানে কুড়িগ্রামে অবরোধের কারনে জ্বালানী তেলের কোন সংকট সৃষ্টি হয়নি। প্রশাসনের সহযোগীতায় প্রথম থেকেই তেল সরবরাহ সচল রয়েছে। কুড়িগ্রামের জেলা প্রশাসক এবিএম আজাদ জানিয়েছেন, জেলায় প্রতিদিন ১৮ হাজার লিটার পেট্রোল এবং ৪ লাখ ৫০ হাজার লিটার ডিজেলের চাহিদা রয়েছে। শনিবার সকাল পর্যন্ত জেলায় ডিজেল ৮ লক্ষ ১৭ হাজার ৯৫৫ লিটার এবং পেট্রোল ৬৫ হাজার লিটার মজুদ রয়েছে। প্রতিদিনের চাহিদা অনুযায়ী জ্বালানী তেল সরবরাহ অব্যাহত রাখতে জেলা প্রশাসন কাজ করছে। অন্যদিকে, নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের মূল্য বৃদ্ধি প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ব্যবসায়ীরা চাইলেই তাদের নিত্যপণ্য সরবরাহেও জেলা প্রশাসন সহযোগীতা করতে প্রস্তুত।

মন্তব্য করুন


 

Link copied